Life Certificate: হাতে তো আর মাত্র কয়েকটা দিন, অনলাইন আর অফলাইনে কীভাবে জমা করবেন লাইফ সার্টিফিকেট? জেনে নিন
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending-desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Life Certificate: এই ভেরিফিকেশন না হলে অর্থাৎ জীবন প্রমাণ পত্র জমা না করলে কিন্তু পেনশনভোগীদের পেনশন বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
আজকাল পেনশনভোগীরা নিজেদের পছন্দ এবং প্রাপ্ত সম্পদের উপর ভিত্তি করে অনলাইন এবং অফলাইন উভয় ভাবেই জীবন প্রমাণ পত্র জমা করতে পারবেন । জীবন প্রমাণ আসলে ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট নামেও পরিচিত। এটা একটা অনন্য ডিজিটাল পরিষেবা। বায়োমেট্রিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে পেনশনভোগীদের সুবিধার কথা ভেবেই আনা হয়েছে এই পরিষেবা। এর মাধ্যমে অনলাইনে যে কোনও সময়ে কিংবা যে কোনও জায়গা থেকে লাইফ সার্টিফিকেট জমা করতে পারবেন পেনশনভোগীরা।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে জমা করা:পেনশনারদের এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট নির্ধারিত ব্যাঙ্ক অথবা পোস্ট অফিসে যেতে হবে। কিংবা অন্য সরকারি কেন্দ্রেও যাওয়া যেতে পারে। যেখান থেকে পেনশন আছে, সেই দফতরে স্বশরীরে উপস্থিত হয়েও লাইফ সার্টিফিকেট জমা করতে পারবেন পেনশনভোগীরা। প্রসঙ্গত, পেনশন বণ্টনকারী অফিসগুলির মধ্যে অন্যতম হল জেলা-স্তরের ট্রেজারি। তারাও সরাসরি ভাবে লাইফ সার্টিফিকেট জমা নেয়। এই বিকল্প পাওয়া যাবে কি না, তা জানার জন্য নির্ধারিত পেনশন অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
অনলাইনে লাইফ সার্টিফিকেট জমা করার উপায় কী কী?প্রথমে জীবন প্রমাণ নিতে হবে। আর তার জন্য নিম্নলিখিত জায়গাগুলি থেকে পাওয়া যাবে এটি।১. সারা দেশের আনাচেকানাচে রয়েছে একাধিক সিটিজেন সার্ভিস সেন্টার (সিএসসি)। সেখান থেকেই মিলবে অনলাইন সার্টিফিকেট।২. জীবন প্রমাণ পোর্টালে যেতে পারেন পেনশনভোগীরা। সেখানে ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডারে ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাই করাতে হবে। আর এভাবেই লাইফ সার্টিফিকেট জমা করা সম্ভব।৩. এর পাশাপাশি জীবন প্রমাণ মোবাইল অ্যাপও ডাউনলোড করা যেতে পারে। তারপর এই অ্যাপের মাধ্যমে লাইফ সার্টিফিকেট জমা করা যেতে পারে।
advertisement
৪. Pension Disbursing Agency-র অফিস হল পোস্ট অফিস, ব্যাঙ্ক, ট্রেজারি ইত্যাদি।৫. নিজের বাড়ি অথবা যে কোনও জায়গা থেকে ল্যাপটপ অথবা মোবাইলের মাধ্যমে তা জেনারেট করা সম্ভব। ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট জেনারেট করার জন্য আধার নম্বর অথবা ভিআইডি থাকা বাধ্যতামূলক।৬. পেনশনাররা ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং-এর অপশনও অ্যাক্সেস করতে পারেন। দেশের বেশ কয়েকটি পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্কে এই সুবিধা পাওয়া যায়। মূলত ৭০ বয়সের উর্ধ্বে থাকা প্রবীণ নাগরিক, যাঁদের হাঁটাচলা করার ক্ষমতা নেই, তাঁরাই এই সুবিধা পেয়ে থাকেন।
advertisement
৭. পেনশনভোগীরা অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহার করে ফেস অথেন্টিকেশন টেকনোলজি ব্যবহার করে লাইফ সার্টিফিকেট জমা করতে পারেন। এর জন্য তাঁদের Aadhaar Face RD এবং জীবন প্রমাণ অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে Google Play Store থেকে।৮. ইন্ডিয়া পোস্ট পেমেন্টস ব্যাঙ্কের ‘Doorstep Service for Submission of Digital Life Certificate by Postman’ উদ্যোগের মাধ্যমে লাইফ সার্টিফিকেট জমা করা যেতে পারে। গুগল প্লে স্টোর থেকে Postinfo APP ডাউনলোড করেও এই পরিষেবা লাভ করা যেতে পারে।
advertisement