Huge Money From Lotus: বাংলার পুকুরে চাষ হচ্ছে পদ্মফুল, দিচ্ছে সাগর পাড়ি, এক একটা পদ্ম বিকোচ্ছে আগুন দামে, মালামাল হয়ে যাচ্ছে সবাই
- Published by:Debalina Datta
- hyperlocal
- Reported by:Souvik Roy
Last Updated:
Earn Money From Lotus: বীরভূমের পদ্ম বিদেশে পাড়ি দিচ্ছে। দাম শুনলে অবাক হবেন।
বীরভূম : কথাতেই রয়েছে বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ।আর প্রত্যেক পার্বণে বিভিন্ন ধরনের ফুল দরকার হয়ে থাকে।তবে সব থেকে বেশি প্রয়োজন হয় পদ্ম ফুলের। দুর্গাপুজো কালীপুজো সব সময় পদ্ম ফুলের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। তবে শুধু পুজোর সময় নয়,বছরের অন্যান্য সময়ও পদ্ম ফুলের প্রয়োজন হয়ে থেকে। আর বছরের বিভিন্ন সময় বীরভূম থেকে পদ্ম পাড়ি দেয় বিদেশে।বীরভূমের আহমেদপুরের বিভিন্ন প্রত্যন্ত গ্রামগুলি থেকে পদ্ম ফুল আমেরিকা,থাইল্যান্ড,নেপাল, ভূটান প্রভৃতি দেশে পৌঁছে যায়। Photo- File
advertisement
তবে তাদের চাষ করা পদ্ম বিদেশে যাচ্ছে এতে যেমন গর্বিত পদ্ম চাষিরা। অন্যদিকে,বিভিন্ন সময় পদ্মচাষে ব্যাপক ক্ষতিও হয়।যেমন গত বছর দুর্গাপুজোর আগে অতি বৃষ্টির কারণে বহু ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন পদ্ম ফুল চাষিরা। মেলেনি ন্যায্য মজুরি, আক্ষেপ পদ্মচাষি থেকে মহাজনদের।গ্রাম বাংলার আনাচে কানাচে পুকুর, ছোট জলাশয় সর্বত্রই পদ্ম চাষ হয়ে থাকে৷ অনেকে এখন আবার বাড়িতেও পদ্ম চাষ করে থাকছেন।বীরভূমও পদ্ম চাষের জন্য অনুকূল। Photo- File
advertisement
দুর্গাপুজো এবং লক্ষ্মী পুজোর সময় এবং কালী পুজোর সময় পদ্মের চাহিদা বাড়ে কয়েক গুণ।এছাড়াও সরস্বতী পুজোর সময় ও পদ্ম ফুলের চাহিদা বেড়ে যায় কয়েকগুণ।বীরভূমের আহমেদপুরের প্রত্যন্ত গ্রামগুলি থেকে এবার পদ্ম পাড়ি দিচ্ছে ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রান্ত সহ বিদেশেও৷ এখান থেকে কলকাতা, দিল্লি,চেন্নাই, মুম্বাই প্রভৃতি জায়গায় পদ্ম যাচ্ছে। এমনকি,দুর্গাপুজো,কালিপুজো, লক্ষ্মীপুজোতেও মেট্রো শহরগুলি পদ্ম ফুল যায় বীরভূমের আহমেদপুর থেকে। Photo- File
advertisement
advertisement
এই বিষয়ে এক ব্যবসায়ী জানাচ্ছেন মূলত বীরভূম থেকে এক একটি পদ্ম কুড়ি টাকা পিস অনুযায়ী বিদেশে পাঠানো হয়। বিদেশে সেই পত্র কখনও ৭০ কখনও ৮০ আবার কোনও কোনও ক্ষেত্রে আরও বেশি টাকার বিনিময়ে বিক্রি হয়ে থাকে। প্রসঙ্গত ও গত বছর লক্ষ্মী পুজোর আগে বীরভূমে এক একটি পদ্ম ১২০ থেকে ১৪০ টাকা পিসে বিক্রি হয়েছে। মূলত চাষে ক্ষতি হওয়ার কারণে এই রকম মূল্য বৃদ্ধি বলে জানাচ্ছেন চাষিরা। Photo- File Input- Souvik Roy