কেন সোনা কিনবেন? রইল হলুদ ধাতুতে বিনিয়োগের ৫ প্রধান কারণ!
- Published by:Dolon Chattopadhyay
Last Updated:
সারা বিশ্বে রেট স্থিতিশীল, কম-বেশি একই দাম পাওয়া যায়। এখানেই শেষ নয়। সোনায় বিনিয়োগ করার আরও অনেক কারণ আছে।
সোনা। চিরন্তন সম্পদ। দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ সুরক্ষিত রাখতে হলুদ ধাতুর বিকল্প নেই। এটা এমন সম্পদ যা আর্থিক পোর্টফোলিওতে স্থিতিশীলতা আনে। শুধু ভারত নয়, সারা বিশ্বের বিনিয়োগকারীরাই একথা একবাক্যে স্বীকার করেন। এই জন্যেই বৈশ্বিক ইক্যুইটি বাজারে যখন অস্থিরতা দেখা দেয় বা শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে রাজনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, তখনই সোনার দাম বাড়তে থাকে। সোনায় বিনিয়োগ করার আরেকটি সুবিধা হল, সারা বিশ্বে রেট স্থিতিশীল, কম-বেশি একই দাম পাওয়া যায়। এখানেই শেষ নয়। সোনায় বিনিয়োগ করার আরও অনেক কারণ আছে।
advertisement
advertisement
কেনা সহজ, বিক্রি করাও: যে কোনও জুয়েলারের কাছ থেকেই সোনা কেনা যায়। পণ্যের গ্যারান্টি সার্টিফিকেটও দেয়। ব্যাঙ্ক থেকেও সোনার কয়েন বা বার কেনা যায়। কোনও ঝক্কি পোহাতে হয় না। বিক্রি করাও সহজ। জুয়েলার্সের কাছেই বিক্রি করা যায়। বাজারে বিক্রি করলে তাৎক্ষণিক নগদ হাতে আসে। বিক্রি করতে না চাইলে বন্ধক রাখা যায়। সময় সুযোগ মতো সেগুলো ছাড়িয়ে নিলেই হল।
advertisement
advertisement
সোনার বিপরীতে ঋণ পাওয়া যায়: হঠাৎ কখন টাকার দরকার হয়, আগে থেকে বলা যায় না। তাই সর্বদা আর্থিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হয়। এক্ষেত্রে সোনায় বিনিয়োগের উপর চোখ বন্ধ করে ভরসা করা যায়। সোনার অলঙ্কার থাকলে ব্যাঙ্ক বা অন্য কোনও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সহজেই ঋণ পাওয়া যায়। অর্থাৎ বিক্রি করার দরকার হল না, আবার আর্থিক প্রয়োজনও মিটল।
advertisement
অন্যান্য সম্পদের তুলনায় সুরক্ষিত বিনিয়োগ: ফিজিক্যাল গোল্ড কিনতে চাইলে, বিনিয়োগ নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করতে হবে না। কারণ বাজারে খুব বেশি ওঠা-নামা করে না। অতীতের সোনার দামের সঙ্গে আজকের সোনার দামের তুলনা করলে দেখা যাবে, বাজারের অন্যান্য সম্পদের তুলনায় এটা অনেক স্থিতিশীল। ভবিষ্যতেও এর দাম ভালই থাকবে। সোজা কথায় নিরাপত্তা দেবে।