Bharat Pakistan Trade: ভারত-পাক অশান্তির প্রভাবে পুড়ছে মধ্যবিত্তের হেঁসেল, হুড়মুড়িয়ে দাম বাড়তে পারে কোন কোন পন্যের? জানুন

Last Updated:
Bharat Pakistan Trade: পাকিস্তানের সঙ্গে আমদানি এবং রফতানির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন ভারত সরকার। ফলে সেখান থেকে আসা লাহৌরি লবণ এবং খেজুরের দামও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে।
1/9
*এই মুহূর্তে ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে। এদিকে দুই দেশের এই চাপানউতোরের প্রভাব পড়েছে বাণিজ্যিক সম্পর্কের উপরেও। আসলে পাকিস্তানের সঙ্গে আমদানি এবং রফতানির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন ভারত সরকার। ফলে সেখান থেকে আসা লাহৌরি লবণ এবং খেজুরের দামও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে।
*এই মুহূর্তে ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে। এদিকে দুই দেশের এই চাপানউতোরের প্রভাব পড়েছে বাণিজ্যিক সম্পর্কের উপরেও। আসলে পাকিস্তানের সঙ্গে আমদানি এবং রফতানির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন ভারত সরকার। ফলে সেখান থেকে আসা লাহৌরি লবণ এবং খেজুরের দামও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে।
advertisement
2/9
*এখনও পর্যন্ত হোলসেলে রক সল্ট বিক্রি হত কেজি প্রতি ২৬ টাকা দরে। কিন্তু আচমকাই তা বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৫০ টাকা থেকে ৫৫ টাকা দরে। একই রকম ভাবে খেজুরের দামও ৫ থেকে ১০ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে দেখা গিয়েছে।
*এখনও পর্যন্ত হোলসেলে রক সল্ট বিক্রি হত কেজি প্রতি ২৬ টাকা দরে। কিন্তু আচমকাই তা বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৫০ টাকা থেকে ৫৫ টাকা দরে। একই রকম ভাবে খেজুরের দামও ৫ থেকে ১০ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে দেখা গিয়েছে।
advertisement
3/9
*আফগানিস্থান, সৌদি আরব এবং দুবাই হয়ে উঠছে বিকল্প: উত্তরপ্রদেশের তিওয়ারি গলির ড্রাই ফ্রুটসের এক হোলসেলার বলেন, বালাকোট স্ট্রাইকের পর পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্যে সম্পূর্ণ রূপে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*আফগানিস্থান, সৌদি আরব এবং দুবাই হয়ে উঠছে বিকল্প: উত্তরপ্রদেশের তিওয়ারি গলির ড্রাই ফ্রুটসের এক হোলসেলার বলেন, বালাকোট স্ট্রাইকের পর পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্যে সম্পূর্ণ রূপে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/9
*খেজুর, কিশমিশ এবং ডুমুরের মতো ড্রাই ফ্রুটস আগে পাকিস্তান থেকে আমদানি করা হত। কিন্তু এখন সমস্ত ব্যবসায়ীই এই সমস্ত ড্রাই ফ্রুটস আমদানির জন্য তাকিয়ে রয়েছে আফগানিস্তান, সৌদি আরব এবং দুবাইয়ের দিকে। সংগৃহীত ছবি। 
*খেজুর, কিশমিশ এবং ডুমুরের মতো ড্রাই ফ্রুটস আগে পাকিস্তান থেকে আমদানি করা হত। কিন্তু এখন সমস্ত ব্যবসায়ীই এই সমস্ত ড্রাই ফ্রুটস আমদানির জন্য তাকিয়ে রয়েছে আফগানিস্তান, সৌদি আরব এবং দুবাইয়ের দিকে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/9
*ডুমুরের দাম ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বেড়েছে। ফলে তা এখন বিকোচ্ছে কেজি প্রতি ১২০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা দরে। আবার অন্যান্য ড্রাই ফ্রুটসের দামও ৫০ থেকে ১০০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*ডুমুরের দাম ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বেড়েছে। ফলে তা এখন বিকোচ্ছে কেজি প্রতি ১২০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা দরে। আবার অন্যান্য ড্রাই ফ্রুটসের দামও ৫০ থেকে ১০০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/9
*বাজারে প্রচুর স্টক, গুজব থেকে সাবধান: উত্তরপ্রদেশের আগ্রার সাই ট্রেডার্সের হোলসেলার দিলীপ মাতলানি বলেন যে, বাজারে ড্রাই ফ্রুটসের কোনও রকম ঘাটতি নেই। এখন নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী তা কিনতে হবে ক্রেতাদের। আর কোনও রকম গুজবে কান না দেওয়াই ভাল। সংগৃহীত ছবি।
*বাজারে প্রচুর স্টক, গুজব থেকে সাবধান: উত্তরপ্রদেশের আগ্রার সাই ট্রেডার্সের হোলসেলার দিলীপ মাতলানি বলেন যে, বাজারে ড্রাই ফ্রুটসের কোনও রকম ঘাটতি নেই। এখন নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী তা কিনতে হবে ক্রেতাদের। আর কোনও রকম গুজবে কান না দেওয়াই ভাল। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/9
*তিনি আরও বলেন, পাকিস্তান থেকে আমদানি বন্ধ হয়ে যাওয়ার জেরে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে ঠিকই, কিন্তু ইরান এবং অন্যান্য দেশ থেকে আমদানি এই ক্ষতি পূরণ করে দেবে। সংগৃহীত ছবি।
*তিনি আরও বলেন, পাকিস্তান থেকে আমদানি বন্ধ হয়ে যাওয়ার জেরে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে ঠিকই, কিন্তু ইরান এবং অন্যান্য দেশ থেকে আমদানি এই ক্ষতি পূরণ করে দেবে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/9
*লবণ ক্রয় বৃদ্ধি, ভয়ের কিছু নয়: মদনলাল পানসারির অজয় আগরওয়াল বলেন, সাধারণত প্রত্যেকটি বাড়িতে আধ কিলো থেকে ১ কিলো পর্যন্ত রক সল্টের প্রয়োজন হয়। সংগৃহীত ছবি।
*লবণ ক্রয় বৃদ্ধি, ভয়ের কিছু নয়: মদনলাল পানসারির অজয় আগরওয়াল বলেন, সাধারণত প্রত্যেকটি বাড়িতে আধ কিলো থেকে ১ কিলো পর্যন্ত রক সল্টের প্রয়োজন হয়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
9/9
*কিন্তু বর্তমানে ক্রেতারা একসঙ্গে ৫ কেজি লবণ কিনে রাখছেন। কেউ কেউ তো আবার এর থেকেও বেশি পরিমাণে লবণ ক্রয় করছেন। যার জেরে বাজারে লবণের লভ্যতা দ্রুত কমছে। যদিও তিনি আরও বলেন যে, এটা এমন কিছু প্রয়োজনীয় সামগ্রী নয়। রক সল্ট ছাড়াও কাজ চলে যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*কিন্তু বর্তমানে ক্রেতারা একসঙ্গে ৫ কেজি লবণ কিনে রাখছেন। কেউ কেউ তো আবার এর থেকেও বেশি পরিমাণে লবণ ক্রয় করছেন। যার জেরে বাজারে লবণের লভ্যতা দ্রুত কমছে। যদিও তিনি আরও বলেন যে, এটা এমন কিছু প্রয়োজনীয় সামগ্রী নয়। রক সল্ট ছাড়াও কাজ চলে যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement