advertisement
ছোট থেকেই মেধাবী ছিলেন বিজয়শেখর৷ মাত্র ১৪ বছর বয়সে দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় সফল৷ তারপর কলেজের গণ্ডি৷ স্কুলে বরাবর ফার্স্ট হয়েছেন তিনি৷ কিন্তু মুশকিল একটাই, ইংরেজিটা জানতেন না৷ দিল্লি কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বেজায় বিপদে পড়লেন তিনি৷ সারা জীবন হিন্দিতেই পড়াশোনা৷ তাই ঠিক করলেন, ইংরেজি শিখতেই হবে৷ শুরু হল আরেক লড়াই৷ ভাষার বাধায় ফার্স্ট বেঞ্চের ছেলে চলে গেল শেষ বেঞ্চে৷ গ্রেড নামতে লাগল৷ ছবি সৌজন্য: গুগল
advertisement
কিন্তু ওই 'হাল ছেড়ো না বন্ধু...৷' হাল ছাড়েননি বিজয়শেখর৷ কলেজ যাওয়া বন্ধ করে নিজেই কিছু একটা করার চেষ্টা শুরু করলেন বিজয়৷ ইংরেজি বলতে পারেন না৷ ফলে স্ট্যান্ডফোর্ড ইউনিভার্সিটির জিনিয়াসদের জীবনী পড়া শুরু করলেন৷ শুনেছিলেন, ওই ইউনিভার্সিটিতেই ইয়াহু-র জন্ম৷ শুরু করলেন নিজের কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি করা৷ তখন একটি এমএনসি-তে চাকরিও করছেন বিজয়৷ এর কিছু মাস পরেই কয়েকজন বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে খুলে ফেললেন নিজের কোম্পানি৷ কলেজের পরীক্ষাতেও পাস করলেন৷ ছবি সৌজন্য: গুগল
advertisement
advertisement
ভাগ্য খানিকটা সদয় হল যখন ফান্ড জোগাড় করে One97 সংস্থাটি চালু করতে পারলেন৷ Paytm-এর মাদার কোম্পানি৷ ২০১১ সালে পেমেন্ট অ্যাপ-এর পরিকল্পনা করলেন৷ সংস্থার বোর্ড বিজয় শেখরের এই পরিকল্পনাকে একেবারেই বিশ্বাস করতে পারল না৷ বিজয়ের কথায়, 'আমি একশো বছরের জন্য একটি সংস্থা তৈরির কথা ভেবেছিলাম৷' ছবি সৌজন্য: গুগল
advertisement
advertisement