Explainer: ডলারের বিপরীতে রুপির দাম কমছে কেন? স্বাধীনতার সময় ১ রুপি ১ ডলারের সমান ছিল, তারপর কী হল?

Last Updated:
Why Rupee is Going Down: ২০১৪ সালে এক ডলারের দাম ছিল ৬১ রুপি। গত পনেরো বছরে সেটাই ৮৬.৫৪ রুপিতে পৌঁছে গিয়েছে। এই পতনের সঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হওয়ার স্বপ্নও যেন ম্লান হয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে।
1/13
এই মুহূর্তে এক ডলার মানে ৮৬.৫৪ রুপি। দু-একদিন আগে অঙ্কটা ৮৭ রুপিতে পৌঁছে গিয়েছিল। ডলারের বিপরীতে রুপি ক্রমশ দূর্বল হচ্ছে। দাম কমছে হু হু করে। প্রশ্ন হল, কেন? এই পতনের পিছনে কী কী কারণ রয়েছে? Representative Image
এই মুহূর্তে এক ডলার মানে ৮৬.৫৪ রুপি। দু-একদিন আগে অঙ্কটা ৮৭ রুপিতে পৌঁছে গিয়েছিল। ডলারের বিপরীতে রুপি ক্রমশ দূর্বল হচ্ছে। দাম কমছে হু হু করে। প্রশ্ন হল, কেন? এই পতনের পিছনে কী কী কারণ রয়েছে? Representative Image
advertisement
2/13
২০১৪ সালে এক ডলারের দাম ছিল ৬১ রুপি। গত পনেরো বছরে সেটাই ৮৬.৫৪ রুপিতে পৌঁছে গিয়েছে। এই পতনের সঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হওয়ার স্বপ্নও যেন ম্লান হয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। সবাধীনতার পর থেকেই ভারতীয় মুদ্রায় উত্থান-পতন চলছে। এর পিছনে রয়েছে মূলত রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক অস্থিরতা। Representative Image
২০১৪ সালে এক ডলারের দাম ছিল ৬১ রুপি। গত পনেরো বছরে সেটাই ৮৬.৫৪ রুপিতে পৌঁছে গিয়েছে। এই পতনের সঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হওয়ার স্বপ্নও যেন ম্লান হয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। সবাধীনতার পর থেকেই ভারতীয় মুদ্রায় উত্থান-পতন চলছে। এর পিছনে রয়েছে মূলত রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক অস্থিরতা। Representative Image
advertisement
3/13
১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার সময় ভারতীয় রুপির মূল্য ছিল আমেরিকান ডলারের সমান। কোনও বিদেশি ঋণও ছিল না। ১৯৫১ সালে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার সূচনা হয়। তখন থেকে শুরু হয় বিদেশি ঋণ নেওয়ার পালা। বাধ্য হয়েই রুপির অবমূল্যায়ন করতে হয়। এরপর ১৮ বছর রুপির মূল্য স্থিতিশীল ছিল। ১৯৪৮ থেকে ১৯৬৬ পর্যন্ত ডলারের বিপরীতে রুপির মান ছিল ৪.৭৯ এর আশেপাশে। ১৯৬২ সালে চিন এবং ১৯৬৫ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে ভারত। বাজেট ধাক্কা খায়। ফলে কেন্দ্র সরকার ডলারের বিপরীতে রুপির মান ৭.৫৭-এ নামিয়ে আনে। Representative Image
১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার সময় ভারতীয় রুপির মূল্য ছিল আমেরিকান ডলারের সমান। কোনও বিদেশি ঋণও ছিল না। ১৯৫১ সালে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার সূচনা হয়। তখন থেকে শুরু হয় বিদেশি ঋণ নেওয়ার পালা। বাধ্য হয়েই রুপির অবমূল্যায়ন করতে হয়। এরপর ১৮ বছর রুপির মূল্য স্থিতিশীল ছিল। ১৯৪৮ থেকে ১৯৬৬ পর্যন্ত ডলারের বিপরীতে রুপির মান ছিল ৪.৭৯ এর আশেপাশে। ১৯৬২ সালে চিন এবং ১৯৬৫ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে ভারত। বাজেট ধাক্কা খায়। ফলে কেন্দ্র সরকার ডলারের বিপরীতে রুপির মান ৭.৫৭-এ নামিয়ে আনে। Representative Image
advertisement
4/13
১৯৭১ সালে ব্রিটিশ মুদ্রার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে আমেরিকান ডলারের সঙ্গে যুক্ত হয় রুপি। ১৯৭৫ সালে এক মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রার দাম ঠিক হয় ৮.৩৯ রুপি। এরপর ১৯৮৫ সালে ফের রুপির অবমূল্যায়ন হয়। দাম দাঁড়ায় ১ ডলার পিছু ১২ রুপি।১৯৯১ সালে ব্যাপক আর্থিক সঙ্কটে পড়ে ভারত। বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ তলানিতে গিয়ে ঠেকে। মাত্র ৩ সপ্তাহ আমদানি করার মতো মুদ্রাই ছিল ভারতের ভাড়ারে। মুদ্রাস্ফীতির লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল। এই পরিস্থিতিতে ফের রুপির অবমূল্যায়ন হয়। ডলার পিছু দাম দাঁড়ায় ১৭.৯০ রুপি। Representative Image
১৯৭১ সালে ব্রিটিশ মুদ্রার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে আমেরিকান ডলারের সঙ্গে যুক্ত হয় রুপি। ১৯৭৫ সালে এক মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রার দাম ঠিক হয় ৮.৩৯ রুপি। এরপর ১৯৮৫ সালে ফের রুপির অবমূল্যায়ন হয়। দাম দাঁড়ায় ১ ডলার পিছু ১২ রুপি।১৯৯১ সালে ব্যাপক আর্থিক সঙ্কটে পড়ে ভারত। বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ তলানিতে গিয়ে ঠেকে। মাত্র ৩ সপ্তাহ আমদানি করার মতো মুদ্রাই ছিল ভারতের ভাড়ারে। মুদ্রাস্ফীতির লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল। এই পরিস্থিতিতে ফের রুপির অবমূল্যায়ন হয়। ডলার পিছু দাম দাঁড়ায় ১৭.৯০ রুপি। Representative Image
advertisement
5/13
১৯৯৩ সাল ছিল ভারতীয় অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বছর। মুদ্রার মান বাজারের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। বিনিময় হার নির্ধারণও করতে শুরু করে বাজার। অস্থিরতা তৈরি হয়। শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক হস্তক্ষেপ করে। এক ডলারের বিপরীতে রুপির দাম হয় ৩১.৩৭। Representative Image
১৯৯৩ সাল ছিল ভারতীয় অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বছর। মুদ্রার মান বাজারের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। বিনিময় হার নির্ধারণও করতে শুরু করে বাজার। অস্থিরতা তৈরি হয়। শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক হস্তক্ষেপ করে। এক ডলারের বিপরীতে রুপির দাম হয় ৩১.৩৭। Representative Image
advertisement
6/13
২০০০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত রুপি ডলার পিছু ৪০ থেকে ৫০-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। কিন্তু তারপর থেকে দাম ধীরে ধীরে আরও পড়তে শুরু করে। যা এখন গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৮৬.৫৪ রুপিতে। দু-একদিন আগে ৮৭ রুপিতেও পৌঁছে গিয়েছিল। Representative Image
২০০০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত রুপি ডলার পিছু ৪০ থেকে ৫০-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। কিন্তু তারপর থেকে দাম ধীরে ধীরে আরও পড়তে শুরু করে। যা এখন গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৮৬.৫৪ রুপিতে। দু-একদিন আগে ৮৭ রুপিতেও পৌঁছে গিয়েছিল। Representative Image
advertisement
7/13
পতনের কারণ:  বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ভারতীয় বাজার থেকে বিনিয়োগ তুলে নিচ্ছেন। এর ফলে রুপির উপর চাপ তৈরি হচ্ছে।  আন্তর্জাতিক বাজারে আমেরিকান ডলার শক্তিশালী হয়েছে। ফলে অন্যান্য মুদ্রার বিপরীতে রুপি দুর্বল হচ্ছে।  ভারতের রফতানি তুলনামূলকভাবে কম। রফতানি না বাড়লে বিদেশি মুদ্রা আসবে না। রুপি আরও দুর্বল হবে।  Representative Image
পতনের কারণ:  বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ভারতীয় বাজার থেকে বিনিয়োগ তুলে নিচ্ছেন। এর ফলে রুপির উপর চাপ তৈরি হচ্ছে।  আন্তর্জাতিক বাজারে আমেরিকান ডলার শক্তিশালী হয়েছে। ফলে অন্যান্য মুদ্রার বিপরীতে রুপি দুর্বল হচ্ছে।  ভারতের রফতানি তুলনামূলকভাবে কম। রফতানি না বাড়লে বিদেশি মুদ্রা আসবে না। রুপি আরও দুর্বল হবে।  Representative Image
advertisement
8/13
২০০০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত রুপি ডলার পিছু ৪০ থেকে ৫০-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। কিন্তু তারপর থেকে দাম ধীরে ধীরে আরও পড়তে শুরু করে। যা এখন গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৮৬.৫৪ রুপিতে। দু-একদিন আগে ৮৭ রুপিতেও পৌঁছে গিয়েছিল। Representative Image
২০০০ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত রুপি ডলার পিছু ৪০ থেকে ৫০-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। কিন্তু তারপর থেকে দাম ধীরে ধীরে আরও পড়তে শুরু করে। যা এখন গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৮৬.৫৪ রুপিতে। দু-একদিন আগে ৮৭ রুপিতেও পৌঁছে গিয়েছিল।Representative Image
advertisement
9/13
পতনের কারণ:  বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ভারতীয় বাজার থেকে বিনিয়োগ তুলে নিচ্ছেন। এর ফলে রুপির উপর চাপ তৈরি হচ্ছে।  আন্তর্জাতিক বাজারে আমেরিকান ডলার শক্তিশালী হয়েছে। ফলে অন্যান্য মুদ্রার বিপরীতে রুপি দুর্বল হচ্ছে।  ভারতের রফতানি তুলনামূলকভাবে কম। রফতানি না বাড়লে বিদেশি মুদ্রা আসবে না। রুপি আরও দুর্বল হবে।  Representative Image
পতনের কারণ:  বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ভারতীয় বাজার থেকে বিনিয়োগ তুলে নিচ্ছেন। এর ফলে রুপির উপর চাপ তৈরি হচ্ছে।  আন্তর্জাতিক বাজারে আমেরিকান ডলার শক্তিশালী হয়েছে। ফলে অন্যান্য মুদ্রার বিপরীতে রুপি দুর্বল হচ্ছে।  ভারতের রফতানি তুলনামূলকভাবে কম। রফতানি না বাড়লে বিদেশি মুদ্রা আসবে না। রুপি আরও দুর্বল হবে।  Representative Image
advertisement
10/13
মুদ্রার অবমূল্যায়ন কীভাবে হয়: আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা এবং যোগানের ভিত্তিতে মুদ্রার মূল্য নির্ধারিত হয়। যেভাবে প্রতিটা পণ্যের দাম ঠিক হয়, সেরকমই। শুধু পার্থক্য হল, আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে পণ্যের পরিবর্তে মুদ্রা একে অপরের সঙ্গে বিনিময় করা হয়। Representative Image
মুদ্রার অবমূল্যায়ন কীভাবে হয়: আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা এবং যোগানের ভিত্তিতে মুদ্রার মূল্য নির্ধারিত হয়। যেভাবে প্রতিটা পণ্যের দাম ঠিক হয়, সেরকমই। শুধু পার্থক্য হল, আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে পণ্যের পরিবর্তে মুদ্রা একে অপরের সঙ্গে বিনিময় করা হয়। Representative Image
advertisement
11/13
সরবরাহের তুলনায় চাহিদা কমে গেলে মুদ্রার মূল্য হ্রাস হয়। তখন বিদেশি মুদ্রার মূল্য আপনাআপনিই বেড়ে যায়। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক মুদ্রানীতি তৈরি করে। সেই অনুযায়ী সরবরাহ করা হয়। একই সঙ্গে বিদেশিদের চাহিদাও একটা বড় ফ্যাক্টর। কোনও দেশের পণ্য বা সম্পত্তি কিনতে হলে স্থানীয় মুদ্রায় কিনতে হয়। ফলে সেই সব জিনিসের চাহিদা বেশি থাকলে মুদ্রার মূল্য বাড়ে। কম থাকলে উল্টোটা।Representative Image
সরবরাহের তুলনায় চাহিদা কমে গেলে মুদ্রার মূল্য হ্রাস হয়। তখন বিদেশি মুদ্রার মূল্য আপনাআপনিই বেড়ে যায়। কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক মুদ্রানীতি তৈরি করে। সেই অনুযায়ী সরবরাহ করা হয়। একই সঙ্গে বিদেশিদের চাহিদাও একটা বড় ফ্যাক্টর। কোনও দেশের পণ্য বা সম্পত্তি কিনতে হলে স্থানীয় মুদ্রায় কিনতে হয়। ফলে সেই সব জিনিসের চাহিদা বেশি থাকলে মুদ্রার মূল্য বাড়ে। কম থাকলে উল্টোটা।Representative Image
advertisement
12/13
ডলারের বিপরীতে রুপির পতনের কারণ হিসেবে মার্কিন মুলুকের তুলনায় ভারতের বাড়তি মুদ্রাস্ফীতিকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। মনে করা হচ্ছে, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মুদ্রানীতি মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের তুলনায় কিছুটা ঢিলেঢালা। Representative Image
ডলারের বিপরীতে রুপির পতনের কারণ হিসেবে মার্কিন মুলুকের তুলনায় ভারতের বাড়তি মুদ্রাস্ফীতিকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। মনে করা হচ্ছে, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মুদ্রানীতি মার্কিন ফেডারেল রিজার্ভের তুলনায় কিছুটা ঢিলেঢালা। Representative Image
advertisement
13/13
ভারত বেশি দাম দিয়ে বিদেশ থেকে তেল, কাঁচামাল কেনে। এটাও রুপি দুর্বল হওয়ার অন্যতম কারণ। কারণ ভারত রফতানি বাড়াতে পারেনি। সেটা সম্ভব হলে রুপির চাহিদা বাড়ত। এর প্রভাব পড়ছে বিদেশি মুদ্রা ভান্ডারেও। সেপ্টেম্বর মাসে ৭০০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে ৬৪০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা ৮ মাসের সর্বনিম্ন। তবে বিশ্লেষকরা এও বলছেন, ডলারের তুলনায় রুপির মানে ভারসাম্য রাখার জন্য রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যদি হস্তক্ষেপ না করত, তাহলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। Representative Image
ভারত বেশি দাম দিয়ে বিদেশ থেকে তেল, কাঁচামাল কেনে। এটাও রুপি দুর্বল হওয়ার অন্যতম কারণ। কারণ ভারত রফতানি বাড়াতে পারেনি। সেটা সম্ভব হলে রুপির চাহিদা বাড়ত। এর প্রভাব পড়ছে বিদেশি মুদ্রা ভান্ডারেও। সেপ্টেম্বর মাসে ৭০০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে ৬৪০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা ৮ মাসের সর্বনিম্ন। তবে বিশ্লেষকরা এও বলছেন, ডলারের তুলনায় রুপির মানে ভারসাম্য রাখার জন্য রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যদি হস্তক্ষেপ না করত, তাহলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। Representative Image
advertisement
advertisement
advertisement