Clock Vastu: ঘড়ির কাঁটাতেই ভাগ্য নির্ধারণ! কোন ঘরের দেওয়ালে কেমন ঘড়ি রাখবেন? জানুন বাস্তুশাস্ত্র মেনে

*বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, কোনও ঘরের অবস্থান কেমন হবে তার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে। কোন দিকে কোন আসবাব রাখা হবে তাও নির্দিষ্ট করে জানিয়ে দেয় এই শাস্ত্র। তার উপর নির্ভর করে ঘরের বাসিন্দাদের জীবনের উন্নতি, সুখ ও স্বাচ্ছন্দ্য। সংগৃহীত ছবি। 

*বাস্তু শাস্ত্র অনুযায়ী ঘরের দেওয়ালে ঘড়ি টাঙানোরও কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। এই নিয়মগুলি না মানলে মানুষ দারিদ্র্যের শিকার হতে পারেন। সংগৃহীত ছবি। 

*মানুষের জীবনে সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারাই মানুষের জীবনে সাফল্য গণনা করে দেয়। বলা হয়, সময়ানুবর্তী মানুষের জীবনেই সাফল্য সব থেকে বেশি আসে। সংগৃহীত ছবি। 

*সময় অনুযায়ী নিজেকে পরিবর্তন করে ফেলতে না পারলে মানুষ তাঁর জীবনে পিছিয়ে পড়ে। আর এই সময় পরিমাপ করার জন্যই বাড়িতে ঘড়ি ব্যবহার করা হয়। সংগৃহীত ছবি। 

*বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে কোন ঘরে, বা কোন দিকের দেওয়ালে ঘড়ি রাখা হবে, তার দিক নির্ধারিত রয়েছে। সেই নিয়ম মেনে ঘরে ঘড়ি রাখলে ভাল ফল পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি। 

*মধ্যপ্রদেশের ভোপালের জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শদাতা পণ্ডিত হিতেন্দ্রকুমার শর্মা। জেনে নেওয়া যাক অফিসে বা বাড়িতে কোন দিকে ঘড়ি লাগালে ভাল ফল পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি। 

*বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, যে কোনও বাড়ির উত্তর-পূর্ব কোণে অর্থাৎ উত্তর-পূর্ব দেওয়ালে ঘড়ি লাগানো উচিত। এই উত্তর-পূর্ব দিকটিকে ইতিবাচক শক্তির আধার বলে মনে করা হয়। ঘড়ির কাঁটা এই দিকে রাখলে বাড়ির সদস্যদের জীবনে উন্নতি হয়। সংগৃহীত ছবি। 

*বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, বাড়ি বা অফিসের দক্ষিণমুখী দেওয়ালে ঘড়ি রাখা উচিত নয়, কারণ এই দিকে ঘড়ি রাখলে অফিসে নেতিবাচক শক্তি বাড়ে। হিন্দু শাস্ত্রে দক্ষিণ দিককে যমের দিকও বলা হয়। সংগৃহীত ছবি। 

*বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, কারও বাড়ির দরজার উপরে ঘড়ি রাখা উচিত নয়। বাস্তু অনুসারে বিশ্বাস করা হয় যে, ঘড়ির নিচে দিয়ে যাওয়া ব্যক্তির উপর নেতিবাচক শক্তি সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে, তাই বাড়ির দরজার উপরে ঘড়ি রাখা শুভ নয়। সংগৃহীত ছবি। 

*আমরা অনেকেই আমাদের বাড়িতে বন্ধ ঘড়ি রেখে দিই। হয়তো আবার মেরামত করে ব্যবহার করার কথা ভাবি। কিন্তু বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে ঘরে বন্ধ অবস্থায় ঘড়ি রাখা অশুভ বলে মনে করা হয়। কোনও খারাপ হয়ে যাওয়া বা বন্ধ হয়ে যাওয়া ঘড়ি নেতিবাচক শক্তি টেনে আনে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে বিশ্বাস করা হয়, এতে ঘরে দারিদ্র্য আসে। সংগৃহীত ছবি।