অতিমারী আবহে চাকরির পাশাপাশি অনেকেই নতুন উপার্জনের (Business Idea) পথ খুঁজতে শুরু করেছেন।অনেকে কাজ হারিয়েছেন আবার কেউ কেউ পরিস্থিতি বিবেচনা করে ভাবতে শুরু করেছেন নতুন কাজ কীভাবে করে সংসারে বাড়তি আয় টানা যায়। আপনিও কি নতুন ব্যবসা শুরু করবেন ভাবছেন? তাহলে আপনার জন্য রয়েছে সুখবর। বাড়িতে বসেই (Business at home) সামান্য কিছু বিনিয়োগে (Investment) কম সময়ে লাখপতি হবেন এই ব্যবসায়। প্রতীকী ছবি।
বাজার কেমন:
সাধারণত প্রত্যেক উদ্ভিদপ্রেমীদেরই বনসাইয়ের প্রতি আলাদা আকর্ষণ থাকে। অনেকে এই জাতীয় গাছ লাকি প্ল্যান্ট বলেও মনে করেন। ঘরে বা অফিসে সৌন্দর্যায়নে এই ধরনের গাছের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। কাজেই ভোক্তার দামও বেড়েছে। যার ফলে বর্তমানে বাজারে ২০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি করা যায় বনসাই গাছ। প্রতীকী ছবি।
কীভাবে করবেন :
বাড়িতে বনসাই গাছ তৈরি করা যাবে খুব সহজেই। উপকরণ হিসাবে পরিশ্রুত জল, বেলেমাটি, বালি, কাঁচের পাত্র, মার্বেল পাথর, পাতলা তার, স্প্রে বোতল, বেত রাখতে হবে। বনসাই করার জন্য বড় জায়গার প্রয়োজন। বাড়ির ছাদ বা বড় জমি থাকলে হবে। ছোট করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন মাত্র পাঁচ হাজার টাকা থেকেই। আর যদি বড় মাত্রায় শুরু করতে হলে কুড়ি হাজার টাকাই যথেষ্ট। প্রতীকী ছবি।
সরকারি সাহায্য :
বনসাই গাছের ব্যবসায় মিলবে সরকারি সাহায্য। মোট উৎপন্নের অর্ধেক গাছের দামই দেবে সরকার। সেই দামের মধ্যে আবার ৬০ শতাংশ দেবে কেন্দ্রীয় সরকার। বাকি ৪০ শতাংশ রাজ্য সরকারের তরফে দেওয়া হবে। যদিও উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির ক্ষেত্রে বাকি ৪০ শতাংশ ব্যবসায়ীদের নিজেদেরকেই দিতে হবে। সম্পূর্ণ তথ্যের জন্য জেলার নোডাল অফিসারকে যোগাযোগ করতে হবে।প্রতীকী ছবি।