How To Make 15 Crores Rupees: একবারে Mutual Fund-এ ৩০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে চাইছেন? ১৫ কোটি টাকা হতে কত বছর লাগবে?

Last Updated:
How To Make 15 Crores Rupees: মিউচুয়াল ফান্ডে এককালীন ৩০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে কত বছরে তা ১৫ কোটি টাকায় পৌঁছাতে পারে, তা নির্ভর করে বার্ষিক রিটার্নের হারে।
1/8
আজকাল বাজারে বিনিয়োগের নানাবিধ বিকল্প রয়েছে। আর তার মধ্যে অন্যতম হল মিউচুয়াল ফান্ড। যেহেতু ইক্যুইটি ফান্ডগুলির বেশিরভাগ বিনিয়োগই শেয়ার বাজারে হয়, তাই এতে বাজারের ঝুঁকিরও যোগ থাকে। তবে যাঁরা ঝুঁকি নিতে পারেন, তাঁরা দীর্ঘমেয়াদে যথেষ্ট সম্পদ তৈরি করার ক্ষেত্রে এই বিকল্পটিকে বেশ লাভজনক বলে মনে করেন। প্রসঙ্গত মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগের সবচেয়ে ভাল দিক হল - বিনিয়োগকারীর হাতে এককালীন বা প্রতি মাসে এককালীন টাকা বিনিয়োগের বিকল্প রয়েছে।
আজকাল বাজারে বিনিয়োগের নানাবিধ বিকল্প রয়েছে। আর তার মধ্যে অন্যতম হল মিউচুয়াল ফান্ড। যেহেতু ইক্যুইটি ফান্ডগুলির বেশিরভাগ বিনিয়োগই শেয়ার বাজারে হয়, তাই এতে বাজারের ঝুঁকিরও যোগ থাকে। তবে যাঁরা ঝুঁকি নিতে পারেন, তাঁরা দীর্ঘমেয়াদে যথেষ্ট সম্পদ তৈরি করার ক্ষেত্রে এই বিকল্পটিকে বেশ লাভজনক বলে মনে করেন। প্রসঙ্গত মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগের সবচেয়ে ভাল দিক হল - বিনিয়োগকারীর হাতে এককালীন বা প্রতি মাসে এককালীন টাকা বিনিয়োগের বিকল্প রয়েছে।
advertisement
2/8
মিউচুয়াল ফান্ড হল আসলে একটি অ্যাসেট ক্লাস। যা বিনিয়োগকারীর হয়ে তাঁর অর্থকে স্টক, ইক্যুইটি এবং বন্ডের মতো অ্যাসেটে রাখে। কম্পাউন্ডিং বা চক্রবৃদ্ধি সুদ একটা স্নোবল এফেক্ট তৈরি করে। যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগকে সূচকীয় ভাবে বাড়াতে সাহায্য করে।
মিউচুয়াল ফান্ড হল আসলে একটি অ্যাসেট ক্লাস। যা বিনিয়োগকারীর হয়ে তাঁর অর্থকে স্টক, ইক্যুইটি এবং বন্ডের মতো অ্যাসেটে রাখে। কম্পাউন্ডিং বা চক্রবৃদ্ধি সুদ একটা স্নোবল এফেক্ট তৈরি করে। যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগকে সূচকীয় ভাবে বাড়াতে সাহায্য করে।
advertisement
3/8
মিউচুয়াল ফান্ড থেকে সর্বোচ্চ উপযোগিতা পাওয়ার জন্য টাইমিং বা সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মিউচুয়াল ফান্ডের মেয়াদ যত বেশি হয়, কম্পাউন্ডিং বেনিফিটও তত বেশি হবে। কীরকম? তাহলে উদাহরণ দিয়ে বোঝানো যাক।
মিউচুয়াল ফান্ড থেকে সর্বোচ্চ উপযোগিতা পাওয়ার জন্য টাইমিং বা সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মিউচুয়াল ফান্ডের মেয়াদ যত বেশি হয়, কম্পাউন্ডিং বেনিফিটও তত বেশি হবে। কীরকম? তাহলে উদাহরণ দিয়ে বোঝানো যাক।
advertisement
4/8
ধরা যাক, বিনিয়োগকারী লাম্প সাম ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে মিউচুয়াল ফান্ডে ৩০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করছেন। আর তাঁর লক্ষ্য হল, দীর্ঘ মেয়াদে ১৩ কোটি টাকারও বেশি পরিমাণ সম্পদ তৈরি করা।
ধরা যাক, বিনিয়োগকারী লাম্প সাম ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে মিউচুয়াল ফান্ডে ৩০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করছেন। আর তাঁর লক্ষ্য হল, দীর্ঘ মেয়াদে ১৩ কোটি টাকারও বেশি পরিমাণ সম্পদ তৈরি করা।
advertisement
5/8
কিন্তু মিউচুয়াল ফান্ডে সেই লাম্প সাম ৩০ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ থেকে কত বছরে ১৩ কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তোলা সম্ভব হবে? হিসাবটা দেখে নেওয়া যাক। এই হিসাবের ক্ষেত্রে বার্ষিক রিটার্নের হার ১৩ শতাংশ বলে ধরা যাক।
কিন্তু মিউচুয়াল ফান্ডে সেই লাম্প সাম ৩০ লক্ষ টাকার বিনিয়োগ থেকে কত বছরে ১৩ কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তোলা সম্ভব হবে? হিসাবটা দেখে নেওয়া যাক। এই হিসাবের ক্ষেত্রে বার্ষিক রিটার্নের হার ১৩ শতাংশ বলে ধরা যাক।
advertisement
6/8
হিসাব অনুযায়ী, ১৩ কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তোলার জন্য বিনিয়োগকারীকে অন্তত ৩১ বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে হবে। আর এই ৩১ বছরে ক্যাপিটাল গেন হিসেবে মোট ১২৯৬০২৮৯৪ টাকা (গড়ে) আয় হবে বলে আশা করতে পারেন বিনিয়োগকারী। আর একই ভাবে ৩১ বছরের শেষে আসল বিনিয়োগ এবং ক্যাপিটাল গেন-সহ বিনিয়োগকারীরা মোট ১৩,২৬,০২,৮৯৪ টাকা পাবেন।
হিসাব অনুযায়ী, ১৩ কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তোলার জন্য বিনিয়োগকারীকে অন্তত ৩১ বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে হবে। আর এই ৩১ বছরে ক্যাপিটাল গেন হিসেবে মোট ১২৯৬০২৮৯৪ টাকা (গড়ে) আয় হবে বলে আশা করতে পারেন বিনিয়োগকারী। আর একই ভাবে ৩১ বছরের শেষে আসল বিনিয়োগ এবং ক্যাপিটাল গেন-সহ বিনিয়োগকারীরা মোট ১৩,২৬,০২,৮৯৪ টাকা পাবেন।
advertisement
7/8
হিসাবের সংক্ষিপ্ত রূপ:মোট বিনিয়োগের পরিমাণ: ৩০,০০,০০০ টাকা।
ক্যাপিটাল গেন: ১২,৯৬,০২,৮৯৪ টাকা।
মোট সম্ভাব্য রিটার্ন: ১৩,২৬,০২,৮৯৪ টাকা।
হিসাবের সংক্ষিপ্ত রূপ:মোট বিনিয়োগের পরিমাণ: ৩০,০০,০০০ টাকা।ক্যাপিটাল গেন: ১২,৯৬,০২,৮৯৪ টাকা।মোট সম্ভাব্য রিটার্ন: ১৩,২৬,০২,৮৯৪ টাকা।
advertisement
8/8
আবার এটাও মনে রাখা দরকার যে, এটা হল প্রত্যাশিত রিটার্ন। আর আসল রাশিটা নির্ভর করবে মার্কেটের পরিস্থিতির উপর। আরও একটা উদাহরণ দিয়ে বিষয়টা বোঝানো যাক। ধরা যাক, বার্ষিক রিটার্নের হার যদি ১৫ শতাংশ হিসেবে ধরা হয়, তাহলে হিসাব অনুযায়ী, একবারে ৩০ লক্ষ টাকা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা হলে মাত্র ২৭ বছরেই ১৩ কোটি টাকার ফান্ড তৈরি করতে পারবেন।
আবার এটাও মনে রাখা দরকার যে, এটা হল প্রত্যাশিত রিটার্ন। আর আসল রাশিটা নির্ভর করবে মার্কেটের পরিস্থিতির উপর। আরও একটা উদাহরণ দিয়ে বিষয়টা বোঝানো যাক। ধরা যাক, বার্ষিক রিটার্নের হার যদি ১৫ শতাংশ হিসেবে ধরা হয়, তাহলে হিসাব অনুযায়ী, একবারে ৩০ লক্ষ টাকা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা হলে মাত্র ২৭ বছরেই ১৩ কোটি টাকার ফান্ড তৈরি করতে পারবেন।
advertisement
advertisement
advertisement