Money Making Ideas: ড্রাগন ফলের উৎপাদন বাড়াতে অভিনব পন্থা অবলম্বন করলেন কৃষক, নিমেষে আয় হল লক্ষ লক্ষ টাকা

Last Updated:
Money Making Ideas: ড্রাগন ফলের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য এই নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষাটি করা হয় ৷ দেখে নিন এক জন্য কতটা লাভ হয়েছে ?
1/6
আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের জনপ্রিয়তা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুজরাত রাজ্যেও ড্রাগন ফলের চাষ হচ্ছে ব্যাপক হারে। এছাড়া ড্রাগন ফলের উৎপাদনের হার বাড়ানোর জন্য কৃষকরা নানা ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন। এছাড়াও প্রাকৃতিক কৌশলে চাষাবাস করে ড্রাগন ফলের চাষ করা হয়েছে।
আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের জনপ্রিয়তা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুজরাত রাজ্যেও ড্রাগন ফলের চাষ হচ্ছে ব্যাপক হারে। এছাড়া ড্রাগন ফলের উৎপাদনের হার বাড়ানোর জন্য কৃষকরা নানা ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন। এছাড়াও প্রাকৃতিক কৌশলে চাষাবাস করে ড্রাগন ফলের চাষ করা হয়েছে।
advertisement
2/6
আসলে ভাবনগর জেলার কান্তাসার গ্রামের কৃষক জগদীশভাই বল্লভভাই দেশাই ড্রাগন ফলের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য এই নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষাটি করেছেন। আর তিনি এতে সাফল্যও পেয়েছেন। কিন্তু তিনি কী কী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন? কত খরচ হয়েছে? আর উৎপাদন কতটা বেড়েছে? জেনে নেওয়া যাক এই তথ্যগুলি।
আসলে ভাবনগর জেলার কান্তাসার গ্রামের কৃষক জগদীশভাই বল্লভভাই দেশাই ড্রাগন ফলের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য এই নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষাটি করেছেন। আর তিনি এতে সাফল্যও পেয়েছেন। কিন্তু তিনি কী কী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন? কত খরচ হয়েছে? আর উৎপাদন কতটা বেড়েছে? জেনে নেওয়া যাক এই তথ্যগুলি।
advertisement
3/6
ভাবনগর জেলার কান্তাসার গ্রাম নিবাসী কৃষক জগদীশভাই বল্লভভাই দেশাই গত কয়েক বছর ধরে ড্রাগন ফল চাষ করছেন এবং বেশ ভাল আয়ও করছেন। ড্রাগন ফল সাধারণত বছরে দুই বার উৎপন্ন হয়। সেই সময় বাড়তি উৎপাদন পেতে ওই কৃষক এক বিঘায় কৃত্রিম আলো বসিয়ে ৯০ হাজার টাকা খরচ করেন। এই খরচ একবারই করতে হয়েছিল। এক বিঘায় সাফল্য পাওয়ার পর এখন ছয় বিঘায় কৃত্রিম আলো বসিয়ে বছরে দুই বার নয়, বরং তিন বার উৎপাদন হচ্ছে।
ভাবনগর জেলার কান্তাসার গ্রাম নিবাসী কৃষক জগদীশভাই বল্লভভাই দেশাই গত কয়েক বছর ধরে ড্রাগন ফল চাষ করছেন এবং বেশ ভাল আয়ও করছেন। ড্রাগন ফল সাধারণত বছরে দুই বার উৎপন্ন হয়। সেই সময় বাড়তি উৎপাদন পেতে ওই কৃষক এক বিঘায় কৃত্রিম আলো বসিয়ে ৯০ হাজার টাকা খরচ করেন। এই খরচ একবারই করতে হয়েছিল। এক বিঘায় সাফল্য পাওয়ার পর এখন ছয় বিঘায় কৃত্রিম আলো বসিয়ে বছরে দুই বার নয়, বরং তিন বার উৎপাদন হচ্ছে।
advertisement
4/6
ড্রাগন ফল চাষে সাধারণত ফুল ষষ্ঠ মাসে আসতে শুরু করে। এছাড়াও ফলটি বছরে মাত্র দুই বার পাওয়া যায়। কিন্তু কৃত্রিম আলো বসিয়ে নিলে অতিরিক্ত উৎপাদন হতে পারে। আলো লাগানোর কারণে বিঘা প্রতি বাড়তি ২,৫০,০০০ টাকা আয় হয়েছে। কারণ যখন ড্রাগন গাছে ফুল ফোটে, তখন ড্রাগন ফলের দাম থাকে ১০০ থেকে ২০০ টাকা। কিন্তু অফ-সিজনে এর দাম প্রতি কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা হয়ে যায়।
ড্রাগন ফল চাষে সাধারণত ফুল ষষ্ঠ মাসে আসতে শুরু করে। এছাড়াও ফলটি বছরে মাত্র দুই বার পাওয়া যায়। কিন্তু কৃত্রিম আলো বসিয়ে নিলে অতিরিক্ত উৎপাদন হতে পারে। আলো লাগানোর কারণে বিঘা প্রতি বাড়তি ২,৫০,০০০ টাকা আয় হয়েছে। কারণ যখন ড্রাগন গাছে ফুল ফোটে, তখন ড্রাগন ফলের দাম থাকে ১০০ থেকে ২০০ টাকা। কিন্তু অফ-সিজনে এর দাম প্রতি কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা হয়ে যায়।
advertisement
5/6
ওই কৃষক জানান যে, প্রতি বিঘায় চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত প্রাকৃতিক উৎপাদন পাওয়া যায়। কিন্তু কৃত্রিম আলো লাগিয়ে বাড়তি ফল উৎপাদন করে এক বিঘা থেকে বছরে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত বাড়তি আয় হচ্ছে। এই বিষয়ে কৃষক জগদীশভাই বলেন যে, আমি মোবাইল ফোনেই ড্রাগন ফলের জন্য কৃত্রিম আলো লাগানোর সুবিধা দেখেছিলাম। তাই শুরুতে এক বিঘায় আলো বসানো হয়েছিল।
ওই কৃষক জানান যে, প্রতি বিঘায় চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত প্রাকৃতিক উৎপাদন পাওয়া যায়। কিন্তু কৃত্রিম আলো লাগিয়ে বাড়তি ফল উৎপাদন করে এক বিঘা থেকে বছরে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত বাড়তি আয় হচ্ছে। এই বিষয়ে কৃষক জগদীশভাই বলেন যে, আমি মোবাইল ফোনেই ড্রাগন ফলের জন্য কৃত্রিম আলো লাগানোর সুবিধা দেখেছিলাম। তাই শুরুতে এক বিঘায় আলো বসানো হয়েছিল।
advertisement
6/6
এটি সাফল্যের সঙ্গে ছয় বিঘায় প্রয়োগ করা হয়েছে। ফলে এখন বছরে তিন বার উৎপাদন হচ্ছে। সেই কারণে বছরে তিন লক্ষ টাকা বাড়তি আয় হচ্ছে।
এটি সাফল্যের সঙ্গে ছয় বিঘায় প্রয়োগ করা হয়েছে। ফলে এখন বছরে তিন বার উৎপাদন হচ্ছে। সেই কারণে বছরে তিন লক্ষ টাকা বাড়তি আয় হচ্ছে।
advertisement
advertisement
advertisement