মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মডারেনা থেকাপিউটিক জানাচ্ছে তারা নিজেদের ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় দফার ট্রায়ালের জন্য ছাড়পত্র পেয়েছে মার্কিন ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশানের তরফে। এই ভ্যাকসিন অতীতে ৪৫ জন ভলেন্টিয়ারের উপরে পরীক্ষা করা হয়েছে। এবার ১৮-৫৫ বছর বয়সি ৬০০ ভলেন্টিয়ারের শরীরে এটি পরীক্ষা করা হবে।
2/8
নোভাভাক্স ভ্যাকসিন: নোভানাক্স সম্প্রতি ৩৮৮ মিলিয়ন ডলারের অর্থ সাহায্য পেয়েছে ভ্যাকসিন তৈরির জন্য। সার্স কোভিড-২ ভাইরাসের জিন থেকে সিঙ্গল এবং ডবল ডোজের এই ভ্যাকসিন উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছে ইঁদুরের দেহে।
3/8
ইনোভিও ভ্যাকসিন: ইতিমধ্যেই সফল প্রথম দফার ট্রায়াল। গবেষকরা বলছেন জুনের শেষেই জানা যাবে কতটা কার্যকর আইএনও-৪৮০০।
4/8
ফিজার ও বিএনটেক ভ্যাকসিন:মার্কিন এবং জার্মান গবেষকদল একযোগে কাজ করছেন এই আরএনএ ভ্যাকসিন নিয়ে। প্রথম দফার ক্লিনিকাল ট্রায়াল হয়ে গিয়েছে জার্মানিতে। ৩৬০ জনের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে খুব শিগগির পরীক্ষামূলক ভাবে প্রয়োগ করা হবে এটি।
5/8
জনসন অ্যান্ড জনসন ভ্যাকসিন: সংস্থার দাবি ২০২১ সালের মধ্যে ১০০ কোটি ভ্যাকসিন বাজারে আনতে পারবে তারা। ট্রায়াল শুরু সেপ্টেম্বরে।
6/8
সিনোভ্যাক ভ্যাকসিন: বেজিংয়ের অই ভ্যকসিনটি বাঁদরের শরীরে সফল ভাবে কাজ করেছে। এখন অপেক্ষা দ্বিতীয় ট্রায়ালের।
7/8
অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন: সারা পৃথিবীতে হইচই এই ভ্যাকসিনটি নিয়ে এপ্রিলেই। সংস্থার দাবি সেপ্টেম্বরেই বাজারে আসতে পারে ভ্যাকসিন।
8/8
সানোফি ভ্যাকসিন: ফরাসি এই ভ্য়াকসিনটি নিয়ে পরীক্ষা চলছে ব্রিটিশ গবেষণাগারে।