PM Kisan: হোলির আগেই কৃষকরা পেতে পারেন উপহার! পরের সপ্তাহেই ঘোষণা হতে পারে পিএম কিষাণের ১৩তম কিস্তি!

Last Updated:
আগামী মাসেই আবার হোলি উৎসব, ফলে তার আগেই সরকার কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ২০০০ টাকার কিস্তি পাঠাতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
1/5
যাঁরা প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনা বা পিএম কিষাণের অধীনে ১৩তম কিস্তির জন্য অপেক্ষা করছেন, তাঁদের জন্য এই মাসটা ভীষণই স্পেশাল। কারণ আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি এই প্রকল্পের সূচনার চার বছর পূর্ণ হতে চলেছে। তাই জল্পনা, পিএম কিষাণের চার বছর পূর্তি উপলক্ষে মোদি সরকার কৃষকদের ১৩তম কিস্তি উপহার দিতে পারে। আগামী মাসেই আবার হোলি উৎসব, ফলে তার আগেই সরকার কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ২০০০ টাকার কিস্তি পাঠাতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত সরকার ১২টি কিস্তি প্রদান করেছে।
যাঁরা প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনা বা পিএম কিষাণের অধীনে ১৩তম কিস্তির জন্য অপেক্ষা করছেন, তাঁদের জন্য এই মাসটা ভীষণই স্পেশাল। কারণ আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি এই প্রকল্পের সূচনার চার বছর পূর্ণ হতে চলেছে। তাই জল্পনা, পিএম কিষাণের চার বছর পূর্তি উপলক্ষে মোদি সরকার কৃষকদের ১৩তম কিস্তি উপহার দিতে পারে। আগামী মাসেই আবার হোলি উৎসব, ফলে তার আগেই সরকার কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ২০০০ টাকার কিস্তি পাঠাতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত সরকার ১২টি কিস্তি প্রদান করেছে।
advertisement
2/5
গত বছরের অক্টোবর মাসে জারি হয়েছিল শেষ কিস্তি:  এর আগে গত ১৮ অক্টোবর, ২০২২ তারিখে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার অধীনে রেজিস্টার্ড কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ১৬ হাজার কোটি টাকার ১২তম কিস্তি জারি করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বর্তমানে দেশের প্রায় ১০ কোটিরও বেশি কৃষক এই প্রকল্পের সুবিধা লাভ করছেন। এর আওতায় ১ বছরে ২০০০ টাকা করে ৩টি কিস্তি দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ প্রতি বছরে মোট ৬০০০ টাকা কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করছে সরকার। তবে রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে কোনও রকম ত্রুটি থাকলে কৃষকরা ওই কিস্তির লাভ উপভোগ করতে পারেন না। তাই ১৩তম কিস্তি ঘোষণা হওয়ার আগেই রেজিস্ট্রেশনের অবস্থা দেখে নেওয়া ভাল।
গত বছরের অক্টোবর মাসে জারি হয়েছিল শেষ কিস্তি: এর আগে গত ১৮ অক্টোবর, ২০২২ তারিখে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার অধীনে রেজিস্টার্ড কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ১৬ হাজার কোটি টাকার ১২তম কিস্তি জারি করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বর্তমানে দেশের প্রায় ১০ কোটিরও বেশি কৃষক এই প্রকল্পের সুবিধা লাভ করছেন। এর আওতায় ১ বছরে ২০০০ টাকা করে ৩টি কিস্তি দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ প্রতি বছরে মোট ৬০০০ টাকা কৃষকদের অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করছে সরকার। তবে রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে কোনও রকম ত্রুটি থাকলে কৃষকরা ওই কিস্তির লাভ উপভোগ করতে পারেন না। তাই ১৩তম কিস্তি ঘোষণা হওয়ার আগেই রেজিস্ট্রেশনের অবস্থা দেখে নেওয়া ভাল।
advertisement
3/5
রেজিস্ট্রেশনের স্টেটাস পরীক্ষার জন্য কী কী করণীয়?  পিএম কিষাণের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে https://pmkisan.gov.in যেতে হবে।  হোমপেজের ডান দিকে কিষাণ কর্নার বিকল্পে ক্লিক করতে হবে।  এর পর বেনিফিশিয়ারি স্টেটাসে-এ ক্লিক করতে হবে।  এবার একটি নতুন পেজ খুলে যাবে, সেখানে রেজিস্টার্ড সংখ্যা অথবা মোবাইল নম্বর বিকল্পটি বেছে নিতে হবে।  এর পর ক্যাপচা কোড লিখতে হবে এবং জেনারেট ওটিপি বিকল্পে ক্লিক করতে হবে।  আর ওটিপি দিলেই বেরিয়ে আসবে গ্রাহকের স্টেটাস।  যদি গ্রাহকের eKYC করা না-থাকে, তাহলে সে-ক্ষেত্রে তাঁর স্টেটাস সম্পর্কিত তথ্য প্রকাশ পাবে না। এর জন্য তাঁকে নিজের কেওয়াইসি আপডেট করতে হতে পারে।
রেজিস্ট্রেশনের স্টেটাস পরীক্ষার জন্য কী কী করণীয়? পিএম কিষাণের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে https://pmkisan.gov.in যেতে হবে। হোমপেজের ডান দিকে কিষাণ কর্নার বিকল্পে ক্লিক করতে হবে। এর পর বেনিফিশিয়ারি স্টেটাসে-এ ক্লিক করতে হবে। এবার একটি নতুন পেজ খুলে যাবে, সেখানে রেজিস্টার্ড সংখ্যা অথবা মোবাইল নম্বর বিকল্পটি বেছে নিতে হবে। এর পর ক্যাপচা কোড লিখতে হবে এবং জেনারেট ওটিপি বিকল্পে ক্লিক করতে হবে। আর ওটিপি দিলেই বেরিয়ে আসবে গ্রাহকের স্টেটাস। যদি গ্রাহকের eKYC করা না-থাকে, তাহলে সে-ক্ষেত্রে তাঁর স্টেটাস সম্পর্কিত তথ্য প্রকাশ পাবে না। এর জন্য তাঁকে নিজের কেওয়াইসি আপডেট করতে হতে পারে।
advertisement
4/5
কোন কোন ক্ষেত্রে কিস্তি পাওয়া যাবে না?  আবেদনে কোনও ভুল তথ্য দিয়ে থাকলে মিলবে না কিস্তির টাকা।  পিএম কিষাণের আওতায় প্রয়োজনীয় কোনও নথি জমা না দেওয়া হলেও কৃষক পাবেন না কিস্তির টাকা।  কৃষক যদি এখনও পর্যন্ত ই-কেওয়াইসি আপডেট না-করে থাকেন, তাহলেও তিনি কিস্তির টাকা পাবেন না।  পিএম কিষাণে কিস্তির টাকা পাওয়ার জন্য জমির মালিকানা থাকা আবশ্যক। অর্থাৎ জমি অন্য কারও নামে থাকলে চলবে না। তা নিজের নামেই হতে হবে।  অন্য কৃষকের কাছ থেকে জমি নিয়ে চাষ করলেও পাওয়া যাবে না পিএম কিষাণের কিস্তির টাকা।
কোন কোন ক্ষেত্রে কিস্তি পাওয়া যাবে না? আবেদনে কোনও ভুল তথ্য দিয়ে থাকলে মিলবে না কিস্তির টাকা। পিএম কিষাণের আওতায় প্রয়োজনীয় কোনও নথি জমা না দেওয়া হলেও কৃষক পাবেন না কিস্তির টাকা। কৃষক যদি এখনও পর্যন্ত ই-কেওয়াইসি আপডেট না-করে থাকেন, তাহলেও তিনি কিস্তির টাকা পাবেন না। পিএম কিষাণে কিস্তির টাকা পাওয়ার জন্য জমির মালিকানা থাকা আবশ্যক। অর্থাৎ জমি অন্য কারও নামে থাকলে চলবে না। তা নিজের নামেই হতে হবে। অন্য কৃষকের কাছ থেকে জমি নিয়ে চাষ করলেও পাওয়া যাবে না পিএম কিষাণের কিস্তির টাকা।
advertisement
5/5
যদি কোনও কৃষক কিংবা তাঁর পরিবারের কেউ সাংবিধানিক পদে আসীন থাকেন, তাহলেও কিস্তির টাকা মিলবে না।  রাজ্য/কেন্দ্রীয় সরকারের পাশাপাশি পিএসইউ এবং সরকারি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় কর্মরত কিংবা অবসরপ্রাপ্ত কর্মীরা পাবেন না ওই টাকা।  ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, সিএ, আর্কিটেক্ট এবং আইনজীবীর মতো পেশার মানুষরাও কিস্তির টাকা পাবেন না।  কারও মাসিক পেনশন ১০ হাজার টাকার বেশি হলেও তিনি এই সুবিধা পাবেন না।  যাঁরা আয়কর প্রদান করেন, তাঁরাও পাবেন না এই টাকা।  কৃষক পরিবারের কেউ যদি মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন অথবা জেলা পঞ্চায়েতে কাজ করেন, তাহলে তাঁরাও এই সুবিধার আওতার বাইরেই থাকবেন।
যদি কোনও কৃষক কিংবা তাঁর পরিবারের কেউ সাংবিধানিক পদে আসীন থাকেন, তাহলেও কিস্তির টাকা মিলবে না। রাজ্য/কেন্দ্রীয় সরকারের পাশাপাশি পিএসইউ এবং সরকারি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় কর্মরত কিংবা অবসরপ্রাপ্ত কর্মীরা পাবেন না ওই টাকা। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, সিএ, আর্কিটেক্ট এবং আইনজীবীর মতো পেশার মানুষরাও কিস্তির টাকা পাবেন না। কারও মাসিক পেনশন ১০ হাজার টাকার বেশি হলেও তিনি এই সুবিধা পাবেন না। যাঁরা আয়কর প্রদান করেন, তাঁরাও পাবেন না এই টাকা। কৃষক পরিবারের কেউ যদি মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন অথবা জেলা পঞ্চায়েতে কাজ করেন, তাহলে তাঁরাও এই সুবিধার আওতার বাইরেই থাকবেন।
advertisement
advertisement
advertisement