Bank License Cancel: পর্যাপ্ত মূলধনের অভাব; আরও এক ব্যাঙ্কের লাইসেন্স বাতিল করল RBI!

Last Updated:
পর্যাপ্ত মূলধন ও আয়ের সম্ভাবনা না থাকা আর ব্যাঙ্কের আমানতকারীদের জন্য সেটা ক্ষতিকর হওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক এই লাইসেন্স বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
1/8
আরও এক ব্যাঙ্কের লাইসেন্স বাতিল করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (আরবিআই)। এবার কোপ পড়ল উত্তরপ্রদেশের ইউনাইটেড ইন্ডিয়া কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক লিমিটেডের উপর। যেহেতু ব্যাঙ্কের হাতে পর্যাপ্ত মূলধন নেই, তাই এই লাইসেন্স বাতিলের সিদ্ধান্ত।
আরও এক ব্যাঙ্কের লাইসেন্স বাতিল করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (আরবিআই)। এবার কোপ পড়ল উত্তরপ্রদেশের ইউনাইটেড ইন্ডিয়া কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক লিমিটেডের উপর। যেহেতু ব্যাঙ্কের হাতে পর্যাপ্ত মূলধন নেই, তাই এই লাইসেন্স বাতিলের সিদ্ধান্ত।
advertisement
2/8
আরবিআই-এর তরফে জানিয়েছে যে, ১৯ জুলাই, ২০২৩ তারিখ থেকে ব্যাঙ্কের ব্যবসা বন্ধ নির্দেশ আসতেই ব্যাঙ্কিং ব্যবসা বা পরিষেবাও বন্ধ করা হয়েছে। আসলে উত্তরপ্রদেশের কমিশনার এবং রেজিস্ট্রার অফ কো-অপারেটিভের কাছে আরবিআই জানিয়েছিল যে, ব্যাঙ্কের ব্যবসা বন্ধ রাখতে হবে।
আরবিআই-এর তরফে জানিয়েছে যে, ১৯ জুলাই, ২০২৩ তারিখ থেকে ব্যাঙ্কের ব্যবসা বন্ধ নির্দেশ আসতেই ব্যাঙ্কিং ব্যবসা বা পরিষেবাও বন্ধ করা হয়েছে। আসলে উত্তরপ্রদেশের কমিশনার এবং রেজিস্ট্রার অফ কো-অপারেটিভের কাছে আরবিআই জানিয়েছিল যে, ব্যাঙ্কের ব্যবসা বন্ধ রাখতে হবে।
advertisement
3/8
আর তার পাশাপাশি ব্যাঙ্কের জন্য একজন লিক্যুইডেটর নিয়োগ করা হবে। সংবাদমাধ্যমের কাছে একটি বিবৃতিতে আরবিআই জানিয়েছে যে, পর্যাপ্ত মূলধন ও আয়ের সম্ভাবনা না থাকা আর ব্যাঙ্কের আমানতকারীদের জন্য সেটা ক্ষতিকর হওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক এই লাইসেন্স বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আর তার পাশাপাশি ব্যাঙ্কের জন্য একজন লিক্যুইডেটর নিয়োগ করা হবে। সংবাদমাধ্যমের কাছে একটি বিবৃতিতে আরবিআই জানিয়েছে যে, পর্যাপ্ত মূলধন ও আয়ের সম্ভাবনা না থাকা আর ব্যাঙ্কের আমানতকারীদের জন্য সেটা ক্ষতিকর হওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক এই লাইসেন্স বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
advertisement
4/8
আরবিআই আরও জানিয়েছে যে, বর্তমান আর্থিক অবস্থানের কারণে ব্যাঙ্ক নিজের বিদ্যমান আমানতকারীদের টাকা পরিশোধ করতে ব্যর্থ হবে। আর এই অবস্থায় যদি ব্যাঙ্কটিকে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়, তাহলে তা জনস্বার্থে বিরূপ প্রভাব ফেলতে চলেছে।
আরবিআই আরও জানিয়েছে যে, বর্তমান আর্থিক অবস্থানের কারণে ব্যাঙ্ক নিজের বিদ্যমান আমানতকারীদের টাকা পরিশোধ করতে ব্যর্থ হবে। আর এই অবস্থায় যদি ব্যাঙ্কটিকে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়, তাহলে তা জনস্বার্থে বিরূপ প্রভাব ফেলতে চলেছে।
advertisement
5/8
যার জেরে অবিলম্বে আমানতকারীদের থেকে কোনও রকম টাকা জমা নেওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে আরবিআই। ব্যাঙ্কের পেশ করা ডেটা বলছে যে, ডিআইসিজিসি-র তরফ থেকে ৯৯.৯৮ শতাংশ আমানতকারী তাঁদের আমানতের সম্পূর্ণ পরিমাণ পাওয়ার অধিকারী।
যার জেরে অবিলম্বে আমানতকারীদের থেকে কোনও রকম টাকা জমা নেওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে আরবিআই। ব্যাঙ্কের পেশ করা ডেটা বলছে যে, ডিআইসিজিসি-র তরফ থেকে ৯৯.৯৮ শতাংশ আমানতকারী তাঁদের আমানতের সম্পূর্ণ পরিমাণ পাওয়ার অধিকারী।
advertisement
6/8
সংবাদমাধ্যমের বিশ্লেষণ, বর্তমানে আরবিআই-এর কড়া নজর রয়েছে সমবায় ব্যাঙ্কগুলির উপর। এই ব্যাঙ্কই প্রথম নয়, সাম্প্রতিক অতীতেও বেশ কিছু ব্যাঙ্কের লাইসেন্স বাতিল করেছে। কমপক্ষে ৯টি ব্যাঙ্কের লাইসেন্স বাতিল করেছে আরবিআই। শুধু তা-ই নয়, চলতি আর্থিক বছরে এখনও পর্যন্ত অন্যায়কারীদের উপর ১১৪ বার আর্থিক জরিমানা আরোপ করেছে।
সংবাদমাধ্যমের বিশ্লেষণ, বর্তমানে আরবিআই-এর কড়া নজর রয়েছে সমবায় ব্যাঙ্কগুলির উপর। এই ব্যাঙ্কই প্রথম নয়, সাম্প্রতিক অতীতেও বেশ কিছু ব্যাঙ্কের লাইসেন্স বাতিল করেছে। কমপক্ষে ৯টি ব্যাঙ্কের লাইসেন্স বাতিল করেছে আরবিআই। শুধু তা-ই নয়, চলতি আর্থিক বছরে এখনও পর্যন্ত অন্যায়কারীদের উপর ১১৪ বার আর্থিক জরিমানা আরোপ করেছে।
advertisement
7/8
প্রসঙ্গত কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক বা সমবায় ব্যাঙ্কগুলি গ্রাম ও মফস্বল অঞ্চলে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যাতে সেই সব অঞ্চলের মানুষ ব্যাঙ্কিং পরিষেবা পায়, সেই বিষয়েই সাহায্য করে এই সব ব্যাঙ্ক।
প্রসঙ্গত কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক বা সমবায় ব্যাঙ্কগুলি গ্রাম ও মফস্বল অঞ্চলে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যাতে সেই সব অঞ্চলের মানুষ ব্যাঙ্কিং পরিষেবা পায়, সেই বিষয়েই সাহায্য করে এই সব ব্যাঙ্ক।
advertisement
8/8
তবে নানা কারণে বিভিন্ন সমস্যার মুখে পড়ছে ব্যাঙ্কগুলি। এই সমস্যার মধ্যে অন্যতম হল দ্বৈত নিয়ন্ত্রণ এবং স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের হস্তক্ষেপের দরুন দুর্বল আর্থিক পরিস্থিতি।
তবে নানা কারণে বিভিন্ন সমস্যার মুখে পড়ছে ব্যাঙ্কগুলি। এই সমস্যার মধ্যে অন্যতম হল দ্বৈত নিয়ন্ত্রণ এবং স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের হস্তক্ষেপের দরুন দুর্বল আর্থিক পরিস্থিতি।
advertisement
advertisement
advertisement