Banana Cultivation: ৬ মাসেই ফলবে গাদা গাদা কলা! আয় হবে অঢেল, চাষিদের জীবন বদলাতে পারে 'এই' বিশেষ চারা, বিতরণ করছে দফতর

Last Updated:
মাত্র ছ'মাসেই ধরবে ফল, হবে অর্থলাভ! বন্যা বিধ্বস্ত মানুষের ঘুরে দাঁড়ানোর উদ্যোগে এই চারা গাছ দিচ্ছে উদ্যান পালন দফতর।
1/5
মাত্র ছ'মাসেই ধরবে ফল, হবে অর্থলাভ! বন্যা বিধ্বস্ত মানুষের ঘুরে দাঁড়ানোর উদ্যোগে এই চারা গাছ দিচ্ছে উদ্যান পালন দফতর। তবে হাতির ভয়ে ডুয়ার্সের বেশ কয়েকটি ব্লকে চারা বিতরণ বন্ধ। কেন বন্ধ? কোন চারা গাছই বা দেওয়া হবে? জানুন বিস্তারিত। (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
মাত্র ছ'মাসেই ধরবে ফল, হবে অর্থলাভ! বন্যা বিধ্বস্ত মানুষের ঘুরে দাঁড়ানোর উদ্যোগে এই চারা গাছ দিচ্ছে উদ্যান পালন দফতর। তবে হাতির ভয়ে ডুয়ার্সের বেশ কয়েকটি ব্লকে চারা বিতরণ বন্ধ। কেন বন্ধ? কোন চারা গাছই বা দেওয়া হবে? জানুন বিস্তারিত। (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
advertisement
2/5
জেলার বিভিন্ন ব্লকে বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছে উন্নতমানের টিস্যু কালচার করা কলাগাছের চারা। মূলত দ্রুত ফলন ও আর্থিক পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে এই প্রকল্প হাতে নিয়েছে দফতর। তবে এই চারা দেওয়া হচ্ছে না ডুয়ার্সের নাগরাকাটা, মেটেলি, বানারহাট ও মাল ব্লকে। কারণ, ওইসব অঞ্চলে রয়েছে বুনো হাতির মারাত্মক উপদ্রব।
জেলার বিভিন্ন ব্লকে বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছে উন্নতমানের টিস্যু কালচার করা কলাগাছের চারা। মূলত দ্রুত ফলন ও আর্থিক পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে এই প্রকল্প হাতে নিয়েছে দফতর। তবে এই চারা দেওয়া হচ্ছে না ডুয়ার্সের নাগরাকাটা, মেটেলি, বানারহাট ও মাল ব্লকে। কারণ, ওইসব অঞ্চলে রয়েছে বুনো হাতির মারাত্মক উপদ্রব।
advertisement
3/5
উদ্যান দফতরের সহকারী অধিকর্তা খুরশিদ আলম জানিয়েছেন, “হাতির অন্যতম প্রিয় খাবার কলা। তাই কলাগাছ লাগালে লোকালয়ে হাতির অনুপ্রবেশ আরও বেড়ে যেতে পারে। সে কারণেই এই ব্লকগুলোতে চারা বিতরণ করা হবে না।” অন্যদিকে ময়নাগুড়ি, ধূপগুড়ি, রাজগঞ্জ, ক্রান্তি ও জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের কৃষকদের দেওয়া হবে দুই প্রজাতির কলাগাছ মালভোগ ও জাহাজী (জি-৯ জাত)। মোট প্রায় ১৮ হাজার টিস্যু কালচার করা কলাগাছের চারা বিলি করা হবে।
উদ্যান দফতরের সহকারী অধিকর্তা খুরশিদ আলম জানিয়েছেন, “হাতির অন্যতম প্রিয় খাবার কলা। তাই কলাগাছ লাগালে লোকালয়ে হাতির অনুপ্রবেশ আরও বেড়ে যেতে পারে। সে কারণেই এই ব্লকগুলোতে চারা বিতরণ করা হবে না।” অন্যদিকে ময়নাগুড়ি, ধূপগুড়ি, রাজগঞ্জ, ক্রান্তি ও জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের কৃষকদের দেওয়া হবে দুই প্রজাতির কলাগাছ মালভোগ ও জাহাজী (জি-৯ জাত)। মোট প্রায় ১৮ হাজার টিস্যু কালচার করা কলাগাছের চারা বিলি করা হবে।
advertisement
4/5
দক্ষিণবঙ্গের নদিয়ার কেন্দ্রীয় খামার থেকে এই চারাগুলি জলপাইগুড়ির মোহিতনগর খামারে আসবে। খুরশিদ আলম আরও জানান, এই টিস্যু কালচার করা চারা সম্পূর্ণ রোগমুক্ত, দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং ফলনও তুলনামূলক বেশি। সংশ্লিষ্ট ব্লকের বিডিও অফিসের মাধ্যমে কৃষকদের মধ্যে এই চারা বিতরণ করা হবে।
দক্ষিণবঙ্গের নদিয়ার কেন্দ্রীয় খামার থেকে এই চারাগুলি জলপাইগুড়ির মোহিতনগর খামারে আসবে। খুরশিদ আলম আরও জানান, এই টিস্যু কালচার করা চারা সম্পূর্ণ রোগমুক্ত, দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং ফলনও তুলনামূলক বেশি। সংশ্লিষ্ট ব্লকের বিডিও অফিসের মাধ্যমে কৃষকদের মধ্যে এই চারা বিতরণ করা হবে।
advertisement
5/5
যেসব এলাকায় হাতির উপদ্রব বেশি, সেখানে বিকল্প হিসেবে হাতিতে না খায় এমন ফলের গাছের চারা বিলির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে। বন্যার ক্ষতি সামলে এবার কলা চাষের হাত ধরে সবুজ স্বপ্ন দেখছেন জেলার বহু কৃষক। (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
যেসব এলাকায় হাতির উপদ্রব বেশি, সেখানে বিকল্প হিসেবে হাতিতে না খায় এমন ফলের গাছের চারা বিলির পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে। বন্যার ক্ষতি সামলে এবার কলা চাষের হাত ধরে সবুজ স্বপ্ন দেখছেন জেলার বহু কৃষক। (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
advertisement
advertisement
advertisement