বৃদ্ধ বয়সে একটু নিশ্চিন্তে থাকতে হলে সময় থাকতে থাকতেই ভবিষ্যত গুছিয়ে নেওয়াটা জরুরি ৷ এখনও পর্যন্ত যদি কোনও ইনভেস্টমেন্ট না করা হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে এখনি করুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
2/ 10
প্রতিদিন ৫০০ টাকা করে বিনিয়োগ করুন তাতেই তৈরি হবে ১০ কোটি টাকার ফান্ড ৷ তবে এই বিনিয়োগের জন্য কোনও বিশেষজ্ঞের পরামর্শও নিতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
3/ 10
যদি বয়স ২৫ থেকে ৩০-এর মধ্যে হয়ে থাকে ৷ বিনিয়োগ অত্যন্ত পরিমাণে সুবিধার হতে পারে ৷ এমন ভাবেই অত্যন্ত কম বিনিয়োগ করে বড়সড় একটি ফান্ড (Large Fund With Small Investment) প্রস্তুত করতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
4/ 10
যদি এই মুহূর্তে বেতন হয় ৫০,০০০ টাকা সেক্ষেত্রে ৭০:৩০ সূত্র মেনে বিনিয়োগ করতে পারেন ৷ প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করা যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
5/ 10
ছোট বিনিয়োগ করে বড়সড় একটি পান্ড প্রস্তুত করতে পারেন ৷ ধরে নেওয়া যাক কোনও ব্যক্তির বয়স ২৫ বছর ৷ যেন প্ল্যানের কথা উল্লিখিত হচ্ছে সেটির মেয়াদ হবে ৩০ বছরের ৷ প্রতীকী ছবি ৷
6/ 10
অর্থাৎ ২৫ বছর বয়সে এই বিনিয়োগ শুরু করলে ৫৫ বছর বয়সে মোট টাকার পরিমাণ হবে ১০ কোটি ৷ প্রতীকী ছবি ৷
7/ 10
সেক্ষেত্রে ৩০ বছর বয়সে শুরু করলে মোট টাকার পরিমাণে ৬০ বছর বয়সেও ১০ কোটি টাকা হবে ৷ ৫০০ টাকা প্রতিদিন হিসাবে মাসে ১৫,০০০ টাকা এসাইপিতে বিনিয়োগ করলে ১০ কোটি টাকা ফান্ডের মূল্য হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
8/ 10
বিগত বেশ কিছু বছর ধরে মিউচ্যুয়াল ফান্ড ১৫ থেকে ২০ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে ৷ যদি মাসে ১৫,০০০ টাকার এসআইপি করা হয় ৩০ বছরে তার মূল্য দাঁড়াবে ৫৪ লক্ষ টাকা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
9/ 10
১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন পেতে ৩০ বছর পরে সেটি বেড়ে ১০.৫১ কোটি টাকা হবে ৷ এই হিসাবেই মাসে ১৫ হাজার টাকা করে বিনিয়োগ করলে ৩০ বছর পরে ১৫ শতাংশ রিটার্নে ১০ কোটি টাকা সঞ্চয় সম্ভব ৷ প্রতীকী ছবি ৷
10/ 10
Disclaimer: মিউচ্যুয়াল ফান্ড বাজারের ঝুঁকি সাপেক্ষ ব্যাপার, মিউচ্যুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের আগে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়াটা অত্যন্ত জুরুরি ৷ প্রতীকী ছবি ৷