Money Making Tips: এই নিয়ম মেনে চললে জীবনে কখনও টাকার কমতি হবে না !
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- news18 bangla
Last Updated:
মাসিক খরচ গণনা করে জরুরি তহবিলের জন্য সঞ্চয় শুরু করতে হবে।
অনেকেই বলেন, ‘ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি, টাকার জন্যে যেন কারও কাছে হাত পাততে না হয়’। এর জন্যেই সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ। যাতে প্রয়োজনের সময় টাকার বন্দোবস্ত করা যায়। লক্ষ্য পূরণের জন্যে অন্যের মুখাপেক্ষী হতে না হয়। এখন থেকেই প্রশ্ন ওঠে, বেতনের বা আয়ের কত টাকা সঞ্চয় করলে আর্থিক বিষয়ে অন্য কারও উপর নির্ভরশীল হতে হবে না? সবার আগে উপার্জনকে কয়েক ভাগে ভাগ করে নিতে হবে। যেমন –
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
বিনিয়োগ: বিনিয়োগের দুনিয়ায় সবাই সবাইকে জ্ঞান দিচ্ছে। প্রথমে বিনিয়োগ করুন, তারপর ব্যয় করুন, ব্যয় না করে বিনিয়োগ করুন ইত্যাদি। আদতে এসব কোনও কাজেই আসে না, যদি না বিনিয়োগকারীর স্পষ্ট লক্ষ্য থাকে। একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। ধরা যাক, চাকরির বছরখানেকের মধ্যেই বাবা-মা বাড়ি কেনার জন্যে চাপ দিচ্ছেন। বাড়ির ডাউনপেমেন্টও তাঁরাই করবে বলে আশ্বাসও দিয়েছে। এটাকে বিনিয়োগ ভেবে কেউ বাড়িটা কিনে নিলেন। এখন বেতনের ৫০ শতাংশ ঋণ মেটাতে চলে যাচ্ছে।
advertisement
advertisement
আগে লক্ষ্য ঠিক করতে হবে: সুতরাং আগে আর্থিক লক্ষ্য ঠিক করতে হবে। তাহলেই বেতন থেকে কতটা সঞ্চয় করা উচিত সেটা বোঝা যাবে। মাসিক বেতন ৫০ হাজার টাকা হলে ২ বছর পর বিএমডব্লিউ নয়, স্যান্ট্রো কেনাই ভাল। পার্সোনাল ফিনান্স খুবই ব্যক্তিগত, বেতন থেকে কতটা সঞ্চয় করবেন সেটা ব্যক্তি নিজে ছাড়া অন্য কেউ বলতে পারবেন না। ৩০ না কি ৪০ না কি ৫০ শতাংশ, সেটা ঠিক করতে হবে নিজেকে। আর্থিক লক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে।