UCO-সহ এই ৫ সরকারি ব্যাঙ্ক নিয়ে বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের, গ্রাহকদের উপর কী প্রভাব পড়তে চলেছে?
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending-desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
QIP মানে হল কোয়ালিফায়েড ইনস্টিটিউশনাল প্লেসমেন্ট। এর মাধ্যমে কোনও সংস্থা ঘরোয়া বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে পারে।
advertisement
QIP মানে হল কোয়ালিফায়েড ইনস্টিটিউশনাল প্লেসমেন্ট। এর মাধ্যমে কোনও সংস্থা ঘরোয়া বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে পারে। মার্কেট রেগুলেটর সেবি-এর অনুমোদনের প্রয়োজন হয় না। যে পাঁচটি ব্যাঙ্কের QIP মঞ্জুর করা হয়েছে, সেগুলি হল – ইউকো ব্যাঙ্ক, ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্র, ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্ক, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ক।
advertisement
সিএনবিসি-টিভি18-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ডিপার্টমেন্ট অফ ডিসইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড পাবলিক অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট (ডিআইপিএএম) অফার ফর সেল (ওএফএস)-এর মাধ্যমে এই ব্যাঙ্কগুলিকে শেয়ার বিক্রি করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২৬ সালের অগাস্টের মধ্যে এই পাঁচটি পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্কে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত সর্বনিম্ন পাবলিক শেয়ারহোল্ডিং মানদণ্ড পূরণ করার চেষ্টা করছে সরকার। অর্থাৎ এই সময়ের মধ্যে ব্যাঙ্কগুলিতে সরকারের শেয়ারহোল্ডিং কমপক্ষে ২৫ শতাংশ থাকবে।
advertisement
নিয়ম অনুযায়ী, QIP-এর জন্য কোনও কোম্পানি তার মতো শেয়ারের দাম নির্ধারণ করতে পারে। সাধারণত এই দাম ২ সপ্তাহের গড় দামের চেয়ে বেশিই হয়। এতে বিমা কোম্পানি এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকেও শেয়ার দেওয়া যায়। বিদেশী প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী এবং ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ডও শেয়ার পেতে পারে। সোজা কথায়, বাজার থেকে টাকা তোলার সহজ এবং সাশ্রয়ী পদ্ধতি হল QIP। শেয়ারের সঠিক মূল্যায়নের কারণে বিনিয়োগকারীরাও লাভ পান।
advertisement
সরকারি অংশীদারি: পাঁচটি ব্যাঙ্কেই সরকারি অংশীদারি রয়েছে। এর মধ্যে পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্কে ৯৮.২৫ শতাংশ, ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্কে ৯৬.৩৮ শতাংশ, ইউকো ব্যাঙ্কে ৯৫.৩৯ শতাংশ, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ায় ৯৩.০৮ শতাংশ এবং ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্রে ৭৯.৬ শতাংশ অংশীদারিত্ব রয়েছে কেন্দ্রের। বর্তমান শেয়ার মূল্য অনুযায়ী, এই পাঁচটি ব্যাঙ্কে সরকারের অতিরিক্ত শেয়ারহোল্ডিং প্রায় ৫০,০০০ কোটি টাকা।
advertisement
advertisement