ছত্তিশগড়ের বলরামপুর জেলার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা লঙ্কা চাষ করছেন। জেলার টিকনি গৌথানের নিরালা ও গুলাব মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা গোথানের প্রায় দেড় একর জমিতে চাষ করছেন লঙ্কা। চাষ শুরু করার আগে ভাল ফলনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য দেওয়া হয়েছিল তাদের৷
2/ 6
ছত্তিশগড় সরকারের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, বিশেষ এক জাতের লঙ্কা রোপণের পরামর্শ দেন। ঋণ নিয়ে এই চাষ করা হয়েছিল, যার মধ্যে গুলাব মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠী ১২ হাজার ৮৪০ টাকা এবং নিরালা স্ব-সহায়ক গোষ্ঠী ৭ হাজার ৫৩০ টাকা ব্যয়ে করে।
3/ 6
ছত্তিশগড় সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে যে আধিকারিকদের দেওয়া পরামর্শ অনুসরণ করে এবং ভাল যত্ন নেওয়ার পরে ভাল ফসল পাওয়া গিয়েছে। বাজারে বিক্রি করে গুলাব স্বনির্ভর গোষ্ঠী ৯২ হাজার ৯৮০ টাকা এবং নিরালা স্বনির্ভর গোষ্ঠী ৮৬হাজার ৮৩০ টাকা লাভ পেয়েছে।
4/ 6
এই ফলনে যুক্ত মহিলারা জানান, এ পর্যন্ত তারা ৪ বার লঙ্কা চাষ হয়েছে। আগামী সময়ে লঙ্কা তোলার কাজ ৪ থেকে ৫ বার করা যাবে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবং বাজারে লঙ্কা জোগান কম হলে বেশি আয় পাওয়া যাবে বলে জানান তারা।
5/ 6
গ্রুপের সদস্যরা জানান, অম্বিকাপুরের পাইকারি বিক্রেতারা প্রতিনিয়ত বাড়িতে পৌঁছে তাদের কাছ থেকে লঙ্কা কেনেন, যার কারণে তারা বাড়িতে বসেই ন্যায্য দাম পাচ্ছেন। এই গোষ্ঠির সদস্যরা জানান, আমরা এখন পরিবর্তনশীল তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতন হচ্ছি।
6/ 6
তারা আরও জানান, আমরা বাজারে দাম সম্পর্কে জানতে পারি। যার মুনাফা আমরা পাই বাড়ি থেকে উৎপাদিত ফসল ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করে। আগামী শীতে উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের সহায়তায় মটর, বাঁধাকপি, আলু ইত্যাদি সবজি চাষ করব।