SIP Investment Strategies: ১২ হাজার টাকার মাসিক SIP থেকে ৩৭ কোটি টাকা রিটার্ন! দেখে নিন পুরো হিসেব

Last Updated:
SIP Investment Strategies: বর্তমানে মিউচুয়াল ফান্ডই সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম। বাজারের অস্থিরতা সত্ত্বেও, ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীরা প্রচুর পরিমাণে টাকা লগ্নি করছেন।
1/7
ভাল রিটার্ন পেতে চাইলে মিউচুয়াল ফান্ড এসআইপি আদর্শ। কম সময়ে মোটা টাকার কর্পাস তৈরি করা যায়। রিটার্নের হারও ভাল। সবচেয়ে বড় কথা দীর্ঘমেয়াদে মিউচুয়াল ফান্ড থেকে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়।
ভাল রিটার্ন পেতে চাইলে মিউচুয়াল ফান্ড এসআইপি আদর্শ। কম সময়ে মোটা টাকার কর্পাস তৈরি করা যায়। রিটার্নের হারও ভাল। সবচেয়ে বড় কথা দীর্ঘমেয়াদে মিউচুয়াল ফান্ড থেকে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়।
advertisement
2/7
বর্তমানে মিউচুয়াল ফান্ডই সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম। বাজারের অস্থিরতা সত্ত্বেও, ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীরা প্রচুর পরিমাণে টাকা লগ্নি করছেন। দু’হাত ভরে রিটার্নও পাচ্ছেন তাঁরা। ফলে অন্যান্য বিনিয়োগকারীরাও আকৃষ্ট হচ্ছেন। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের পরিমাণও প্রতি বছরই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।
বর্তমানে মিউচুয়াল ফান্ডই সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগ মাধ্যম। বাজারের অস্থিরতা সত্ত্বেও, ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীরা প্রচুর পরিমাণে টাকা লগ্নি করছেন। দু’হাত ভরে রিটার্নও পাচ্ছেন তাঁরা। ফলে অন্যান্য বিনিয়োগকারীরাও আকৃষ্ট হচ্ছেন। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের পরিমাণও প্রতি বছরই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।
advertisement
3/7
মিউচুয়াল ফান্ড থেকে গড়ে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। এখন যদি কেউ প্রতি মাসে ১২ হাজার টাকার এসআইপি করেন, তাহলে ১২ শতাংশ রিটার্নের হারে মাত্র ১৯ বছরেই তিনি কোটিপতি হবেন। আর যদি কেউ ১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন পান তাহলে ১৬ থেকে ১৭ বছরের মধ্যেই তিনি কোটিপতি হয়ে যাবেন। আর দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ চালিয়ে গেলে তো কথাই নেই। বিপুল টাকার কর্পাস তৈরি হবে। সেটা কত?
মিউচুয়াল ফান্ড থেকে গড়ে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। এখন যদি কেউ প্রতি মাসে ১২ হাজার টাকার এসআইপি করেন, তাহলে ১২ শতাংশ রিটার্নের হারে মাত্র ১৯ বছরেই তিনি কোটিপতি হবেন। আর যদি কেউ ১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন পান তাহলে ১৬ থেকে ১৭ বছরের মধ্যেই তিনি কোটিপতি হয়ে যাবেন। আর দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ চালিয়ে গেলে তো কথাই নেই। বিপুল টাকার কর্পাস তৈরি হবে। সেটা কত?
advertisement
4/7
ধরে নেওয়া যাক, কেউ প্রতি মাসে ১২ হাজার টাকার এসআইপি করলেন। গড় রিটার্ন পেলেন ১৫ শতাংশ হারে। দীর্ঘমেয়াদে অর্থাৎ প্রায় ৪০ বছর একটানা তিনি বিনিয়োগ চালিয়ে গেলেন। তাহলে তিনি ৩৭,৬৮,৪৫,০৬৬ টাকা রিটার্ন পাবেন। এর মধ্যে তিনি মোট বিনিয়োগ করেছেন ৫৭,৬০,০০০ টাকা। আর সুদ থেকে পেয়েছেন ৩৭,১০,৮৫,০৬৬ টাকা।
ধরে নেওয়া যাক, কেউ প্রতি মাসে ১২ হাজার টাকার এসআইপি করলেন। গড় রিটার্ন পেলেন ১৫ শতাংশ হারে। দীর্ঘমেয়াদে অর্থাৎ প্রায় ৪০ বছর একটানা তিনি বিনিয়োগ চালিয়ে গেলেন। তাহলে তিনি ৩৭,৬৮,৪৫,০৬৬ টাকা রিটার্ন পাবেন। এর মধ্যে তিনি মোট বিনিয়োগ করেছেন ৫৭,৬০,০০০ টাকা। আর সুদ থেকে পেয়েছেন ৩৭,১০,৮৫,০৬৬ টাকা।
advertisement
5/7
এ থেকে একটা জিনিস স্পষ্ট, বিনিয়োগকারী যত দ্রুত বিনিয়োগ শুরু করবেন, তত বেশি রিটার্ন পাবেন। দ্রুত আর্থিক লক্ষ্যে পৌঁছনোও সম্ভব হবে। সোজা কথায়, অল্প বয়স থেকে বিনিয়োগ শুরু করা উচিত। এতে বিনিয়োগের জন্য অনেকটা সময় পাওয়া যাবে। কমপাউন্ডিংয়ের ফায়দা পুরোমাত্রায় তুলতে পারবেন বিনিয়োগকারীরা।
এ থেকে একটা জিনিস স্পষ্ট, বিনিয়োগকারী যত দ্রুত বিনিয়োগ শুরু করবেন, তত বেশি রিটার্ন পাবেন। দ্রুত আর্থিক লক্ষ্যে পৌঁছনোও সম্ভব হবে। সোজা কথায়, অল্প বয়স থেকে বিনিয়োগ শুরু করা উচিত। এতে বিনিয়োগের জন্য অনেকটা সময় পাওয়া যাবে। কমপাউন্ডিংয়ের ফায়দা পুরোমাত্রায় তুলতে পারবেন বিনিয়োগকারীরা।
advertisement
6/7
তবে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের কোনও বয়স নেই। যে কোনও সময়েই বিনিয়োগ শুরু করা যায়। ইদানীং বাজার বিশেষজ্ঞরাও মিউচুয়াল ফান্ড এসআইপিতে বিনিয়োগের পরামর্শ দিচ্ছেন। সবচেয়ে বড় কথা হল, অল্প টাকা দিয়েও এসআইপি শুরু করার সুবিধা পাওয়া যায় মিউচুয়াল ফান্ডে।
তবে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের কোনও বয়স নেই। যে কোনও সময়েই বিনিয়োগ শুরু করা যায়। ইদানীং বাজার বিশেষজ্ঞরাও মিউচুয়াল ফান্ড এসআইপিতে বিনিয়োগের পরামর্শ দিচ্ছেন। সবচেয়ে বড় কথা হল, অল্প টাকা দিয়েও এসআইপি শুরু করার সুবিধা পাওয়া যায় মিউচুয়াল ফান্ডে।
advertisement
7/7
বিপুল রিটার্নের সঙ্গে ঝুঁকিও রয়েছে। কারণ মিউচুয়াল ফান্ড বাজারের সঙ্গে যুক্ত। ফলে বাজার উঠলে রিটার্ন বাড়বে। আবার উল্টোটাও হতে পারে। অর্থাৎ বাজার পড়লে লোকসানের সম্ভাবনা। বাজারের ওঠানামার প্রভাব নিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগের উপর সরাসরি পড়ে। তাই বিনিয়োগের আগে এই বিষয়টা মাথায় রাখা দরকার। যাঁরা ঝুঁকি নিতে পারবেন, তাঁদেরই এখানে বিনিয়োগ করা উচিত।
বিপুল রিটার্নের সঙ্গে ঝুঁকিও রয়েছে। কারণ মিউচুয়াল ফান্ড বাজারের সঙ্গে যুক্ত। ফলে বাজার উঠলে রিটার্ন বাড়বে। আবার উল্টোটাও হতে পারে। অর্থাৎ বাজার পড়লে লোকসানের সম্ভাবনা। বাজারের ওঠানামার প্রভাব নিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগের উপর সরাসরি পড়ে। তাই বিনিয়োগের আগে এই বিষয়টা মাথায় রাখা দরকার। যাঁরা ঝুঁকি নিতে পারবেন, তাঁদেরই এখানে বিনিয়োগ করা উচিত।
advertisement
advertisement
advertisement