Coronavirus| আসলে করোনা ভাইরাস জীবিত নয়, তাই মারা কঠিন!

Last Updated:
নোভেল করোনা ভাইরাসের প্রকৃতি একটু আলাদা৷ এটি আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাক্টে বাড়তে থাকে৷ ফলে হাঁচি বা কাশির জেরেই আরেক জনের শরীরে চলে যায়৷
1/8
এটা অনেকটা অশরীরীর মতো৷ আসলে ভাইরাস কোটি কোটি বছর ধরেই বেঁচে না থেকেও বেঁচে থাকতে পারে৷ হেঁয়ালি মনে হলেও, এটাই বাস্তব৷ করোনা আপাতত বিশ্বে যে তাণ্ডব চালাচ্ছে, তা এই স্ট্র্যাটেজি-ই ফল৷
এটা অনেকটা অশরীরীর মতো৷ আসলে ভাইরাস কোটি কোটি বছর ধরেই বেঁচে না থেকেও বেঁচে থাকতে পারে৷ হেঁয়ালি মনে হলেও, এটাই বাস্তব৷ করোনা আপাতত বিশ্বে যে তাণ্ডব চালাচ্ছে, তা এই স্ট্র্যাটেজি-ই ফল৷
advertisement
2/8
কী ভাবে করোনা ভাইরাস দেহে ছড়ায়? বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, ভাইরাসটির সেই অর্থে নির্দিষ্ট কোনও চেহারা নেই৷ এটি দেহে যদি একটি ঢোকে, তারপরেই কোষের মধ্যে ধীরে বংশ বিস্তার করতে শুরু করে৷ একটি থেকে কয়েক দিনের মধ্যেই কয়েক লক্ষ হয়ে যায়৷
কী ভাবে করোনা ভাইরাস দেহে ছড়ায়? বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, ভাইরাসটির সেই অর্থে নির্দিষ্ট কোনও চেহারা নেই৷ এটি দেহে যদি একটি ঢোকে, তারপরেই কোষের মধ্যে ধীরে বংশ বিস্তার করতে শুরু করে৷ একটি থেকে কয়েক দিনের মধ্যেই কয়েক লক্ষ হয়ে যায়৷
advertisement
3/8
করোনা ভাইরাস ঢোকার পরে উপসর্গ দেখা দিতে কয়েক দিন লাগে৷ যখন উপসর্গ দেখা দেয়, তখন শরীরে লক্ষ লক্ষ করোনা বাসা বেঁধে ফেলেছে৷
করোনা ভাইরাস ঢোকার পরে উপসর্গ দেখা দিতে কয়েক দিন লাগে৷ যখন উপসর্গ দেখা দেয়, তখন শরীরে লক্ষ লক্ষ করোনা বাসা বেঁধে ফেলেছে৷
advertisement
4/8
প্রথমে রেসপিরেটরি সিস্টেমকেই টার্গেট করে সার্স-এর মতো ভাইরাস৷ নাক ও গলা৷ কিংবা ফুসফুসের নীচের দিকে৷ আসলে ওই অংশে সহজেই ছড়াতে পারে ভাইরাস৷ যা মারণ নিউমোনিয়ার দিকে নিয়ে যায়৷
প্রথমে রেসপিরেটরি সিস্টেমকেই টার্গেট করে সার্স-এর মতো ভাইরাস৷ নাক ও গলা৷ কিংবা ফুসফুসের নীচের দিকে৷ আসলে ওই অংশে সহজেই ছড়াতে পারে ভাইরাস৷ যা মারণ নিউমোনিয়ার দিকে নিয়ে যায়৷
advertisement
5/8
কিন্তু নোভেল করোনা ভাইরাসের প্রকৃতি একটু আলাদা৷ এটি আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাক্টে বাড়তে থাকে৷ ফলে হাঁচি বা কাশির জেরেই আরেক জনের শরীরে চলে যায়৷ যখন ভাইরাসটি ফুসফুসে একেবারে ছেয়ে যায়, তখনই মৃত্যুর সম্ভাবনা ঘনাতে থাকে৷ এমনকী কেউ যদি না-ও জানতে পারেন, যে তাঁর শরীরে ঢুকে পড়েছে করোনা, তাও অন্যের শরীরে ছড়িয়ে যেতে পারে৷
কিন্তু নোভেল করোনা ভাইরাসের প্রকৃতি একটু আলাদা৷ এটি আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাক্টে বাড়তে থাকে৷ ফলে হাঁচি বা কাশির জেরেই আরেক জনের শরীরে চলে যায়৷ যখন ভাইরাসটি ফুসফুসে একেবারে ছেয়ে যায়, তখনই মৃত্যুর সম্ভাবনা ঘনাতে থাকে৷ এমনকী কেউ যদি না-ও জানতে পারেন, যে তাঁর শরীরে ঢুকে পড়েছে করোনা, তাও অন্যের শরীরে ছড়িয়ে যেতে পারে৷
advertisement
6/8
কিন্তু নোভেল করোনা ভাইরাসের প্রকৃতি একটু আলাদা৷ এটি আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাক্টে বাড়তে থাকে৷ ফলে হাঁচি বা কাশির জেরেই আরেক জনের শরীরে চলে যায়৷ যখন ভাইরাসটি ফুসফুসে একেবারে ছেয়ে যায়, তখনই মৃত্যুর সম্ভাবনা ঘনাতে থাকে৷ এমনকী কেউ যদি না-ও জানতে পারেন, যে তাঁর শরীরে ঢুকে পড়েছে করোনা, তাও অন্যের শরীরে ছড়িয়ে যেতে পারে৷
কিন্তু নোভেল করোনা ভাইরাসের প্রকৃতি একটু আলাদা৷ এটি আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাক্টে বাড়তে থাকে৷ ফলে হাঁচি বা কাশির জেরেই আরেক জনের শরীরে চলে যায়৷ যখন ভাইরাসটি ফুসফুসে একেবারে ছেয়ে যায়, তখনই মৃত্যুর সম্ভাবনা ঘনাতে থাকে৷ এমনকী কেউ যদি না-ও জানতে পারেন, যে তাঁর শরীরে ঢুকে পড়েছে করোনা, তাও অন্যের শরীরে ছড়িয়ে যেতে পারে৷
advertisement
7/8
বিশ্বে গত ১০০ বছরে একাধিক ভাইরাস মহামারি ঘটিয়েছে৷ ১৯১৮, ১৯৫৭  ১৯৬৮৷ সার্স, মার্স ও ইবোলা-ও রয়েছে৷ এই সব ভাইরাসই অন্য জন্তুর শরীর থেকে এসেছে মানব শরীরে৷
বিশ্বে গত ১০০ বছরে একাধিক ভাইরাস মহামারি ঘটিয়েছে৷ ১৯১৮, ১৯৫৭ ১৯৬৮৷ সার্স, মার্স ও ইবোলা-ও রয়েছে৷ এই সব ভাইরাসই অন্য জন্তুর শরীর থেকে এসেছে মানব শরীরে৷
advertisement
8/8
 বিজ্ঞানীরা বলছেন, করোনা এমন একটি ভাইরাস, যা আসলে জম্বির মতো৷ তাই মারাও যাচ্ছে না৷ ফলে পুরোটাই নির্ভর করছে কোনও ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপরে৷ এই ভাইরাসকে মানবদেহই হারাতে পারে৷
বিজ্ঞানীরা বলছেন, করোনা এমন একটি ভাইরাস, যা আসলে জম্বির মতো৷ তাই মারাও যাচ্ছে না৷ ফলে পুরোটাই নির্ভর করছে কোনও ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপরে৷ এই ভাইরাসকে মানবদেহই হারাতে পারে৷
advertisement
advertisement
advertisement