Job Loss Due To AI: AI-এর জেরে কি হারাতে হবে চাকরি? কোন কোন পেশা থাকবে নিরাপদ ? জেনে নিন

Last Updated:
Job Loss Due To AI: এআই এবং অটোমেশনের প্রভাবে কিছু পেশা ঝুঁকির মুখে। তবে সব চাকরি কি হারিয়ে যাবে? কোন কোন কাজ ভবিষ্যতে নিরাপদ থাকবে, এবং কেন—জানুন এক নজরে।
1/7
ক্রমশ দাপট বাড়ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)-এর। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এর ব্যবহারও। এদিকে এআই-এর দাপটে চাকরি হারানোর আশঙ্কায় দিন গুনছেন অনেকেই। ইতিমধ্যেই বহু সংস্থাই কাজের জন্য এআই-এর উপর নির্ভর করছে। যার জেরে কর্মী ছাঁটাইয়ের পথেও হাঁটছে তারা। এই পরিস্থিতিতে সকলের মনে এই প্রশ্নই চেপে বসছে যে, এআই কি সত্যি সত্যি ভবিষ্যতে চাকরির বাজার খেয়ে নেবে?
ক্রমশ দাপট বাড়ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)-এর। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এর ব্যবহারও। এদিকে এআই-এর দাপটে চাকরি হারানোর আশঙ্কায় দিন গুনছেন অনেকেই। ইতিমধ্যেই বহু সংস্থাই কাজের জন্য এআই-এর উপর নির্ভর করছে। যার জেরে কর্মী ছাঁটাইয়ের পথেও হাঁটছে তারা। এই পরিস্থিতিতে সকলের মনে এই প্রশ্নই চেপে বসছে যে, এআই কি সত্যি সত্যি ভবিষ্যতে চাকরির বাজার খেয়ে নেবে?
advertisement
2/7
আগামী দিনের চাকরির বাজারের অবস্থা কেমন হতে চলেছে, তা নিয়ে চলতি বছরে একটি সমীক্ষা করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। তাতে দেখা গিয়েছে যে, প্রযুক্তিগত উন্নতি, পরিবেশবান্ধব পরিবর্তন, আর্থিক ও জনসংখ্যাভিত্তিক পরিবর্তনের ফলে সারা বিশ্বের কাজের বাজার পুনর্গঠিত হচ্ছে। সমীক্ষা থেকে এ-ও জানা যাচ্ছে যে, ভবিষ্যতে চাকরির বাজারে একটা বড়সড় পরিবর্তন আসতে চলেছে।
আগামী দিনের চাকরির বাজারের অবস্থা কেমন হতে চলেছে, তা নিয়ে চলতি বছরে একটি সমীক্ষা করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম। তাতে দেখা গিয়েছে যে, প্রযুক্তিগত উন্নতি, পরিবেশবান্ধব পরিবর্তন, আর্থিক ও জনসংখ্যাভিত্তিক পরিবর্তনের ফলে সারা বিশ্বের কাজের বাজার পুনর্গঠিত হচ্ছে। সমীক্ষা থেকে এ-ও জানা যাচ্ছে যে, ভবিষ্যতে চাকরির বাজারে একটা বড়সড় পরিবর্তন আসতে চলেছে।
advertisement
3/7
এমনিতে এআই-এর কারণে গ্লোবাল মার্কেটে উৎপাদন এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ঘটছে ঠিকই, আসন্ন সময়ে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত চাকরিজীবীদের সঙ্কটের মুখে পড়তে হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এক হাজারেরও বেশি কোম্পানির থেকে তথ্য নিয়ে এই সমীক্ষাটি চালানো হয়েছিল। তাতে বলা হচ্ছে যে,নতুন প্রযুক্তি এসে যাওয়ার ফলে কাজের অভাব হবে না। বরং কাজ করাটা আরও সহজ হয়ে উঠবে।সারা বিশ্বে বিভিন্ন সেক্টরে ইতিমধ্যেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-এর ব্যবহার বাড়তে শুরু করেছে। যার জেরে বহু মানুষ যেমন চাকরি খোওয়াতে পারেন, তেমনই বিভিন্ন সেক্টরে নতুন চাকরির সম্ভাবনাও তৈরি হতে পারে। 
এমনিতে এআই-এর কারণে গ্লোবাল মার্কেটে উৎপাদন এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ঘটছে ঠিকই, আসন্ন সময়ে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত চাকরিজীবীদের সঙ্কটের মুখে পড়তে হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এক হাজারেরও বেশি কোম্পানির থেকে তথ্য নিয়ে এই সমীক্ষাটি চালানো হয়েছিল। তাতে বলা হচ্ছে যে,নতুন প্রযুক্তি এসে যাওয়ার ফলে কাজের অভাব হবে না। বরং কাজ করাটা আরও সহজ হয়ে উঠবে।সারা বিশ্বে বিভিন্ন সেক্টরে ইতিমধ্যেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-এর ব্যবহার বাড়তে শুরু করেছে। যার জেরে বহু মানুষ যেমন চাকরি খোওয়াতে পারেন, তেমনই বিভিন্ন সেক্টরে নতুন চাকরির সম্ভাবনাও তৈরি হতে পারে।
advertisement
4/7
যেসব কাজ শিখিয়ে নেওয়া যায়, সেগুলি প্রচলিত প্রযুক্তির সাহায্যেই করে নিতে পারবে কৃত্রিম বুদ্ধিনির্ভর মেশিন। চলতি বছরে প্রায় ৯ কোটি চাকরি এআই-র অধীনে চলে যেতে পারে। তবে এআই ব্যবহারকারী সংস্থাগুলি সাড়ে সাত কোটি নতুন চাকরির জায়গা তৈরিও করতে পারবে। আবার কিছু নিরাপদ চাকরি ক্ষেত্রে রয়েছে, যেখানে এআই তেমন কোনও ছাপ ফেলতে পারবে না। এই পরিস্থিতিতে তাহলে কাদের কাজ থাকবে আর কাদের কাজ থাকবে না? সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে যে, নতুন প্রযুক্তি কাজ খেয়ে নেবে না। বরং কাজ করাটাকে আরও সহজ করে তুলবে।
যেসব কাজ শিখিয়ে নেওয়া যায়, সেগুলি প্রচলিত প্রযুক্তির সাহায্যেই করে নিতে পারবে কৃত্রিম বুদ্ধিনির্ভর মেশিন। চলতি বছরে প্রায় ৯ কোটি চাকরি এআই-র অধীনে চলে যেতে পারে। তবে এআই ব্যবহারকারী সংস্থাগুলি সাড়ে সাত কোটি নতুন চাকরির জায়গা তৈরিও করতে পারবে। আবার কিছু নিরাপদ চাকরি ক্ষেত্রে রয়েছে, যেখানে এআই তেমন কোনও ছাপ ফেলতে পারবে না। এই পরিস্থিতিতে তাহলে কাদের কাজ থাকবে আর কাদের কাজ থাকবে না? সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে যে, নতুন প্রযুক্তি কাজ খেয়ে নেবে না। বরং কাজ করাটাকে আরও সহজ করে তুলবে।
advertisement
5/7
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, কনটেন্ট রাইটারের চাকরির ক্ষেত্রে কোপ ফেলতে পারে এআই। কারণ এই ধরনের কাজ বা কনটেন্টের এক–চতুর্থাংশ করে দিতে সক্ষম এআই। ওয়ার্ডস্মিথ বা অটোমেটেড ইনসাইটের মতো চ্যাটবটের সাহায্যে যে কোনও কন্টেন্ট লিখতে যে সময় লাগে, তার তুলনায় আরও বেশি সময় লাগে কর্মীর। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু সংবাদমাধ্যম এবং স্টার্ট-আপ সংস্থা এআই নির্ভর হতে শুরু করেছে।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, কনটেন্ট রাইটারের চাকরির ক্ষেত্রে কোপ ফেলতে পারে এআই। কারণ এই ধরনের কাজ বা কনটেন্টের এক–চতুর্থাংশ করে দিতে সক্ষম এআই। ওয়ার্ডস্মিথ বা অটোমেটেড ইনসাইটের মতো চ্যাটবটের সাহায্যে যে কোনও কন্টেন্ট লিখতে যে সময় লাগে, তার তুলনায় আরও বেশি সময় লাগে কর্মীর। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু সংবাদমাধ্যম এবং স্টার্ট-আপ সংস্থা এআই নির্ভর হতে শুরু করেছে।
advertisement
6/7
আবার গ্রাফিক ডিজাইন ও ভিজ্যুয়াল আর্ট সংক্রান্ত কাজও এআই-এর দখলে চলে যেতে পারে। এর পাশাপাশি অ্যালগরিদমের মাধ্যমে যে সকল কাজ হয়, সেগুলিও ক্রমে গিলতে শুরু করেছে এআই। এছাড়া বিমাক্ষেত্রে দায়ভার নির্ধারণের চাকরি, ক্লায়েন্ট সার্ভিসিংয়ের চাকরি, ডেটা এন্ট্রির মতো কাজের জগতেও কিন্তু প্রভাব ফেলবে এআই। 
আবার গ্রাফিক ডিজাইন ও ভিজ্যুয়াল আর্ট সংক্রান্ত কাজও এআই-এর দখলে চলে যেতে পারে। এর পাশাপাশি অ্যালগরিদমের মাধ্যমে যে সকল কাজ হয়, সেগুলিও ক্রমে গিলতে শুরু করেছে এআই। এছাড়া বিমাক্ষেত্রে দায়ভার নির্ধারণের চাকরি, ক্লায়েন্ট সার্ভিসিংয়ের চাকরি, ডেটা এন্ট্রির মতো কাজের জগতেও কিন্তু প্রভাব ফেলবে এআই।
advertisement
7/7
অন্যদিকে সমীক্ষায় এ-ও দেখা গিয়েছে যে, ডেলিভারি পার্সনের কাজ, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ, নির্মাণকাজ, দোকানকারির কাজ, কল সারাইয়ের কাজ, নার্সিংয়ের কাজ, সমাজসেবামূলক কাজ ইত্যাদি ক্ষেত্রে চাকরির পরিসর আগামী পাঁচ বছরে উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পাবে।
অন্যদিকে সমীক্ষায় এ-ও দেখা গিয়েছে যে, ডেলিভারি পার্সনের কাজ, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের কাজ, নির্মাণকাজ, দোকানকারির কাজ, কল সারাইয়ের কাজ, নার্সিংয়ের কাজ, সমাজসেবামূলক কাজ ইত্যাদি ক্ষেত্রে চাকরির পরিসর আগামী পাঁচ বছরে উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পাবে।
advertisement
advertisement
advertisement