Income Tax Notice: ভুলেও এই ৫ লেনদেন কখনও করবেন না, না হলে আয়কর বিভাগ আপনাকে নোটিশ পাঠাতে পারে !

Last Updated:
Income Tax Notice: আয়কর দফতরের নজরে পড়তে না চাইলে কিছু নির্দিষ্ট লেনদেন এড়িয়ে চলাই ভাল। জেনে নিন এমন ৫টি লেনদেন যা করলে আপনার নামে আয়কর দফতর থেকে নোটিস আসতে পারে।
1/7
এখন আগের তুলনায় পেমেন্টের পদ্ধতি অনেক বদলে গিয়েছে, কারণ এখন ডিজিটাল যুগ। অনলাইন পেমেন্টের প্রবণতা বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পেমেন্ট ট্র্যাক করাও সহজ হয়েছে। যতই সব কিছু আধুনিক হচ্ছে, চুরি ও জালিয়াতির ঝুঁকিও বেড়েছে। তাই, সরকার এই প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিভিন্ন নিয়ম নির্ধারণ করেছে। একইভাবে, জালিয়াতি ও দুর্নীতি রোধ করার জন্য, লেনদেন এবং পেমেন্টের ক্ষেত্রে আয়কর বিভাগ কিছু নিয়ম নির্ধারণ করেছে।
এখন আগের তুলনায় পেমেন্টের পদ্ধতি অনেক বদলে গিয়েছে, কারণ এখন ডিজিটাল যুগ। অনলাইন পেমেন্টের প্রবণতা বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পেমেন্ট ট্র্যাক করাও সহজ হয়েছে। যতই সব কিছু আধুনিক হচ্ছে, চুরি ও জালিয়াতির ঝুঁকিও বেড়েছে। তাই, সরকার এই প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিভিন্ন নিয়ম নির্ধারণ করেছে। একইভাবে, জালিয়াতি ও দুর্নীতি রোধ করার জন্য, লেনদেন এবং পেমেন্টের ক্ষেত্রে আয়কর বিভাগ কিছু নিয়ম নির্ধারণ করেছে।
advertisement
2/7
সাধারণত, আয়কর বিভাগ প্রতিটি লেনদেনের উপর নজর রাখে- কে অনলাইনে কত টাকা পরিশোধ করছে বা নগদের মাধ্যমে কিছু পণ্য কিনছে কি না। আয়কর বিভাগ তাদের সকলের উপর নজর রাখে। যদি কোনও ব্যক্তি ১ লাখ বা তার বেশি নগদ পরিমাণে ক্রেডিট কার্ড বিল পরিশোধ করেন, তাহলে আয়কর বিভাগের এই লেনদেন তদন্ত করার অধিকার রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, আয়কর নোটিস পাঠানো যেতে পারে। এর পাশাপাশি জরিমানাও আরোপ করা যেতে পারে।
সাধারণত, আয়কর বিভাগ প্রতিটি লেনদেনের উপর নজর রাখে- কে অনলাইনে কত টাকা পরিশোধ করছে বা নগদের মাধ্যমে কিছু পণ্য কিনছে কি না। আয়কর বিভাগ তাদের সকলের উপর নজর রাখে। যদি কোনও ব্যক্তি ১ লাখ বা তার বেশি নগদ পরিমাণে ক্রেডিট কার্ড বিল পরিশোধ করেন, তাহলে আয়কর বিভাগের এই লেনদেন তদন্ত করার অধিকার রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, আয়কর নোটিস পাঠানো যেতে পারে। এর পাশাপাশি জরিমানাও আরোপ করা যেতে পারে।
advertisement
3/7
১) নগদে ১০ লাখ টাকা জমা করা -কেউ যদি ক্রেডিট কার্ডে বার্ষিক ২ লাখ টাকার বেশি খরচ করেন, তাহলে আয়কর বিভাগ নজর রাখতে পারে। বড় লেনদেনের ক্ষেত্রে আয়কর সর্বদা নজরে থাকবে। অন্য দিকে, যদি কেউ নিজেদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১০ লাখ টাকার বেশি নগদ জমা করেন, তাহলে আয়কর বিভাগ তার উপর নজর রাখতে পারে। এর জন্য আয়কর বিভাগ থেকে নোটিস আসতে পারে। নোটিস দেওয়ার অর্থ এই নয় যে, কর ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। তবে, আয়কর বিভাগ অবশ্যই জিজ্ঞাসা করবে যে, এত টাকা কোথা থেকে এল। যদি সেই উত্তর না মেলে, তাহলে আয়কর বিভাগ জরিমানা করতে পারে।
১) নগদে ১০ লাখ টাকা জমা করা -কেউ যদি ক্রেডিট কার্ডে বার্ষিক ২ লাখ টাকার বেশি খরচ করেন, তাহলে আয়কর বিভাগ নজর রাখতে পারে। বড় লেনদেনের ক্ষেত্রে আয়কর সর্বদা নজরে থাকবে। অন্য দিকে, যদি কেউ নিজেদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১০ লাখ টাকার বেশি নগদ জমা করেন, তাহলে আয়কর বিভাগ তার উপর নজর রাখতে পারে। এর জন্য আয়কর বিভাগ থেকে নোটিস আসতে পারে। নোটিস দেওয়ার অর্থ এই নয় যে, কর ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। তবে, আয়কর বিভাগ অবশ্যই জিজ্ঞাসা করবে যে, এত টাকা কোথা থেকে এল। যদি সেই উত্তর না মেলে, তাহলে আয়কর বিভাগ জরিমানা করতে পারে।
advertisement
4/7
২) শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ড -যদি কেউ কোনও শেয়ার বা মিউচুয়াল ফান্ডে ১০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি না জানালেও, সেই তথ্য কর বিভাগের কাছে পৌঁছে যাবে। এর পরে, ওই ব্যক্তি একটি নোটিস পাবেন। আয়কর বিভাগ অবিলম্বে নোটিস পাঠাবে এমনটা নাও হতে পারে, তবে তা আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ওই ব্যক্তিকে আয়ের হিসেব দিতে হবে।
২) শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ড - যদি কেউ কোনও শেয়ার বা মিউচুয়াল ফান্ডে ১০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি না জানালেও, সেই তথ্য কর বিভাগের কাছে পৌঁছে যাবে। এর পরে, ওই ব্যক্তি একটি নোটিস পাবেন। আয়কর বিভাগ অবিলম্বে নোটিস পাঠাবে এমনটা নাও হতে পারে, তবে তা আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ওই ব্যক্তিকে আয়ের হিসেব দিতে হবে।
advertisement
5/7
৩) সম্পত্তি কেনার সময় নগদ অর্থ প্রদান -এছাড়াও, কেউ যদি ৩০ লাখ টাকার বেশি মূল্যের সম্পত্তি ক্রয় করেন, তাহলে তাঁর আয়ের উৎস সম্পর্কে বলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিছু জায়গায় এই সীমা ৫০ লাখ টাকা এবং ২০ লাখ টাকা। যদি কেউ এই পরিমাণের বেশি মূল্যের সম্পত্তি ক্রয় করেন, তাহলে সেই আয়ের উৎস সম্পর্কে আয়কর বিভাগকে জানাতে হবে।
৩) সম্পত্তি কেনার সময় নগদ অর্থ প্রদান -এছাড়াও, কেউ যদি ৩০ লাখ টাকার বেশি মূল্যের সম্পত্তি ক্রয় করেন, তাহলে তাঁর আয়ের উৎস সম্পর্কে বলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিছু জায়গায় এই সীমা ৫০ লাখ টাকা এবং ২০ লাখ টাকা। যদি কেউ এই পরিমাণের বেশি মূল্যের সম্পত্তি ক্রয় করেন, তাহলে সেই আয়ের উৎস সম্পর্কে আয়কর বিভাগকে জানাতে হবে।
advertisement
6/7
৪) বিদেশ ভ্রমণে ২ লাখ টাকার বেশি খরচ -যদি কেউ বছরে বিদেশ ভ্রমণে ২ লাখ টাকার বেশি খরচ করেন, তাহলে তার তথ্য আয়কর বিভাগের কাছে পৌঁছয়।
৪) বিদেশ ভ্রমণে ২ লাখ টাকার বেশি খরচ -যদি কেউ বছরে বিদেশ ভ্রমণে ২ লাখ টাকার বেশি খরচ করেন, তাহলে তার তথ্য আয়কর বিভাগের কাছে পৌঁছয়।
advertisement
7/7
৫) ১০ লাখ টাকার নগদ এফডি -যদি কেউ নগদ অর্থ প্রদান করে ১০ লাখ টাকার বেশি এফডি বা আরডি করেন, তাহলে ব্যাঙ্ক আয়কর বিভাগকে সেই তথ্য দেয়। এর পরে, আয়কর বিভাগ নোটিস পাঠাতে পারে।
৫) ১০ লাখ টাকার নগদ এফডি -যদি কেউ নগদ অর্থ প্রদান করে ১০ লাখ টাকার বেশি এফডি বা আরডি করেন, তাহলে ব্যাঙ্ক আয়কর বিভাগকে সেই তথ্য দেয়। এর পরে, আয়কর বিভাগ নোটিস পাঠাতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement