Gold Investment Monetization Schemes: লকারে ফেলে রাখবেন না, সোনা থেকে টাকা আয় করার রয়েছে দারুণ উপায়

Last Updated:
Gold Investment Monetization Schemes: লকারে ফেলে রাখা সোনা থেকেও এখন আয় করা যায়! সরকার ও ব্যাঙ্কের বিভিন্ন স্কিমের মাধ্যমে আপনি সোনাকে কাজে লাগিয়ে পেতে পারেন অতিরিক্ত উপার্জনের সুযোগ।
1/5
ধনতেরস, দীপাবলি গিয়েছে, সোনা কিনেছেন অনেকেই। এছাড়াও সারা বছর অনেকেই নানা উপলক্ষে সোনা কিনে থাকেন। যা কার্যত সারা বছর লকারেই পড়ে থাকে। বিক্রি না করেই সোনা থেকে কিছু অর্থ উপার্জন করতে চাইলে জেনে নেওয়া যাক উপায়।
ধনতেরস, দীপাবলি গিয়েছে, সোনা কিনেছেন অনেকেই। এছাড়াও সারা বছর অনেকেই নানা উপলক্ষে সোনা কিনে থাকেন। যা কার্যত সারা বছর লকারেই পড়ে থাকে। বিক্রি না করেই সোনা থেকে কিছু অর্থ উপার্জন করতে চাইলে জেনে নেওয়া যাক উপায়।
advertisement
2/5
গোল্ড লিজিং: এটি একটি নতুন এবং আকর্ষণীয় পদ্ধতি। সোনা ভাড়া দেওয়া বলা যায়। বেশ কয়েকটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম (যেমন সেফগোল্ড) এই সুবিধা প্রদান করে। এই প্রক্রিয়ায়, ডিজিটাল বা ভৌত সোনা সংগঠিত জুয়েলারদের কাছে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তাদের কার্যকরী মূলধন হিসেবে লিজ দেওয়া হয়। জুয়েলার বার্ষিক ২% থেকে ৫% রিটার্ন অফার করে। এই রিটার্ন টাকায় নয়, বরং গ্রাম হিসেবে সোনায় দেওয়া হয়। সোনার দাম বৃদ্ধি পেলে রিটার্নের মূল্যও স্বয়ংক্রিয়ভাবে বৃদ্ধি পায়।
গোল্ড লিজিং: এটি একটি নতুন এবং আকর্ষণীয় পদ্ধতি। সোনা ভাড়া দেওয়া বলা যায়। বেশ কয়েকটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম (যেমন সেফগোল্ড) এই সুবিধা প্রদান করে। এই প্রক্রিয়ায়, ডিজিটাল বা ভৌত সোনা সংগঠিত জুয়েলারদের কাছে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তাদের কার্যকরী মূলধন হিসেবে লিজ দেওয়া হয়। জুয়েলার বার্ষিক ২% থেকে ৫% রিটার্ন অফার করে। এই রিটার্ন টাকায় নয়, বরং গ্রাম হিসেবে সোনায় দেওয়া হয়। সোনার দাম বৃদ্ধি পেলে রিটার্নের মূল্যও স্বয়ংক্রিয়ভাবে বৃদ্ধি পায়।
advertisement
3/5
সোনার নগদীকরণ প্রকল্প (GMS): এটি একটি সরকার-সমর্থিত প্রকল্প যা ব্যাঙ্ক লকারে রাখা সোনাকে আয়ের উৎসে পরিণত করে। গয়না, কয়েন বা বার ব্যাঙ্কে জমা করতে হবে। ব্যাঙ্ক এই সোনার উপর বার্ষিক ২.২৫% থেকে ২.৫% সুদ অফার করে। এই সুদ সোনার আকারে বা নগদ আকারে নেওয়া যেতে পারে। মাঝারি এবং দীর্ঘমেয়াদী আমানত২০২৫ সালের মার্চ থেকে বন্ধ করে দিলেও ১ থেকে ৩ বছরের জন্য স্বল্পমেয়াদী আমানত প্রকল্পটি এখনও কার্যকর রয়েছে। এটি লকারে সোনা ফেলে রাখার চেয়ে অনেক ভাল।
সোনার নগদীকরণ প্রকল্প (GMS): এটি একটি সরকার-সমর্থিত প্রকল্প যা ব্যাঙ্ক লকারে রাখা সোনাকে আয়ের উৎসে পরিণত করে। গয়না, কয়েন বা বার ব্যাঙ্কে জমা করতে হবে। ব্যাঙ্ক এই সোনার উপর বার্ষিক ২.২৫% থেকে ২.৫% সুদ অফার করে। এই সুদ সোনার আকারে বা নগদ আকারে নেওয়া যেতে পারে। মাঝারি এবং দীর্ঘমেয়াদী আমানত২০২৫ সালের মার্চ থেকে বন্ধ করে দিলেও ১ থেকে ৩ বছরের জন্য স্বল্পমেয়াদী আমানত প্রকল্পটি এখনও কার্যকর রয়েছে। এটি লকারে সোনা ফেলে রাখার চেয়ে অনেক ভাল।
advertisement
4/5
আর্থিক সঙ্কটের মধ্যেও সোনা বিক্রি করা উচিত নয়কখনও কখনও অপ্রত্যাশিত আর্থিক প্রয়োজন দেখা দেয়, যেমন চিকিৎসা সংক্রান্ত জরুরি অবস্থা, সন্তানের পড়াশোনা, অথবা ব্যবসায়িক ক্ষতি। এমন পরিস্থিতিতে প্রথমেই মাথায় আসে ঘরের সোনা বিক্রি করার কথা। কিন্তু আদতে তা ক্ষতির কারণ, বিশেষ করে যদি সোনা পৈতৃক হয়। একটি স্মার্ট এবং দ্রুত বিকল্প হল গোল্ড লোন।

যে কোনও ব্যাঙ্ক বা এনবিএফসি-তে সোনা বন্ধক রেখে নগদ অর্থ পাওয়া যায়। সাধারণত প্রতিষ্ঠানগুলো সোনার বর্তমান বাজার মূল্যের ৮৫% পর্যন্ত ঋণ প্রদান করে। যদি ঋণের পরিমাণ ৫ লক্ষ টাকার বেশি হয়, তাহলে এই সীমা ৭৫% পর্যন্ত হতে পারে।

এখানে সোনা সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকে এবং প্রয়োজনীয় টাকাও হাতে আসে। ইএমআই-তে ঋণ পরিশোধ করলেই সোনা ফেরত পাওয়া যাবে। বিক্রি করে চিরতরে হারানোর চেয়ে অনেক ভাল সিদ্ধান্ত তো বটেই!
আর্থিক সঙ্কটের মধ্যেও সোনা বিক্রি করা উচিত নয়কখনও কখনও অপ্রত্যাশিত আর্থিক প্রয়োজন দেখা দেয়, যেমন চিকিৎসা সংক্রান্ত জরুরি অবস্থা, সন্তানের পড়াশোনা, অথবা ব্যবসায়িক ক্ষতি। এমন পরিস্থিতিতে প্রথমেই মাথায় আসে ঘরের সোনা বিক্রি করার কথা। কিন্তু আদতে তা ক্ষতির কারণ, বিশেষ করে যদি সোনা পৈতৃক হয়। একটি স্মার্ট এবং দ্রুত বিকল্প হল গোল্ড লোন।যে কোনও ব্যাঙ্ক বা এনবিএফসি-তে সোনা বন্ধক রেখে নগদ অর্থ পাওয়া যায়। সাধারণত প্রতিষ্ঠানগুলো সোনার বর্তমান বাজার মূল্যের ৮৫% পর্যন্ত ঋণ প্রদান করে। যদি ঋণের পরিমাণ ৫ লক্ষ টাকার বেশি হয়, তাহলে এই সীমা ৭৫% পর্যন্ত হতে পারে।এখানে সোনা সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকে এবং প্রয়োজনীয় টাকাও হাতে আসে। ইএমআই-তে ঋণ পরিশোধ করলেই সোনা ফেরত পাওয়া যাবে। বিক্রি করে চিরতরে হারানোর চেয়ে অনেক ভাল সিদ্ধান্ত তো বটেই!
advertisement
5/5
আর যদি বিক্রি করতেই হয়, তাহলে সঠিক সময়ের অঙ্ক শেখা দরকারসোনা, বিশেষ করে গয়না কেনার সময়ে মেকিং চার্জ, জিএসটি এবং দামের উপরে একটি প্রিমিয়াম দিতে হবে, যা ১০% থেকে ২৫% পর্যন্ত হতে পারে। বিক্রি করার সময়ে এই মেকিং চার্জ ফেরত পাওয়া যায় না। অতএব, লাভ রাখার জন্য সোনার দাম যখন ক্রয় মূল্য এবং মেকিং চার্জ উভয়ের চেয়েই বেশি যায় তখনই কেবল বিক্রি করা উচিত। এর জন্য বাজারের গতিবিধির উপর নজর রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উৎসবের পর পরই বা তাড়াহুড়ো করে সোনা বিক্রি করা প্রায়শই লাভজনক হয় না।
আর যদি বিক্রি করতেই হয়, তাহলে সঠিক সময়ের অঙ্ক শেখা দরকারসোনা, বিশেষ করে গয়না কেনার সময়ে মেকিং চার্জ, জিএসটি এবং দামের উপরে একটি প্রিমিয়াম দিতে হবে, যা ১০% থেকে ২৫% পর্যন্ত হতে পারে। বিক্রি করার সময়ে এই মেকিং চার্জ ফেরত পাওয়া যায় না। অতএব, লাভ রাখার জন্য সোনার দাম যখন ক্রয় মূল্য এবং মেকিং চার্জ উভয়ের চেয়েই বেশি যায় তখনই কেবল বিক্রি করা উচিত। এর জন্য বাজারের গতিবিধির উপর নজর রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উৎসবের পর পরই বা তাড়াহুড়ো করে সোনা বিক্রি করা প্রায়শই লাভজনক হয় না।
advertisement
advertisement
advertisement