Business Idea: শীতকালেও করুন শশার চাষ। কোন প্রজাতির গাছে উৎপাদন বেশি জানুন

Last Updated:
শীতকালে চাষ করুন সাবিরা শশার 
1/5
উত্তর দিনাজপুর: শুধু গ্রীষ্মকালেই নয় শীতকালেও এবার করুন শসার চাষ। তবে শীতকালের জন্য শশার কোন জাত বেছে নেবেন জানেন? শশা গ্রীষ্মকালে মূলত চাষ করা হলেও। বর্তমানে শীতকালেও শশা চাষ করা হয়। এর জন্য অবশ্যই শীতকালীন জাতগুলোকে বাজার থেকে বেছে বীজ কিনে আনতে হবে। রিপোর্টিং পিয়া গুপ্তা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
উত্তর দিনাজপুর: শুধু গ্রীষ্মকালেই নয় শীতকালেও এবার করুন শসার চাষ। তবে শীতকালের জন্য শশার কোন জাত বেছে নেবেন জানেন? শশা গ্রীষ্মকালে মূলত চাষ করা হলেও। বর্তমানে শীতকালেও শশা চাষ করা হয়। এর জন্য অবশ্যই শীতকালীন জাতগুলোকে বাজার থেকে বেছে বীজ কিনে আনতে হবে। রিপোর্টিং পিয়া গুপ্তা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
2/5
শীতকালে বাড়ির ছাদে কিংবা জমিতে অল্প জায়গায় মাচা করে চাষ করতে পারবেন শসার। শুধু মাচাতেই নয় বাড়ির টবেও করা যাবে এই শসার চাষ। তবে টবের তুলনায় মাচাতেই বেশি পরিমাণে ফলন হবে শসার।এই শীতকালে শসা চাষের উপযোগী জাত হল সাবিরা শশা। প্রতীকী ছবি ৷
শীতকালে বাড়ির ছাদে কিংবা জমিতে অল্প জায়গায় মাচা করে চাষ করতে পারবেন শসার। শুধু মাচাতেই নয় বাড়ির টবেও করা যাবে এই শসার চাষ। তবে টবের তুলনায় মাচাতেই বেশি পরিমাণে ফলন হবে শসার।এই শীতকালে শসা চাষের উপযোগী জাত হল সাবিরা শশা। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
3/5
একটি সাবিরা শসার গাছ থেকে মোটামুটি চার থেকে পাঁচ কেজি ফলন পাওয়া যায়। তবে শীতে শশার চাষ করতে গেলে একটা প্রধান সমস্যা দেখা যায় সেটা হল শসার গোড়া পচা রোগ । প্রতীকী ছবি ৷
একটি সাবিরা শসার গাছ থেকে মোটামুটি চার থেকে পাঁচ কেজি ফলন পাওয়া যায়। তবে শীতে শশার চাষ করতে গেলে একটা প্রধান সমস্যা দেখা যায় সেটা হল শসার গোড়া পচা রোগ । প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
4/5
শশা গাছ ঢলে পড়া রোগের জন্য সবচাইতে ভাল কার্যকারী কীটনাশক হচ্ছে ব্যাকট্রল অথবা ব্যাক টাফ এটি জলের সঙ্গে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় স্প্রে করলে শসার গোড়া পচা রোগ থেকে রেহাই মিলবে। প্রতীকী ছবি ৷
শশা গাছ ঢলে পড়া রোগের জন্য সবচাইতে ভাল কার্যকারী কীটনাশক হচ্ছে ব্যাকট্রল অথবা ব্যাক টাফ এটি জলের সঙ্গে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় স্প্রে করলে শসার গোড়া পচা রোগ থেকে রেহাই মিলবে। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
5/5
শশা গাছে ফুল ফোটার পর মূলত পোকামাকড়ের তাণ্ডব বেশি হয়। এছাড়াও শশা গাছের ধসা রোগ ও ফাঙ্গাস রোগ সব থেকে বেশি দেখা যায়।এক্ষেত্রে ফল ও পাতা ছিদ্রকারী পোকার জন্য কিছু কীটনাশক স্প্রে ব্যবহার করা যেতে পারে। তাছাড়া নিম তেল কিংবা সাবান গোলা জল ও স্প্রে করতে পারবেন পোকার আক্রমণ থেকে বাঁচতে। প্রতীকী ছবি ৷
শশা গাছে ফুল ফোটার পর মূলত পোকামাকড়ের তাণ্ডব বেশি হয়। এছাড়াও শশা গাছের ধসা রোগ ও ফাঙ্গাস রোগ সব থেকে বেশি দেখা যায়।এক্ষেত্রে ফল ও পাতা ছিদ্রকারী পোকার জন্য কিছু কীটনাশক স্প্রে ব্যবহার করা যেতে পারে। তাছাড়া নিম তেল কিংবা সাবান গোলা জল ও স্প্রে করতে পারবেন পোকার আক্রমণ থেকে বাঁচতে। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
advertisement
advertisement