নিজের অনলাইন ব্যাঙ্ক ইনফরমেশন নিরাপদে রাখবেন কীভাবে? আর যা-ই করুন, এই ভুলগুলো নয়!

Last Updated:
খেয়াল রাখতে হবে নিজেদের অনলাইন ব্যাঙ্ক ইনফরমেশন নিরাপদে রাখার কথাটা। সেটা কীভাবে করতে হয়, তা-ই এবার দেখে নেওয়া যাক।
1/7
গোলাপে যেমন কাঁটা, অনলাইন ব্যাঙ্কিংয়ে তেমনই ফিশিং, ভাইরাস আর নিজে অসতর্ক হয়ে ভুল করে ফেলা! তা বলে কী গোলাপ আমরা দূরে ঠেলেছি না অনলাইনে ব্যাঙ্কিং করব না!
গোলাপে যেমন কাঁটা, অনলাইন ব্যাঙ্কিংয়ে তেমনই ফিশিং, ভাইরাস আর নিজে অসতর্ক হয়ে ভুল করে ফেলা! তা বলে কী গোলাপ আমরা দূরে ঠেলেছি না অনলাইনে ব্যাঙ্কিং করব না!
advertisement
2/7
আলবাত করব। শুধু খেয়াল রাখতে হবে নিজেদের অনলাইন ব্যাঙ্ক ইনফরমেশন নিরাপদে রাখার কথাটা। সেটা কীভাবে করতে হয়, তা-ই এবার দেখে নেওয়া যাক।
আলবাত করব। শুধু খেয়াল রাখতে হবে নিজেদের অনলাইন ব্যাঙ্ক ইনফরমেশন নিরাপদে রাখার কথাটা। সেটা কীভাবে করতে হয়, তা-ই এবার দেখে নেওয়া যাক।
advertisement
3/7
১. মজবুত এক পাসওয়ার্ড তৈরি পাসওয়ার্ড জোরালো হলে হ্যাকার মাথা খাটিয়েও কিছু করতে পারবে না। তার জন্য: - লম্বা পাসওয়ার্ড বাছতে হবে, শব্দ নয়, বরং বাক্য হলে ভাল হয় - বড় হাতের আর ছোট হাতের অক্ষর মিলিয়ে-মিশিয়ে রাখতে হবে - নম্বর আর স্পেশাল ক্যারাকটার রাখতেই হবে - ১২৩৪-এর মতো কমন সিকোয়েন্স বাদ দিতে হবে - নিজের বা পোষ্যের নাম, জন্মতারিখ ভুলেও দেওয়া যাবে না
১. মজবুত এক পাসওয়ার্ড তৈরি পাসওয়ার্ড জোরালো হলে হ্যাকার মাথা খাটিয়েও কিছু করতে পারবে না। তার জন্য: - লম্বা পাসওয়ার্ড বাছতে হবে, শব্দ নয়, বরং বাক্য হলে ভাল হয় - বড় হাতের আর ছোট হাতের অক্ষর মিলিয়ে-মিশিয়ে রাখতে হবে - নম্বর আর স্পেশাল ক্যারাকটার রাখতেই হবে - ১২৩৪-এর মতো কমন সিকোয়েন্স বাদ দিতে হবে - নিজের বা পোষ্যের নাম, জন্মতারিখ ভুলেও দেওয়া যাবে না
advertisement
4/7
২. টু ফ্যাক্টর অথেন্টিফিকেশন একার চেয়ে দুইয়ের জোর বেশি, তাই না? এখানেও এই নিয়ম খাটে। টু ফ্যাক্টর অথেন্টিফিকেশন এনেবল করে রাখতে হবে যাতে আইডি আর পাসওয়ার্ড দিলেই অ্যাকাউন্টের অ্যাকসেস কেউ না পায়। এক্ষেত্রে দ্বিতীয় ধাপ ফোন কলে অ্যাকাউন্ট ভেরিফিকেশন, বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন বা ইমেজ আইডেন্টিফাইয়ের মতো কিছু হলে ভাল হয়, যাতে নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি ইউজারের হাতে থাকে।
২. টু ফ্যাক্টর অথেন্টিফিকেশন একার চেয়ে দুইয়ের জোর বেশি, তাই না? এখানেও এই নিয়ম খাটে। টু ফ্যাক্টর অথেন্টিফিকেশন এনেবল করে রাখতে হবে যাতে আইডি আর পাসওয়ার্ড দিলেই অ্যাকাউন্টের অ্যাকসেস কেউ না পায়। এক্ষেত্রে দ্বিতীয় ধাপ ফোন কলে অ্যাকাউন্ট ভেরিফিকেশন, বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন বা ইমেজ আইডেন্টিফাইয়ের মতো কিছু হলে ভাল হয়, যাতে নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি ইউজারের হাতে থাকে।
advertisement
5/7
৩. পাবলিক ওয়াই-ফাই নয় চেষ্টা করতে হবে পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার না করা অনলাইন ব্যাঙ্কিংয়ের সময়ে, এতে অন্যপক্ষ খুব সহজেই অ্যাকাউন্টের অ্যাকসেস পেতে পারে। নেহাতই যদি করতে হয় আপৎকালে, তাহলে মাথায় রাখতে হবে তিন বিষয়: - পাবলিক ফাইল শেয়ারিং ডিজএবল করে রাখতে হবে - স্রেফ https-ওয়ালা সুরক্ষিত সাইটের মাধ্যমেই লেনদেন করতে হবে - সম্ভব হলে VPN সেট করে রাখতে হবে
৩. পাবলিক ওয়াই-ফাই নয় চেষ্টা করতে হবে পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার না করা অনলাইন ব্যাঙ্কিংয়ের সময়ে, এতে অন্যপক্ষ খুব সহজেই অ্যাকাউন্টের অ্যাকসেস পেতে পারে। নেহাতই যদি করতে হয় আপৎকালে, তাহলে মাথায় রাখতে হবে তিন বিষয়: - পাবলিক ফাইল শেয়ারিং ডিজএবল করে রাখতে হবে - স্রেফ https-ওয়ালা সুরক্ষিত সাইটের মাধ্যমেই লেনদেন করতে হবে - সম্ভব হলে VPN সেট করে রাখতে হবে
advertisement
6/7
৪. ব্যাঙ্ক অ্যালার্টের জন্য সাইন আপ করে রাখা হতে পারে এর জন্য ব্যাঙ্ক বাড়তি পয়সা গুনবে। কিন্তু কয়েকটা বিষয়ে অ্যালার্টও পাওয়া যাবে, যা বলে দেবে অ্যাকাউন্টে কোনও গোলমাল হচ্ছে কি না, যেমন: - কম বা বাড়তি ব্যালান্স - নয়া ক্রেডিট/ডেবিট ট্রানজাকশন - নতুন লিঙ্ক হওয়া বাইরের কোনও অ্যাকাউন্ট - ফেইলড লগ ইন অ্যাটেম্পট - পাসওয়ার্ড চেঞ্জ - ব্যক্তিগত তথ্যের আপডেট
৪. ব্যাঙ্ক অ্যালার্টের জন্য সাইন আপ করে রাখা হতে পারে এর জন্য ব্যাঙ্ক বাড়তি পয়সা গুনবে। কিন্তু কয়েকটা বিষয়ে অ্যালার্টও পাওয়া যাবে, যা বলে দেবে অ্যাকাউন্টে কোনও গোলমাল হচ্ছে কি না, যেমন: - কম বা বাড়তি ব্যালান্স - নয়া ক্রেডিট/ডেবিট ট্রানজাকশন - নতুন লিঙ্ক হওয়া বাইরের কোনও অ্যাকাউন্ট - ফেইলড লগ ইন অ্যাটেম্পট - পাসওয়ার্ড চেঞ্জ - ব্যক্তিগত তথ্যের আপডেট
advertisement
7/7
বাকি থাকে ফিশিং- এর জন্য বেশি কিছু করতে হবে না, কেউ কোনও লিঙ্ক পাঠালে সেখানে ক্লিক না করা, নিজের তথ্য অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার না করা এই সব প্রাথমিক সুরক্ষাবিধিগুলো মানলেই হবে। তাহলেই ইউজারের থাকবে না ভয়, জালিয়াতেরও হবে না জয়!
বাকি থাকে ফিশিং- এর জন্য বেশি কিছু করতে হবে না, কেউ কোনও লিঙ্ক পাঠালে সেখানে ক্লিক না করা, নিজের তথ্য অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার না করা এই সব প্রাথমিক সুরক্ষাবিধিগুলো মানলেই হবে। তাহলেই ইউজারের থাকবে না ভয়, জালিয়াতেরও হবে না জয়!
advertisement
advertisement
advertisement