Money Making Tips: ৫০ দিনেই হবে দারুণ লাভ, ঢেঁড়শ চাষ করতে হবে ঠিক 'এইভাবে'

Last Updated:
দেশ আমাদের কৃষিপ্রধান। কিন্তু, কৃষিকাজ মোটেও সহজ কাজ নয়। কেন না, তা বেশ কয়েকটি শর্তাবলীর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। তার মধ্যে আবহাওয়া হল অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শর্ত।
1/6
কলকাতা: দেশ আমাদের কৃষিপ্রধান। কিন্তু, কৃষিকাজ মোটেও সহজ কাজ নয়। কেন না, তা বেশ কয়েকটি শর্তাবলীর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। তার মধ্যে আবহাওয়া হল অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। সব আবহাওয়ায় সব চাষ সম্ভব হয় না কৃষকদের পক্ষে। সেই জন্যই বছরের একেক সময়ে একেক রকমের ফসল বাজারে আসে। সে কথা মাথায় রেখে কৃষিকাজ পরিচালনা করা উচিত, যাতে কৃষককে লোকসানের সম্মুখীন হতে না হয়।
কলকাতা: দেশ আমাদের কৃষিপ্রধান। কিন্তু, কৃষিকাজ মোটেও সহজ কাজ নয়। কেন না, তা বেশ কয়েকটি শর্তাবলীর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। তার মধ্যে আবহাওয়া হল অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। সব আবহাওয়ায় সব চাষ সম্ভব হয় না কৃষকদের পক্ষে। সেই জন্যই বছরের একেক সময়ে একেক রকমের ফসল বাজারে আসে। সে কথা মাথায় রেখে কৃষিকাজ পরিচালনা করা উচিত, যাতে কৃষককে লোকসানের সম্মুখীন হতে না হয়।
advertisement
2/6
তার পাশাপাশি এটাও দেখতে হবে যে বাজারে কোন কোন ফসলের চাহিদা ভাল থাকে। বাজার যদি না নেয়, তাহলে তো সব পরিশ্রমই বৃথা! এই দিক থেকে বিচার করে দেখলে বলাই যায় যে বাজারে ঢেঁড়শের চাহিদা সবসময়ই থাকে এবং কৃষকরা ভাল দামও পান। তবে মে বা জুন মাসই হল ঢেঁড়শ চাষের আসল সময়। এই সময় কৃষকদের কেবল উন্নত জাতের বীজ নির্বাচন করা উচিত।
তার পাশাপাশি এটাও দেখতে হবে যে বাজারে কোন কোন ফসলের চাহিদা ভাল থাকে। বাজার যদি না নেয়, তাহলে তো সব পরিশ্রমই বৃথা! এই দিক থেকে বিচার করে দেখলে বলাই যায় যে বাজারে ঢেঁড়শের চাহিদা সবসময়ই থাকে এবং কৃষকরা ভাল দামও পান। তবে মে বা জুন মাসই হল ঢেঁড়শ চাষের আসল সময়। এই সময় কৃষকদের কেবল উন্নত জাতের বীজ নির্বাচন করা উচিত।
advertisement
3/6
এক একর জমিতে রোপণের জন্য ৫ থেকে ৬ কেজি বীজের প্রয়োজন হয়। কৃষকরা ৪৫ থেকে ৫০ দিনের মধ্যে ঢেঁড়শ থেকে উৎপাদন পেতে শুরু করেন। ঢেঁড়শ এমন একটি ফসল যা সারা বছর ধরে বিক্রি হয়। এর চাহিদাও অনেক বেশি। এর ফলে দেশের কৃষকরা এর থেকে অনেক সুবিধা পান। যদিও এর জন্য সঠিক পদ্ধতি জানা গুরুত্বপূর্ণ।
এক একর জমিতে রোপণের জন্য ৫ থেকে ৬ কেজি বীজের প্রয়োজন হয়। কৃষকরা ৪৫ থেকে ৫০ দিনের মধ্যে ঢেঁড়শ থেকে উৎপাদন পেতে শুরু করেন। ঢেঁড়শ এমন একটি ফসল যা সারা বছর ধরে বিক্রি হয়। এর চাহিদাও অনেক বেশি। এর ফলে দেশের কৃষকরা এর থেকে অনেক সুবিধা পান। যদিও এর জন্য সঠিক পদ্ধতি জানা গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
4/6
মোরাদাবাদের কৃষি বিজ্ঞানী ড. দীপক মেহেন্দি রত্তা বলেন যে, ঢেঁড়শ বপনের আগে, জমি গভীর ভাবে খোঁড়া প্রয়োজন। এর জন্য লাঙ্গল ব্যবহার করা উচিত। এর পরে, মাটি হালকা করার জন্য সূর্যালোকের সংস্পর্শে আসতে দিতে হবে। এরপর মাটি নরম হতে দিতে হবে, তারপর আবার ভাল করে খুঁড়তে হবে, যেন মাটি একবারে নরম ও ঝুরঝুরে হয়।
মোরাদাবাদের কৃষি বিজ্ঞানী ড. দীপক মেহেন্দি রত্তা বলেন যে, ঢেঁড়শ বপনের আগে, জমি গভীর ভাবে খোঁড়া প্রয়োজন। এর জন্য লাঙ্গল ব্যবহার করা উচিত। এর পরে, মাটি হালকা করার জন্য সূর্যালোকের সংস্পর্শে আসতে দিতে হবে। এরপর মাটি নরম হতে দিতে হবে, তারপর আবার ভাল করে খুঁড়তে হবে, যেন মাটি একবারে নরম ও ঝুরঝুরে হয়।
advertisement
5/6
এরপর সেই জমিতে সঠিক পরিমাণে পচা পুরাতন গোবর দিতে হবে সার হিসাবে। এরপর সেই মাটিতে বার্মিজ কম্পোস্ট, ছাই এবং নিম তেল স্প্রে করতে হবে। এর ফলে ঢেঁড়শ ভাল ভাবে বৃদ্ধি পাবে। এর সঙ্গে সঙ্গে ফসলে রোগের সম্ভাবনাও কমে যাবে।
এরপর সেই জমিতে সঠিক পরিমাণে পচা পুরাতন গোবর দিতে হবে সার হিসাবে। এরপর সেই মাটিতে বার্মিজ কম্পোস্ট, ছাই এবং নিম তেল স্প্রে করতে হবে। এর ফলে ঢেঁড়শ ভাল ভাবে বৃদ্ধি পাবে। এর সঙ্গে সঙ্গে ফসলে রোগের সম্ভাবনাও কমে যাবে।
advertisement
6/6
এই মাসে ঢেঁড়শ চাষ করে কৃষকরা ভাল লাভ করতে পারেন। ঢেঁড়শ প্রতি হেক্টরে ১৫০ কুইন্টাল পর্যন্ত ফলন দিতে পারে। উন্নত জাতের বীজ ব্যবহার করলে প্রতি হেক্টরে ৬০-৭০ কুইন্টাল পর্যন্ত ফলন পাওয়া যেতে পারে। এর ফলে ভাল লাভ করার সম্ভাবনা রয়েছে।
এই মাসে ঢেঁড়শ চাষ করে কৃষকরা ভাল লাভ করতে পারেন। ঢেঁড়শ প্রতি হেক্টরে ১৫০ কুইন্টাল পর্যন্ত ফলন দিতে পারে। উন্নত জাতের বীজ ব্যবহার করলে প্রতি হেক্টরে ৬০-৭০ কুইন্টাল পর্যন্ত ফলন পাওয়া যেতে পারে। এর ফলে ভাল লাভ করার সম্ভাবনা রয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement