সাফল্যের সঙ্গে এগিয়ে চলেছে বন্ধন ব্যাঙ্ক, মানুষের আস্থার অপর নাম ‘বন্ধন’

Last Updated:
চন্দ্রশেখর ঘোষ ও তাঁর সংস্থা বন্ধনের যাত্রা পথ অনেককেই অনুপ্রাণিত করবে ৷
1/4
 ইচ্ছে ও মনের জোর থাকলে অসম্ভব কিছুই না ৷ আর সেটাই প্রমাণ করে দিয়েছেন চন্দ্রশেখর ঘোষ ৷ চন্দ্রশেখর ঘোষ ও তাঁর সংস্থা বন্ধনের যাত্রা পথ অনেককেই অনুপ্রাণিত করবে ৷
ইচ্ছে ও মনের জোর থাকলে অসম্ভব কিছুই না ৷ আর সেটাই প্রমাণ করে দিয়েছেন চন্দ্রশেখর ঘোষ ৷ চন্দ্রশেখর ঘোষ ও তাঁর সংস্থা বন্ধনের যাত্রা পথ অনেককেই অনুপ্রাণিত করবে ৷
advertisement
2/4
১৯৬০ সালে ত্রিপুরার আগড়তলায় চন্দ্রশেখর ঘোষের বাবার একটি মিষ্টির দোকান ছিল ৷ দোকানের আয় থেকে কোনওক্রমে ৯ সদস্যের পরিবার চলত ৷ চন্দ্রশেখরও এই দোকানেই কাজ করতেন ৷ কিন্তু পাশপাশি নিজের পড়াশোনাও চালিয়ে গিয়েছিলেন তিনি ৷ বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করেছিলেন ৷ দেশ ভাগের পর ত্রিপুরায় শরণীর্থী হিসেবে এসেছিলেন তারা ৷ পড়াশোনা শেষ করে প্রথমে বাংলাদেশেই কাজ করতেন তিনি ৷
১৯৬০ সালে ত্রিপুরার আগড়তলায় চন্দ্রশেখর ঘোষের বাবার একটি মিষ্টির দোকান ছিল ৷ দোকানের আয় থেকে কোনওক্রমে ৯ সদস্যের পরিবার চলত ৷ চন্দ্রশেখরও এই দোকানেই কাজ করতেন ৷ কিন্তু পাশপাশি নিজের পড়াশোনাও চালিয়ে গিয়েছিলেন তিনি ৷ বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করেছিলেন ৷ দেশ ভাগের পর ত্রিপুরায় শরণীর্থী হিসেবে এসেছিলেন তারা ৷ পড়াশোনা শেষ করে প্রথমে বাংলাদেশেই কাজ করতেন তিনি ৷
advertisement
3/4
সমাজের পিছিয়ে পড়া মহিলাদের ঋণ দেওয়ার জন্য প্রথমে তিনি মাইক্রোফাইন্যান্সের সংস্থা খোলেন ৷ এর জন্য তিনি চাকরি ছেড়ে দেন ৷ তার সিদ্ধান্তের বিরোধীতা করে পরিবারের সদস্যরা ৷ কিন্তু বাধা না মেনে আত্মীয় ও বন্ধুদের থেকে ২ লাখ টাকা লোন নিয়ে নিজের সংস্থা খোলেন চন্দ্রশেখর ৷ নাম দেন বন্ধন ৷
সমাজের পিছিয়ে পড়া মহিলাদের ঋণ দেওয়ার জন্য প্রথমে তিনি মাইক্রোফাইন্যান্সের সংস্থা খোলেন ৷ এর জন্য তিনি চাকরি ছেড়ে দেন ৷ তার সিদ্ধান্তের বিরোধীতা করে পরিবারের সদস্যরা ৷ কিন্তু বাধা না মেনে আত্মীয় ও বন্ধুদের থেকে ২ লাখ টাকা লোন নিয়ে নিজের সংস্থা খোলেন চন্দ্রশেখর ৷ নাম দেন বন্ধন ৷
advertisement
4/4
২০০৯ সালে রির্জাভ ব্যাঙ্কের NBFC- এর নন ব্যাঙ্কিং ফাইন্যান্স কম্পানি হিসেবে বন্ধনকে রেজিষ্টার্ড করেন ৷ প্রায় ৮০ লাখ মহিলার জীবন বদলাতে সাহায্য করেছেন তিনি ৷ ২০১৩ সালে ব্যাঙ্কের লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেন চন্দ্রশেখর ৷ এবং বন্ধন ব্যাঙ্ক সেই লাইসেন্স পেয়ে যায় ৷ ২০১৫ থেকে ব্যাঙ্ক হিসেবে কাজ করা শুরু করে বন্ধন ব্যাঙ্ক ৷ সেই থেকে শুরু পথ চলা ৷ এখন দেশের সবচেয়ে ভরসা যোগ্য ব্যাঙ্ক হিসেবে প্রতিনিয়ত নিজেকে প্রমাণ করে চলেছে বন্ধন ৷ বন্ধন শুধু ব্যাঙ্ক নয়, সব শ্রেণির মানুষের কাছে এ এক আস্থা ৷
২০০৯ সালে রির্জাভ ব্যাঙ্কের NBFC- এর নন ব্যাঙ্কিং ফাইন্যান্স কম্পানি হিসেবে বন্ধনকে রেজিষ্টার্ড করেন ৷ প্রায় ৮০ লাখ মহিলার জীবন বদলাতে সাহায্য করেছেন তিনি ৷ ২০১৩ সালে ব্যাঙ্কের লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেন চন্দ্রশেখর ৷ এবং বন্ধন ব্যাঙ্ক সেই লাইসেন্স পেয়ে যায় ৷ ২০১৫ থেকে ব্যাঙ্ক হিসেবে কাজ করা শুরু করে বন্ধন ব্যাঙ্ক ৷ সেই থেকে শুরু পথ চলা ৷ এখন দেশের সবচেয়ে ভরসা যোগ্য ব্যাঙ্ক হিসেবে প্রতিনিয়ত নিজেকে প্রমাণ করে চলেছে বন্ধন ৷ বন্ধন শুধু ব্যাঙ্ক নয়, সব শ্রেণির মানুষের কাছে এ এক আস্থা ৷
advertisement
advertisement
advertisement