Investment Strategies: ৩৫ মাসের স্পেশাল FD, মালামাল হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ, HDFC -এর এই স্কিমের খুঁটিনাটি দেখে নিন

Last Updated:
Investment Strategies: ৩৫ মাসের স্পেশাল ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম নিয়ে এসেছে দেশের অন্যতম বৃহৎ বেসরকারি ব্যাঙ্ক এইচডিএফসি। এই স্কিমে সাধারণ গ্রাহকদের ৭.৩৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে।
1/8
নিরাপদ বিনিয়োগ মানেই ফিক্সড ডিপোজিট। মেয়াদ শেষে নিশ্চিত রিটার্ন মেলে। কষ্টের টাকাও থাকে সুরক্ষিত। ইদানীং শেয়ার বাজার কিংবা মিউচুয়াল ফান্ড জনপ্রিয় হয়েছে ঠিকই, কিন্তু গ্রাহকদের কাছে আজও ফিক্সড ডিপোজিটের কোনও বিকল্প নেই।
নিরাপদ বিনিয়োগ মানেই ফিক্সড ডিপোজিট। মেয়াদ শেষে নিশ্চিত রিটার্ন মেলে। কষ্টের টাকাও থাকে সুরক্ষিত। ইদানীং শেয়ার বাজার কিংবা মিউচুয়াল ফান্ড জনপ্রিয় হয়েছে ঠিকই, কিন্তু গ্রাহকদের কাছে আজও ফিক্সড ডিপোজিটের কোনও বিকল্প নেই।
advertisement
2/8
৩৫ মাসের স্পেশাল ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম নিয়ে এসেছে দেশের অন্যতম বৃহৎ বেসরকারি ব্যাঙ্ক এইচডিএফসি। এই স্কিমে সাধারণ গ্রাহকদের ৭.৩৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। আর প্রবীণ নাগরিকরা পাচ্ছেন ৭.৮৫ শতাংশ হারে সুদ।
৩৫ মাসের স্পেশাল ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম নিয়ে এসেছে দেশের অন্যতম বৃহৎ বেসরকারি ব্যাঙ্ক এইচডিএফসি। এই স্কিমে সাধারণ গ্রাহকদের ৭.৩৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হচ্ছে। আর প্রবীণ নাগরিকরা পাচ্ছেন ৭.৮৫ শতাংশ হারে সুদ।
advertisement
3/8
৩৫ মাস মানে ২ বছর ১১ মাস। এই মেয়াদে যদি কেউ ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে কত টাকা রিটার্ন পাবেন। হিসেব বলছেন, ৭.৩৫ শতাংশ সুদের হারে ৩৫ মাসে ২১,৩০৭ টাকা রিটার্ন মিলবে। অর্থাৎ সুদ এবং আসল মিলিয়ে ১,২১,৩০৭ টাকা হাতে পাবেন বিনিয়োগকারী।
৩৫ মাস মানে ২ বছর ১১ মাস। এই মেয়াদে যদি কেউ ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে কত টাকা রিটার্ন পাবেন। হিসেব বলছেন, ৭.৩৫ শতাংশ সুদের হারে ৩৫ মাসে ২১,৩০৭ টাকা রিটার্ন মিলবে। অর্থাৎ সুদ এবং আসল মিলিয়ে ১,২১,৩০৭ টাকা হাতে পাবেন বিনিয়োগকারী।
advertisement
4/8
এখন যদি কোনও প্রবীণ নাগরিক এই স্কিমে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি কত রিটার্ন পাবেন? এ ক্ষেত্রে যেহেতু সুদের হার বেশি, তাই তাঁরা রিটার্নও বেশি পাবেন। হিসেব অনুযায়ী, ৩৫ মাসে ৭.৮৫ শতাংশ সুদের হারে ২২,৭৪৮ টাকা রিটার্ন মিলবে। অর্থাৎ সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি হাতে পাবেন ১,২২,৭৪৮ টাকা।
এখন যদি কোনও প্রবীণ নাগরিক এই স্কিমে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি কত রিটার্ন পাবেন? এ ক্ষেত্রে যেহেতু সুদের হার বেশি, তাই তাঁরা রিটার্নও বেশি পাবেন। হিসেব অনুযায়ী, ৩৫ মাসে ৭.৮৫ শতাংশ সুদের হারে ২২,৭৪৮ টাকা রিটার্ন মিলবে। অর্থাৎ সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি হাতে পাবেন ১,২২,৭৪৮ টাকা।
advertisement
5/8
যাঁরা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চান, তাঁদের জন্য ৫৫ মাসের অর্থাৎ ৪ বছর ৭ মাসের বিশেষ ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম রয়েছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের। এই স্কিমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৭.৪০ শতাংশ হারে এবং প্রবীন নাগরিকদের ৭.৯০ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হয়।
যাঁরা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চান, তাঁদের জন্য ৫৫ মাসের অর্থাৎ ৪ বছর ৭ মাসের বিশেষ ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম রয়েছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের। এই স্কিমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৭.৪০ শতাংশ হারে এবং প্রবীন নাগরিকদের ৭.৯০ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হয়।
advertisement
6/8
এই স্কিমে যদি কোন সাধারণ গ্রাহক ৫,৫০,০০০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি কত টাকা রিটার্ন পাবেন। হিসেব অনুযায়ী, ৭.৪০ শতাংশ সুদের হারে ২,১৯,৭৭৭ টাকা রিটার্ন মিলবে। অর্থাৎ ৫,৫০,০০০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে তিনি হাতে পাবেন ৭,৬৯,৫৭৭ টাকা।
এই স্কিমে যদি কোন সাধারণ গ্রাহক ৫,৫০,০০০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি কত টাকা রিটার্ন পাবেন। হিসেব অনুযায়ী, ৭.৪০ শতাংশ সুদের হারে ২,১৯,৭৭৭ টাকা রিটার্ন মিলবে। অর্থাৎ ৫,৫০,০০০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে তিনি হাতে পাবেন ৭,৬৯,৫৭৭ টাকা।
advertisement
7/8
কোনও প্রবীণ নাগরিক একই পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করলে আরও বেশি রিটার্ন পাবেন। হিসেব অনুযায়ী, ৫৫ মাসে ৭.৯০ শতাংশ সুদের হারে তাঁর রিটার্ন দাঁড়াবে ২,৩৭,০৭৪ টাকা। অর্থাৎ সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি হাতে পাবেন ৭,৮৭,০৭৪ টাকা।
কোনও প্রবীণ নাগরিক একই পরিমাণ টাকা বিনিয়োগ করলে আরও বেশি রিটার্ন পাবেন। হিসেব অনুযায়ী, ৫৫ মাসে ৭.৯০ শতাংশ সুদের হারে তাঁর রিটার্ন দাঁড়াবে ২,৩৭,০৭৪ টাকা। অর্থাৎ সুদ এবং আসল মিলিয়ে তিনি হাতে পাবেন ৭,৮৭,০৭৪ টাকা।
advertisement
8/8
এখানে বলে রাখা ভাল, সুদের টাকা নির্দিষ্ট সময়ে গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যায়। মেয়াদ শেষে অর্থাৎ ম্যাচিউরিটির সময় সুদ এবং আসল মিলিয়ে পুরো টাকা দেওয়া হয় গ্রাহককে। তাই যাঁরা স্বল্পমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চান তাঁরা ৩৫ মাস মেয়াদে এবং যাঁরা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চান, তাঁরা ৫৫ মাস মেয়াদি ফিস্কড ডিপোজিট স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
এখানে বলে রাখা ভাল, সুদের টাকা নির্দিষ্ট সময়ে গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যায়। মেয়াদ শেষে অর্থাৎ ম্যাচিউরিটির সময় সুদ এবং আসল মিলিয়ে পুরো টাকা দেওয়া হয় গ্রাহককে। তাই যাঁরা স্বল্পমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চান তাঁরা ৩৫ মাস মেয়াদে এবং যাঁরা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চান, তাঁরা ৫৫ মাস মেয়াদি ফিস্কড ডিপোজিট স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
advertisement
advertisement
advertisement