কত দিন অন্তর চাকরি পরিবর্তন করা ভাল? বারবার চাকরি পরিবর্তন করা উচিত কি? জেনে নিন

Last Updated:
অনেকেই বিভিন্ন কারণে একের পর এক চাকরি পরিবর্তন করে থাকেন। এতে অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা বাড়ে।
1/8
এমনিতেই চাকরির বাজার খুব একটা ভাল নয়। আর এই পরিস্থিতিতে নতুন চাকরি পাওয়া অনেকটা হাতে চাঁদ পাওয়ার মতো! অনেকেই বিভিন্ন কারণে একের পর এক চাকরি পরিবর্তন করে থাকেন।
এমনিতেই চাকরির বাজার খুব একটা ভাল নয়। আর এই পরিস্থিতিতে নতুন চাকরি পাওয়া অনেকটা হাতে চাঁদ পাওয়ার মতো! অনেকেই বিভিন্ন কারণে একের পর এক চাকরি পরিবর্তন করে থাকেন।
advertisement
2/8
এতে অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা বাড়ে। আবার এমন অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা নিজেদের কেরিয়ার বদলাতে চান। আসলে কেরিয়ারের একঘেয়েমি কাটাতেই এমনটা করে থাকেন তাঁরা। কিন্তু কত সময় অন্তর চাকরি পরিবর্তন করা উচিত? আজ সেই বিষয়েই আলোচনা করে নেওয়া যাক।
এতে অভিজ্ঞতা এবং কাজের দক্ষতা বাড়ে। আবার এমন অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা নিজেদের কেরিয়ার বদলাতে চান। আসলে কেরিয়ারের একঘেয়েমি কাটাতেই এমনটা করে থাকেন তাঁরা। কিন্তু কত সময় অন্তর চাকরি পরিবর্তন করা উচিত? আজ সেই বিষয়েই আলোচনা করে নেওয়া যাক।
advertisement
3/8
কত সময় অন্তর চাকরি পরিবর্তন করা জরুরি? কাজের ভূমিকা এবং নিজের প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে চাকরি পরিবর্তন করা উচিত। আসলে অন্য পরিবেশে কাজ করতে স্বচ্ছন্দ কি না, সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললে তবেই চাকরি বদলাতে হবে। শুধু তা-ই নয়, নতুন কাজ চ্যালেঞ্জিং কি না, সেই বিষয়টাও দেখে নিতে হবে।
কত সময় অন্তর চাকরি পরিবর্তন করা জরুরি? কাজের ভূমিকা এবং নিজের প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে চাকরি পরিবর্তন করা উচিত। আসলে অন্য পরিবেশে কাজ করতে স্বচ্ছন্দ কি না, সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললে তবেই চাকরি বদলাতে হবে। শুধু তা-ই নয়, নতুন কাজ চ্যালেঞ্জিং কি না, সেই বিষয়টাও দেখে নিতে হবে।
advertisement
4/8
কখনও কখনও এক বছর থেকে তিন বছরের মধ্যে চাকরি পরিবর্তন করার বিষয়টা নিয়োগকর্তাদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে। তবে কিছু কিছু নিয়োগকারী সংস্থা আবার মনে করে যে, কেরিয়ারে এক ভূমিকায় ৩ বছর কাজ করার পরেই কেরিয়ার বদল করা উচিত। একই পদে দীর্ঘ সময় কাজ করলে ভবিষ্যতের নিয়োগকর্তাদের উপর একটা ছাপ তৈরি করা যায়। তারা বুঝতে সক্ষম হয় যে, কর্মী নতুন কিছু শিখতে আগ্রহী।
কখনও কখনও এক বছর থেকে তিন বছরের মধ্যে চাকরি পরিবর্তন করার বিষয়টা নিয়োগকর্তাদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে। তবে কিছু কিছু নিয়োগকারী সংস্থা আবার মনে করে যে, কেরিয়ারে এক ভূমিকায় ৩ বছর কাজ করার পরেই কেরিয়ার বদল করা উচিত। একই পদে দীর্ঘ সময় কাজ করলে ভবিষ্যতের নিয়োগকর্তাদের উপর একটা ছাপ তৈরি করা যায়। তারা বুঝতে সক্ষম হয় যে, কর্মী নতুন কিছু শিখতে আগ্রহী।
advertisement
5/8
তবে নিজের কাজ নিয়ে যদি কেউ সন্তুষ্ট থাকেন, তাহলে সেই চাকরি যতদিন ইচ্ছা কিংবা নতুন সুযোগ না পাওয়া পর্যন্ত করা যেতে পারে। এমনকী বহু মানুষ নিজেদের কেরিয়ার নিয়ে এতটাই খুশি থাকেন যে, তাঁরা সেটা আর বদলাতে চান না।
তবে নিজের কাজ নিয়ে যদি কেউ সন্তুষ্ট থাকেন, তাহলে সেই চাকরি যতদিন ইচ্ছা কিংবা নতুন সুযোগ না পাওয়া পর্যন্ত করা যেতে পারে। এমনকী বহু মানুষ নিজেদের কেরিয়ার নিয়ে এতটাই খুশি থাকেন যে, তাঁরা সেটা আর বদলাতে চান না।
advertisement
6/8
বারবার চাকরি পরিবর্তন করা কি উচিত? ধরা যাক, এক ব্যক্তি একের পর এক চাকরি ছাড়ছেন। এতে কিন্তু পরবর্তী নিয়োগকারী সংস্থা ওই ব্যক্তিকে কাজে নিয়োগ না-ও করতে পারেন।
বারবার চাকরি পরিবর্তন করা কি উচিত? ধরা যাক, এক ব্যক্তি একের পর এক চাকরি ছাড়ছেন। এতে কিন্তু পরবর্তী নিয়োগকারী সংস্থা ওই ব্যক্তিকে কাজে নিয়োগ না-ও করতে পারেন।
advertisement
7/8
আসলে সংস্থাগুলি সাধারণত কর্মী নিয়োগ কিংবা তাঁদের প্রশিক্ষণের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় এবং টাকা বিনিয়োগ করে থাকে। তাই তারা এমন কর্মী চায়, যিনি বেশ কিছু সময় সংশ্লিষ্ট সংস্থায় চাকরি করবেন। তাই যে কোনও পদে অন্তত ১ থেকে ৩ বছর থাকা উচিত। এতে কর্মীর প্রতি নিয়োগকারী সংস্থার ভরসা বাড়বে। তারা বুঝবে যে, কর্মী একটি পদে লম্বা সময় পর্যন্ত কাজ করতে সক্ষম।
আসলে সংস্থাগুলি সাধারণত কর্মী নিয়োগ কিংবা তাঁদের প্রশিক্ষণের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় এবং টাকা বিনিয়োগ করে থাকে। তাই তারা এমন কর্মী চায়, যিনি বেশ কিছু সময় সংশ্লিষ্ট সংস্থায় চাকরি করবেন। তাই যে কোনও পদে অন্তত ১ থেকে ৩ বছর থাকা উচিত। এতে কর্মীর প্রতি নিয়োগকারী সংস্থার ভরসা বাড়বে। তারা বুঝবে যে, কর্মী একটি পদে লম্বা সময় পর্যন্ত কাজ করতে সক্ষম।
advertisement
8/8
আর রেজিউমে-তে কাজের অভিজ্ঞতার জায়গায় বিভিন্ন পদে কাজ করার দক্ষতা দেখাতে পারলে বেশ অগ্রাধিকার পাওয়া যাবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, পাঁচ বছরে তিন বার পদ পরিবর্তন হলে পরবর্তী নিয়োগকর্তা নিয়োগে আগ্রহী হবে।
আর রেজিউমে-তে কাজের অভিজ্ঞতার জায়গায় বিভিন্ন পদে কাজ করার দক্ষতা দেখাতে পারলে বেশ অগ্রাধিকার পাওয়া যাবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, পাঁচ বছরে তিন বার পদ পরিবর্তন হলে পরবর্তী নিয়োগকর্তা নিয়োগে আগ্রহী হবে।
advertisement
advertisement
advertisement