PAN না থাকলে কি ১ এপ্রিল থেকে অবৈধ হবে আধারও! জেনে নিন

Last Updated:
আধারের জন্য আবেদন করার ঠিক আগের ১২ মাসে অন্তত ১৮২ দিন এদেশে বসবাস করতে হবে তাঁকে। তবেই আধার পাওয়া যাবে।
1/10
advertisement
2/10
ভারতীয় আয়কর বিভাগের তরফ থেকে জারি করা নির্দেশিকায় সমস্ত নাগরিককে PAN-আধার লিঙ্ক করতে বলা হয়েছে। এজন্য সর্বশেষ তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ৩১ মার্চ ২০২৩।
ভারতীয় আয়কর বিভাগের তরফ থেকে জারি করা নির্দেশিকায় সমস্ত নাগরিককে PAN-আধার লিঙ্ক করতে বলা হয়েছে। এজন্য সর্বশেষ তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ৩১ মার্চ ২০২৩।
advertisement
3/10
১৯৬১ সালের আয়কর আইনের ১৩৯এএএ ধারা অনুযায়ী আধার কার্ড পেতে পারেন এমন সমস্ত ভারতীয় নাগরিকের PAN-এর সঙ্গে তা সংযুক্ত করতে হবে। এবিষয়ে ২০১৭ সালে দায়ের হওয়া এক মামলায় সুপ্রিম কোর্টও ১৩৯এএএ ধারা বহাল রাখার নির্দেশ দেয়। সেখানে বলা হয় ১ জুলাই ২০১৭ সালের পর যে সমস্ত নাগরিকের কাছে PAN রয়েছে, তাঁরা যদি আধার কার্ড পাওয়ার যোগ্য হন, তবে ওই দুই নথি সংযুক্ত করিয়ে নিতে হবে।
১৯৬১ সালের আয়কর আইনের ১৩৯এএএ ধারা অনুযায়ী আধার কার্ড পেতে পারেন এমন সমস্ত ভারতীয় নাগরিকের PAN-এর সঙ্গে তা সংযুক্ত করতে হবে। এবিষয়ে ২০১৭ সালে দায়ের হওয়া এক মামলায় সুপ্রিম কোর্টও ১৩৯এএএ ধারা বহাল রাখার নির্দেশ দেয়। সেখানে বলা হয় ১ জুলাই ২০১৭ সালের পর যে সমস্ত নাগরিকের কাছে PAN রয়েছে, তাঁরা যদি আধার কার্ড পাওয়ার যোগ্য হন, তবে ওই দুই নথি সংযুক্ত করিয়ে নিতে হবে।
advertisement
4/10
আবার এই সময়ের পর কেউ PAN এর জন্য আবেদন করতে চাইলে বা ITR দাখিল করতে চাইলে আধার নম্বর বা আধার এনরোলমেন্ট নম্বর বাধ্যতা মূলক।  সাধারণত আধার কার্ড পেতে পারেন ভারতে বসবাসকারী ব্যক্তি। আধারের জন্য আবেদন করার ঠিক আগের ১২ মাসে অন্তত ১৮২ দিন এদেশে বসবাস করতে হবে তাঁকে। তবেই আধার পাওয়া যাবে।
আবার এই সময়ের পর কেউ PAN এর জন্য আবেদন করতে চাইলে বা ITR দাখিল করতে চাইলে আধার নম্বর বা আধার এনরোলমেন্ট নম্বর বাধ্যতা মূলক। সাধারণত আধার কার্ড পেতে পারেন ভারতে বসবাসকারী ব্যক্তি। আধারের জন্য আবেদন করার ঠিক আগের ১২ মাসে অন্তত ১৮২ দিন এদেশে বসবাস করতে হবে তাঁকে। তবেই আধার পাওয়া যাবে।
advertisement
5/10
যাঁরা এই সংযুক্তি করাবেন না তাঁদের নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। কারণ ১ এপ্রিল ২০২৩ থেকে তাঁদের PAN নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। অর্থাৎ, এর পর থেকে যা কিছু সমস্যা হবে, তা হবে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়া PAN-এর কারণে।
যাঁরা এই সংযুক্তি করাবেন না তাঁদের নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। কারণ ১ এপ্রিল ২০২৩ থেকে তাঁদের PAN নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। অর্থাৎ, এর পর থেকে যা কিছু সমস্যা হবে, তা হবে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়া PAN-এর কারণে।
advertisement
6/10
কী কী সমস্যা হতে পারে দেখে নেওয়া যাক এক নজরে—
কী কী সমস্যা হতে পারে দেখে নেওয়া যাক এক নজরে—
advertisement
7/10
১. আয়কর রিটার্ন (ITR) ফাইল করলেও তা প্রত্যাখ্যান করতে পারে আয়কর দফতর।  ২. আটকে থাকা রিটার্ন জারি করা হবে না। রিফান্ডও পাওয়া যাবে না।  ৩. উচ্চহারে TCS/TDS কাটা হবে।  ৪. ২৬এএস ফর্মে TCS/TDS ক্রেডিট দেখানো হবে না। TCS/TDS সার্টিফিকেটও পাওয়া যাবে না।  ৫. করদাতারা ১৫জি বা ১৫এইচ ঘোষণা করতে পারবেন না।
১. আয়কর রিটার্ন (ITR) ফাইল করলেও তা প্রত্যাখ্যান করতে পারে আয়কর দফতর। ২. আটকে থাকা রিটার্ন জারি করা হবে না। রিফান্ডও পাওয়া যাবে না। ৩. উচ্চহারে TCS/TDS কাটা হবে। ৪. ২৬এএস ফর্মে TCS/TDS ক্রেডিট দেখানো হবে না। TCS/TDS সার্টিফিকেটও পাওয়া যাবে না। ৫. করদাতারা ১৫জি বা ১৫এইচ ঘোষণা করতে পারবেন না।
advertisement
8/10
PAN নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে ব্যাঙ্কিং-এর ক্ষেত্রেও নানা অসুবিধা হবে। যেমন—  ১. নতুন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে না।  ২. ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করা যাবে না।  ৩. ৫০,০০০ টাকার বেশি মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট ক্রয় করা যাবে না।  ৪. দিনে ৫০,০০০ টাকার বেশি নগদ ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে জমা করা যাবে না।  ৫. দিনে ৫০,০০০ টাকার বেশি ব্যাঙ্ক ড্রাফ্ট বা পে-অর্ডার ক্রয় করা যাবে না।  ৬. এককালীন দু’লক্ষ টাকার বেশি দামি কোনও পণ্য ক্রয় বা বিক্রয় করা যাবে না।
PAN নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে ব্যাঙ্কিং-এর ক্ষেত্রেও নানা অসুবিধা হবে। যেমন— ১. নতুন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে না। ২. ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করা যাবে না। ৩. ৫০,০০০ টাকার বেশি মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট ক্রয় করা যাবে না। ৪. দিনে ৫০,০০০ টাকার বেশি নগদ ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে জমা করা যাবে না। ৫. দিনে ৫০,০০০ টাকার বেশি ব্যাঙ্ক ড্রাফ্ট বা পে-অর্ডার ক্রয় করা যাবে না। ৬. এককালীন দু’লক্ষ টাকার বেশি দামি কোনও পণ্য ক্রয় বা বিক্রয় করা যাবে না।
advertisement
9/10
৭. নিধি, নন-ব্যাঙ্কিং ফাইন্যান্সিয়াল কর্পোরেশন (NBFCs) ইত্যাদির ক্ষেত্রেও এককালীন ৫০,০০০ বা বার্ষিক আড়াই লক্ষ টাকার বেশি লেনদেন করা যাবে না।  ৮. রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)-এর নির্দেশিকার অনুসারে ব্যাঙ্ক ড্রাফট, পে-অর্ডার বা ব্যাঙ্কারের চেকের মাধ্যমে এক আর্থিক বছরে ৫০ হাজার টাকার বেশি কাজ করা যাবে না।
৭. নিধি, নন-ব্যাঙ্কিং ফাইন্যান্সিয়াল কর্পোরেশন (NBFCs) ইত্যাদির ক্ষেত্রেও এককালীন ৫০,০০০ বা বার্ষিক আড়াই লক্ষ টাকার বেশি লেনদেন করা যাবে না। ৮. রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)-এর নির্দেশিকার অনুসারে ব্যাঙ্ক ড্রাফট, পে-অর্ডার বা ব্যাঙ্কারের চেকের মাধ্যমে এক আর্থিক বছরে ৫০ হাজার টাকার বেশি কাজ করা যাবে না।
advertisement
10/10
এছাড়া, পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা, কোনও রকম সরকারি ভর্তুকি পাওয়া এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার মতো পরিষেবা পেতেও অসুবিধা হবে কারণ এখানে PAN লাগবে।
এছাড়া, পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা, কোনও রকম সরকারি ভর্তুকি পাওয়া এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার মতো পরিষেবা পেতেও অসুবিধা হবে কারণ এখানে PAN লাগবে।
advertisement
advertisement
advertisement