Money Making Tips: খরচ তুলনামূলক কম, লাভ হচ্ছে দ্বিগুণ ! দেখে নিন কী করে সম্ভব

Last Updated:
Money Making Tips: কৃষকদের মধ্যে লঙ্কা চাষে আগ্রহ বাড়ছে, লঙ্কা চাষে লাভ দ্বিগুণ হচ্ছে, তুলনায় খরচ কম
1/5
আমন মরশুমে লঙ্কা চাষ করে ব্যাপক লাভবান হচ্ছে কৃষকেরা। মালদহের হবিবপুর ব্লকের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে আমন ধান চাষ হয়ে আসছে। প্রাকৃতিক বিপর্যয় খরা সহ বিভিন্ন কারণে ধান চাষে প্রায় প্রতিবছরেই লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে কৃষকদের। তাই বিগত কয়েক বছর ধরে ধান চাষের পরিবর্তে লঙ্কা চাষ শুরু করেন হবিবপুর ব্লকের বিভিন্ন প্রান্তের কৃষকেরা।
আমন মরশুমে লঙ্কা চাষ করে ব্যাপক লাভবান হচ্ছে কৃষকেরা। মালদহের হবিবপুর ব্লকের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে আমন ধান চাষ হয়ে আসছে। প্রাকৃতিক বিপর্যয় খরা সহ বিভিন্ন কারণে ধান চাষে প্রায় প্রতিবছরেই লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে কৃষকদের। তাই বিগত কয়েক বছর ধরে ধান চাষের পরিবর্তে লঙ্কা চাষ শুরু করেন হবিবপুর ব্লকের বিভিন্ন প্রান্তের কৃষকেরা।
advertisement
2/5
ধানের বিকল্প হিসাবে লঙ্কা চাষ করেই ব্যাপক লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। হবিবপুর ব্লকের, হবিবপুর, ধুমপুর, মঙ্গলপুর, জাজোল সহ বেশ কয়েকটি পঞ্চায়েতের কৃষকেরা এই লঙ্কা চাষ শুরু করেছেন। আমন ধানের মতোই জৈষ্ঠ আষাঢ় মাসে লঙ্কা চারা রোপন করা হয়। একমাস পর থেকেই শুরু হচ্ছে ফলন। লঙ্কা চাষী দীপু মন্ডল বলেন, লঙ্কা চাষ করছি বেশ কয়েক বছর ধরেই। ফলন ভাল হলে লাভ ভাল হচ্ছে।
ধানের বিকল্প হিসাবে লঙ্কা চাষ করেই ব্যাপক লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। হবিবপুর ব্লকের, হবিবপুর, ধুমপুর, মঙ্গলপুর, জাজোল সহ বেশ কয়েকটি পঞ্চায়েতের কৃষকেরা এই লঙ্কা চাষ শুরু করেছেন। আমন ধানের মতোই জৈষ্ঠ আষাঢ় মাসে লঙ্কা চারা রোপন করা হয়। একমাস পর থেকেই শুরু হচ্ছে ফলন। লঙ্কা চাষী দীপু মন্ডল বলেন, লঙ্কা চাষ করছি বেশ কয়েক বছর ধরেই। ফলন ভাল হলে লাভ ভাল হচ্ছে।
advertisement
3/5
এই লঙ্কা চাষ করে ধানের থেকে কয়েকগুণ বেশি লাভ হচ্ছে কৃষকদের। সপ্তাহে প্রতি বিঘায় তিন থেকে পাঁচ কুইন্টাল পর্যন্ত লঙ্কা ফলন হচ্ছে। কম ফলন হলেও সপ্তাহে প্রায় এক কুইন্টাল ফলন হচ্ছে লঙ্কার। কৃষকেরা পাইকারি মূল্যে বাজারে এই লঙ্কা বিক্রি করছেন ১০ হাজার টাকা কুইন্টাল দরে। অর্থাৎ সপ্তাহেই প্রায়ই ১০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত রোজকার হচ্ছে কৃষকদের।
এই লঙ্কা চাষ করে ধানের থেকে কয়েকগুণ বেশি লাভ হচ্ছে কৃষকদের। সপ্তাহে প্রতি বিঘায় তিন থেকে পাঁচ কুইন্টাল পর্যন্ত লঙ্কা ফলন হচ্ছে। কম ফলন হলেও সপ্তাহে প্রায় এক কুইন্টাল ফলন হচ্ছে লঙ্কার। কৃষকেরা পাইকারি মূল্যে বাজারে এই লঙ্কা বিক্রি করছেন ১০ হাজার টাকা কুইন্টাল দরে। অর্থাৎ সপ্তাহেই প্রায়ই ১০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত রোজকার হচ্ছে কৃষকদের।
advertisement
4/5
নভেম্বর ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত লঙ্কা গাছে ফলন দিবে। কৃষকদের উৎপাদিত লঙ্কা বাইরে কোথাও বিক্রি করতে যেতে হচ্ছে না। স্থানীয় হবিবপুর হাটেই বিশাল লঙ্কার বাজার বসছে। সেখানেই বিক্রি হচ্ছে পাইকারি দরে লঙ্কা। লঙ্কা চাষী মনি মন্ডল বলেন, জৈষ্ঠ মাসের দিকে লঙ্কা গাছ লাগানো হচ্ছে। আষাঢ়, শ্রাবণ মাস থেকেই ফলন শুরু। সপ্তাহে এক বিঘা জমিতে ভাল ফলন হলে তিন থেকে পাঁচ কুইন্টাল পর্যন্ত লঙ্কা হয়। ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি ধরে বিক্রি হচ্ছে লঙ্কা।
নভেম্বর ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত লঙ্কা গাছে ফলন দিবে। কৃষকদের উৎপাদিত লঙ্কা বাইরে কোথাও বিক্রি করতে যেতে হচ্ছে না। স্থানীয় হবিবপুর হাটেই বিশাল লঙ্কার বাজার বসছে। সেখানেই বিক্রি হচ্ছে পাইকারি দরে লঙ্কা। লঙ্কা চাষী মনি মন্ডল বলেন, জৈষ্ঠ মাসের দিকে লঙ্কা গাছ লাগানো হচ্ছে। আষাঢ়, শ্রাবণ মাস থেকেই ফলন শুরু। সপ্তাহে এক বিঘা জমিতে ভাল ফলন হলে তিন থেকে পাঁচ কুইন্টাল পর্যন্ত লঙ্কা হয়। ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি ধরে বিক্রি হচ্ছে লঙ্কা।
advertisement
5/5
লঙ্কা চাষে খরচ খুব একটা বেশি হচ্ছে না, এক বিঘা লঙ্কা চাষ করতে প্রথম পর্যায়ে খরচ ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা। বৃষ্টি না হলে মাঝে মধ্যে জল সেচ দিতে হয়। গাছে পোকা ধরলে কীটনাশক প্রয়োগ করতে হচ্ছে ও মাঝেমধ্যে সার প্রয়োগ করলেই লঙ্কা গাছ ভাল থাকছে। ভাল ফলন হচ্ছে। লঙ্কা চাষে ধানের থেকে বেশি লাভ হয় ক্রমশ হবিবপুর ব্লকের বিভিন্ন প্রান্তের কৃষকেরা লঙ্কা চাষের প্রতি ঝুঁকি বাড়াচ্ছেন।
লঙ্কা চাষে খরচ খুব একটা বেশি হচ্ছে না, এক বিঘা লঙ্কা চাষ করতে প্রথম পর্যায়ে খরচ ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা। বৃষ্টি না হলে মাঝে মধ্যে জল সেচ দিতে হয়। গাছে পোকা ধরলে কীটনাশক প্রয়োগ করতে হচ্ছে ও মাঝেমধ্যে সার প্রয়োগ করলেই লঙ্কা গাছ ভাল থাকছে। ভাল ফলন হচ্ছে। লঙ্কা চাষে ধানের থেকে বেশি লাভ হয় ক্রমশ হবিবপুর ব্লকের বিভিন্ন প্রান্তের কৃষকেরা লঙ্কা চাষের প্রতি ঝুঁকি বাড়াচ্ছেন।
advertisement
advertisement
advertisement