Budget 2025 Expectations: ‘হালুয়া’ সেরিমনি দিয়ে বাজেট প্রস্তুতির শুরু, ১৫ লাখের কম আয়ে মিলতে পারে ট্যাক্স ছাড়, AI নিয়েও ঘোষণার সম্ভাবনা

Last Updated:
Tax Relief For Those Earning Below Rs 15 Lakh Likely In Budget 2025: যাঁদের বার্ষিক আয় ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার কম, বাজেটে তাঁরা বড়সড় ট্যাক্স সুবিধা পেতে পারেন। পাশাপাশি এমএসএমই ও অবকাঠামো উন্নয়নেও জোর দেওয়া হবে বাজেটে, যাতে আরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা যায়।
1/6
অর্থ মন্ত্রকে এখন নাওয়াখাওয়ার সময় নেই। সামনে বাজেট। জোরকদমে চলছে প্রস্তুতি। শুক্রবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণের উপস্থিতিতে ‘হালুয়া সেরিমনি’ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। তারপর শুরু হবে বাজেটের নথিপত্র ছাপার কাজ।
অর্থ মন্ত্রকে এখন নাওয়াখাওয়ার সময় নেই। সামনে বাজেট। জোরকদমে চলছে প্রস্তুতি। শুক্রবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণের উপস্থিতিতে ‘হালুয়া সেরিমনি’ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। তারপর শুরু হবে বাজেটের নথিপত্র ছাপার কাজ।
advertisement
2/6
এর মধ্যেই সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, যাঁদের বার্ষিক আয় ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার কম, বাজেটে তাঁরা বড়সড় ট্যাক্স সুবিধা পেতে পারেন। পাশাপাশি এমএসএমই ও অবকাঠামো উন্নয়নেও জোর দেওয়া হবে বাজেটে, যাতে আরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা যায়। একই সঙ্গে আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স নিয়েও বিশেষ পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রের।
এর মধ্যেই সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, যাঁদের বার্ষিক আয় ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার কম, বাজেটে তাঁরা বড়সড় ট্যাক্স সুবিধা পেতে পারেন। পাশাপাশি এমএসএমই ও অবকাঠামো উন্নয়নেও জোর দেওয়া হবে বাজেটে, যাতে আরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা যায়। একই সঙ্গে আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স নিয়েও বিশেষ পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রের।
advertisement
3/6
যাঁদের বার্ষিক আয় ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার মধ্যে তাঁদের ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকার আশা করছে, এর ফলে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর হাতে খরচ করার মতো পর্যাপ্ত টাকা থাকবে। অর্থনীতি গতি পাবে। এরপর অবকাঠামো খাত, বিশেষ করে এমএসএমই-এর উপর বিশেষ নজর রয়েছে কেন্দ্রের। সূত্রের দাবি, বাজেটে হসপিটালিটি, ম্যানুফ্যাকচারিং এবং খুব সম্ভবত রিয়েল এস্টেটের মতো খাতে ভর্তুকি এবং ট্যাক্স রিলিফ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রের। সরকারি সূত্রের তরফে আরও দাবি করা হয়েছে, এর ফলে অবকাঠামো খাতে শক্তিশালী বৃদ্ধি হবে। এবং পরিকল্পিত বিনিয়োগ আরও বাড়বে।
যাঁদের বার্ষিক আয় ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার মধ্যে তাঁদের ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকার আশা করছে, এর ফলে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর হাতে খরচ করার মতো পর্যাপ্ত টাকা থাকবে। অর্থনীতি গতি পাবে। এরপর অবকাঠামো খাত, বিশেষ করে এমএসএমই-এর উপর বিশেষ নজর রয়েছে কেন্দ্রের। সূত্রের দাবি, বাজেটে হসপিটালিটি, ম্যানুফ্যাকচারিং এবং খুব সম্ভবত রিয়েল এস্টেটের মতো খাতে ভর্তুকি এবং ট্যাক্স রিলিফ দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রের। সরকারি সূত্রের তরফে আরও দাবি করা হয়েছে, এর ফলে অবকাঠামো খাতে শক্তিশালী বৃদ্ধি হবে। এবং পরিকল্পিত বিনিয়োগ আরও বাড়বে।
advertisement
4/6
রেলওয়ে, সড়ক, শহরের পরিকাঠামো, এনার্জি সেক্টরের মতো ক্ষেত্রগুলিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স। বাজেটে এই নিয়ে বড় ঘোষণা হতে পারে। বেশ কিছু ক্ষেত্রে এআই-এর কারণে চাকরিতে অনিশ্চিয়তা তৈরি হয়েছে। তবে আগামী দিনে যে আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সকে নিয়েই চলতে হবে, তাকে বাদ দেওয়া যাবে না, সেটাও মেনে নিয়েছে কেন্দ্র সরকার। এই খাতে কিছু সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করা হতে পারে, যাতে ভারতীয় কোম্পানিগুলি আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোর সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারে।
রেলওয়ে, সড়ক, শহরের পরিকাঠামো, এনার্জি সেক্টরের মতো ক্ষেত্রগুলিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স। বাজেটে এই নিয়ে বড় ঘোষণা হতে পারে। বেশ কিছু ক্ষেত্রে এআই-এর কারণে চাকরিতে অনিশ্চিয়তা তৈরি হয়েছে। তবে আগামী দিনে যে আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সকে নিয়েই চলতে হবে, তাকে বাদ দেওয়া যাবে না, সেটাও মেনে নিয়েছে কেন্দ্র সরকার। এই খাতে কিছু সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করা হতে পারে, যাতে ভারতীয় কোম্পানিগুলি আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোর সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারে।
advertisement
5/6
ইউপিএ জমানা এবং মোদি জমানার আর্থিক বৃদ্ধির পার্থক্য নিয়ে কিছু পরিসংখ্যানও প্রকাশ করেছে সরকারি সূত্র। যেমন ২০১১-১২ সালে প্রতি ব্যক্তির গড় মাসিক ব্যয় ছিল ১,৪৩০ টাকা। কিন্তু ২০২৩-২৪ সালে গ্রামীণ এলাকায় তা বেড়ে ৪,১২২ টাকা হয়েছে, এবং শহুরে এলাকায় ৬,৯৯৬ টাকা, যা ইউপিএ সরকারের সময়ে ছিল ২,৬৩০ টাকা।
ইউপিএ জমানা এবং মোদি জমানার আর্থিক বৃদ্ধির পার্থক্য নিয়ে কিছু পরিসংখ্যানও প্রকাশ করেছে সরকারি সূত্র। যেমন ২০১১-১২ সালে প্রতি ব্যক্তির গড় মাসিক ব্যয় ছিল ১,৪৩০ টাকা। কিন্তু ২০২৩-২৪ সালে গ্রামীণ এলাকায় তা বেড়ে ৪,১২২ টাকা হয়েছে, এবং শহুরে এলাকায় ৬,৯৯৬ টাকা, যা ইউপিএ সরকারের সময়ে ছিল ২,৬৩০ টাকা।
advertisement
6/6
শুক্রবার ‘হালুয়া’ সেরিমনির মধ্যে দিয়ে বাজেটের চূড়ান্ত প্রস্তুতি শুরু হবে। গত বছর এই নিয়ে বিতর্ক বেঁধেছিল। রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেছিলেন, দলিত, উপজাতি বা পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর কাউকে অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি। পাল্টা নির্মলা বলেছিলেন, হালুয়া সেরিমনির সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। এর মধ্যে দিয়েই বাজেটের প্রস্তুতির জন্য কোয়ারেন্টাইন পর্ব শুরু হয়।দিল্লিতে বিধানসভা নির্বাচন হবে ৫ ফেব্রুয়ারি। তা র আগে ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। এখন থেকেই বুক বাঁধছে দেশবাসীও। আশা, এবারের বাজেট হালুয়ার মতোই মিষ্টি হবে।
শুক্রবার ‘হালুয়া’ সেরিমনির মধ্যে দিয়ে বাজেটের চূড়ান্ত প্রস্তুতি শুরু হবে। গত বছর এই নিয়ে বিতর্ক বেঁধেছিল। রাহুল গান্ধী অভিযোগ করেছিলেন, দলিত, উপজাতি বা পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর কাউকে অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি। পাল্টা নির্মলা বলেছিলেন, হালুয়া সেরিমনির সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। এর মধ্যে দিয়েই বাজেটের প্রস্তুতির জন্য কোয়ারেন্টাইন পর্ব শুরু হয়।দিল্লিতে বিধানসভা নির্বাচন হবে ৫ ফেব্রুয়ারি। তা র আগে ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। এখন থেকেই বুক বাঁধছে দেশবাসীও। আশা, এবারের বাজেট হালুয়ার মতোই মিষ্টি হবে।
advertisement
advertisement
advertisement