Children Ear Piercing: জন্মের পরেই কেন কান ফোটানো হয় শিশুদের! রয়েছে বড় কারণ, জেনে নিন আসল ব্যাখ্যা
- Published by:Sanchari Kar
- local18
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
কর্ণবেধ সংস্কার হল ১৬টি আচারের মধ্যে একটি, যেখানে শিশুদের কানে ছিদ্র করা হত। জ্যোতিষী পণ্ডিত শত্রুঘ্ন ঝা বলেছেন যে, কর্ণবেধ সংস্কার শিশুদের স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে পালন করা হত।
প্রাচীনকাল থেকেই শিশুদের জন্মের পর বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠানের নিয়ম রয়েছে আমাদের দেশে। শিশুদের জন্য প্রচলিত এই আচারগুলি গর্ভধারণের সময় থেকেই শুরু করা হয়। পূর্বে প্রচলিত এই ১৬টি আচারের মধ্যে এমন একটি আচার ছিল, যা শিশুদের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে পালন করা হত। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে, এই আচারের মাধ্যমে শিশুদের মনকে তীক্ষ্ণ করা যায়।
advertisement
advertisement
জেনে নিন কেন এই বিশেষ আচার পালন করা শুরু হয়েছিলকর্ণবেধ সংস্কার হল ১৬টি আচারের মধ্যে একটি, যেখানে শিশুদের কানে ছিদ্র করা হত। জ্যোতিষী পণ্ডিত শত্রুঘ্ন ঝা বলেছেন যে, কর্ণবেধ সংস্কার শিশুদের স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে পালন করা হত। এই কারণেই প্রাচীনকালে, শিশুদের কান ছিদ্র করা হত তাদের স্মৃতি সংরক্ষণের জন্য। তিনি বলেন, এর পেছনে একটি জ্যোতিষশাস্ত্রীয় কারণ রয়েছে।
advertisement
advertisement
কান ছিদ্র করার সঠিক বয়স ও বৈজ্ঞানিক কারণজ্যোতিষী আরও জানান যে, কান ছিদ্র করার পেছনে বৈজ্ঞানিক কারণও লুকিয়ে আছে। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে, কান ছিদ্র করা শিশুদের মস্তিষ্ককে তীক্ষ্ণ হয়। এতে দৃষ্টিশক্তিও বাড়ে। তিনি বলেন, কান ছিদ্র করার জন্য সবচেয়ে ভাল বয়স হল সন্তান জন্মের দশম, দ্বাদশ, ষোড়শ দিনে বা ষষ্ঠ, সপ্তম বা অষ্টম মাসে।
advertisement