খুব কম পুঁজিতে দ্বিগুণ লাভ! বাড়ি বসে করতে পারেন এই ব্যবসা, বাড়ি বয়ে এসে লোকে নিয়ে যাবে!
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
Last Updated:
শহর বা গ্রাম— যে কোনও এলাকাতেই ময়দা কল বানিয়ে ফেলা যায় নিজের পরিসর অনুযায়ী। সাফল্যও প্রায় নিশ্চিত।
তাড়াহুড়ো বাড়ছে মানুষের জীবনে। সাত ব্যঞ্জন রান্না করে খাওয়ার সময় আর কোথায়! তাই আমরা ক্রমাগত অভ্যস্ত হয়ে উঠছি তৈরি করা খাবার খেতে। স্বাদের জন্যও এসব খাবারের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। আর সেসব খাবারে একটা বড় জায়গা দখল করে থাকে ময়দা। রিফান্ড ময়দা খাওয়ার চেয়ে হোল গ্রেন আটা খাওয়া অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। তাই সেদিকে নিজের রুচি বাড়ানোই বুদ্ধিমানের কাজ।
advertisement
শুধু খাওয়া নয়। এক্ষেত্রে ভাবা যেতে পারে ব্যবসার কথাও। ময়দা বা আটা তৈরির ব্যবসা। সে জন্য অবশ্য একটি যন্ত্রের প্রয়োজন হবে। তবে শহর বা গ্রাম— যে কোনও এলাকাতেই ময়দা কল বানিয়ে ফেলা যায় নিজের পরিসর অনুযায়ী। সাফল্যও প্রায় নিশ্চিত। সারা বছরই রমরমা লাভও হতে পারে। নতুন ব্যবসা শুরু করতে চাইছেন যাঁরা তাঁরা অবশ্যই ভাবতে পারেন ময়দা কল চালিয়ে ময়দা উৎপাদনের কথা।
advertisement
advertisement
প্রথম পদক্ষেপ: নিজের ইচ্ছামতো ছোট বা বড় আকারে ময়দা কল খুলে ফেলা যেতে পারে। বিনিয়োগ করার মতো যথেষ্ট অর্থ হাতে থাকলে শস্য পেষাই করার যন্ত্র এবং ময়দা প্যাক করার বড় মেশিন কিনে নেওয়া যেতে পারে। বাজেট কম হলে সাধারণ আটার মিল কিনে ছোট জায়গায় এই ব্যবসা শুরু করা যেতে পারেন। তারপর বাজার থেকে শস্য কিনতে হবে। পাইকারি হারে কৃষকের কাছে থেকেও তা কেনা যেতে পারে।
advertisement
অর্গানিক ময়দায় বেশি লাভ: ইদানীং স্বাস্থ্য সচেতনতার নামে অর্গানিক সামগ্রীর প্রতি মানুষের ঝোঁক বেড়েছে। ময়দাও পিছিয়ে নেই। ফলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ব্যবসা বাড়িয়ে নেওয়া যেতেই পারে। সরাসরি কৃষকের থেকে শস্য কিনতে পারলে খরচ অনেকটা কমবে। আবার স্বাস্থ্যকর খাদ্য সামগ্রীর দামও পাওয়া যাবে ভাল। আজকাল অনেক মানুষই ভেজাল থেকে বাঁচতে প্যাকেট জাত আটার পরিবর্তে পেষাই করা আটা খেতে চাইছেন।
advertisement