Shanidev: শনিদেবের অভিশাপে জীবন ছারখার? 'এই' সবুজ পাতাতেই কাটবে ফাঁড়া, হনুমানজি খুশি হলেই সাড়ে সাতি-ঢাইয়া থেকে মুক্তি

Last Updated:
Shanidev: যে ভক্ত হনুমানজির আশীর্বাদ পান, তাঁর জীবন থেকে সমস্ত দুঃখ, যন্ত্রণা এবং রোগ দূর হয়ে যায়। এমনকি শনির সাড়ে সাতি ও ঢাইয়ার নেতিবাচক প্রভাবও তাঁর উপর অকার্যকর হয়ে পড়ে। শনিদেবের প্রভাব এড়ানোর উপায় আছে একমাত্র হনুমানজির কাছেই!
1/8
ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, যে ভক্ত হনুমানজির আশীর্বাদ পান, তাঁর জীবন থেকে সমস্ত দুঃখ, যন্ত্রণা এবং রোগ দূর হয়ে যায়। এমনকি শনির সাড়ে সাতি ও ঢাইয়ার নেতিবাচক প্রভাবও তাঁর উপর অকার্যকর হয়ে পড়ে। শনিদেবের প্রভাব এড়ানোর উপায় আছে একমাত্র হনুমানজির কাছেই!
ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, যে ভক্ত হনুমানজির আশীর্বাদ পান, তাঁর জীবন থেকে সমস্ত দুঃখ, যন্ত্রণা এবং রোগ দূর হয়ে যায়। এমনকি শনির সাড়ে সাতি ও ঢাইয়ার নেতিবাচক প্রভাবও তাঁর উপর অকার্যকর হয়ে পড়ে। শনিদেবের প্রভাব এড়ানোর উপায় আছে একমাত্র হনুমানজির কাছেই!
advertisement
2/8
সূর্যদেবের শিষ্য হনুমান, অন্য দিকে, শনি সূর্যের সন্তান। এ হেন হনুমান পরাস্ত করেছেন শনিকে। সূর্য ডেকে পাঠালেও শনি যাননি। তখন হনুমান আসেন তাঁকে নিয়ে যেতে। দুজনের মধ্যে যুদ্ধ হয় এবং অবশেষে পরাস্ত করে হনুমান শনিকে নিয়ে আসেন সূর্যলোকে!
সূর্যদেবের শিষ্য হনুমান, অন্য দিকে, শনি সূর্যের সন্তান। এ হেন হনুমান পরাস্ত করেছেন শনিকে। সূর্য ডেকে পাঠালেও শনি যাননি। তখন হনুমান আসেন তাঁকে নিয়ে যেতে। দুজনের মধ্যে যুদ্ধ হয় এবং অবশেষে পরাস্ত করে হনুমান শনিকে নিয়ে আসেন সূর্যলোকে!
advertisement
3/8
সবচেয়ে বড় কথা, তিনি শনিকে উদ্ধারও করেছেন রাবণের কারাগার থেকে। ব্রহ্মার বরে রাবণ ছিলেন দেবতাদেরও অবধ্য, নবগ্রহকে তিনি নিজের কারাগারে বন্দি করে রেখেছিলেন। হনুমান তাঁদের উদ্ধার করলে সবাই এই কথা দেন যে যিনি হনুমানের পুজো করবেন, তাঁর গ্রহদোষ বলে কিছু থাকবে না। জ্যোতিষশাস্ত্রে গ্রহদোষ থেকে মুক্তি পেতে এবং হনুমানজিকে খুশি করার জন্য অনেক উপায় বলা হয়েছে, যার মধ্যে একটি বিশেষ প্রতিকার পানপাতার সঙ্গে সম্পর্কিত।
সবচেয়ে বড় কথা, তিনি শনিকে উদ্ধারও করেছেন রাবণের কারাগার থেকে। ব্রহ্মার বরে রাবণ ছিলেন দেবতাদেরও অবধ্য, নবগ্রহকে তিনি নিজের কারাগারে বন্দি করে রেখেছিলেন। হনুমান তাঁদের উদ্ধার করলে সবাই এই কথা দেন যে যিনি হনুমানের পুজো করবেন, তাঁর গ্রহদোষ বলে কিছু থাকবে না। জ্যোতিষশাস্ত্রে গ্রহদোষ থেকে মুক্তি পেতে এবং হনুমানজিকে খুশি করার জন্য অনেক উপায় বলা হয়েছে, যার মধ্যে একটি বিশেষ প্রতিকার পানপাতার সঙ্গে সম্পর্কিত।
advertisement
4/8
এই প্রসঙ্গে আলোকপাত করেছেন দেওঘরের বিখ্যাত জ্যোতিষী পণ্ডিত নন্দকিশোর মুদগল। তিনি জানিয়েছেন যে, হনুমানজিকে সঙ্কটমোচন, শক্তি, বুদ্ধি এবং অষ্টসিদ্ধির দেবতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
এই প্রসঙ্গে আলোকপাত করেছেন দেওঘরের বিখ্যাত জ্যোতিষী পণ্ডিত নন্দকিশোর মুদগল। তিনি জানিয়েছেন যে, হনুমানজিকে সঙ্কটমোচন, শক্তি, বুদ্ধি এবং অষ্টসিদ্ধির দেবতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
advertisement
5/8
 প্রতি মঙ্গলবার এবং শনিবার রীতিনীতির সঙ্গে পূজা করলে ভক্তদের কষ্ট সঙ্গে সঙ্গে দূর হয়। এছাড়া, শনির নেতিবাচক প্রভাব কাটানোর কথা তো উপরে উল্লেখ করাই হয়েছে। শনির সাড়ে সাতি আর ঢাইয়া থেকে মুক্তি পেতে এই বিশেষ প্রতিকারটি তাই গ্রহণ করা যেতে পারে।
প্রতি মঙ্গলবার এবং শনিবার রীতিনীতির সঙ্গে পূজা করলে ভক্তদের কষ্ট সঙ্গে সঙ্গে দূর হয়। এছাড়া, শনির নেতিবাচক প্রভাব কাটানোর কথা তো উপরে উল্লেখ করাই হয়েছে। শনির সাড়ে সাতি আর ঢাইয়া থেকে মুক্তি পেতে এই বিশেষ প্রতিকারটি তাই গ্রহণ করা যেতে পারে।
advertisement
6/8
জ্যোতিষীর মতে, শুভ কাজে পানপাতার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। শনির অশুভ দৃষ্টি এড়াতে মঙ্গলবার এবং শনিবার পাঁচটি মিষ্টি পান পাতা খাওয়া যেতে পারে। অষ্টগন্ধা চন্দন দিয়ে এই পাতাগুলিতে 'ওঁ হ্রম হনুমতে নমঃ' মন্ত্রটি লিখে ভগবান বজরঙ্গবলীর চরণে অর্পণ করা যেতে পারে।
জ্যোতিষীর মতে, শুভ কাজে পানপাতার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। শনির অশুভ দৃষ্টি এড়াতে মঙ্গলবার এবং শনিবার পাঁচটি মিষ্টি পান পাতা খাওয়া যেতে পারে। অষ্টগন্ধা চন্দন দিয়ে এই পাতাগুলিতে 'ওঁ হ্রম হনুমতে নমঃ' মন্ত্রটি লিখে ভগবান বজরঙ্গবলীর চরণে অর্পণ করা যেতে পারে।
advertisement
7/8
এরপর পঞ্চোপচার পদ্ধতিতে হনুমানজির পূজা করা যেতে পারে এবং ১০৮ বার হনুমান চালিশা পাঠ করতে হবে। সবশেষে লাড্ডু বা গুড়-ছোলা অর্পণ করতে হবে।
এরপর পঞ্চোপচার পদ্ধতিতে হনুমানজির পূজা করা যেতে পারে এবং ১০৮ বার হনুমান চালিশা পাঠ করতে হবে। সবশেষে লাড্ডু বা গুড়-ছোলা অর্পণ করতে হবে।
advertisement
8/8
পণ্ডিত মুদগল বলেন যে, ভক্তরা যদি এই প্রতিকারটি সত্য হৃদয়ে অবলম্বন করেন, তাহলে হনুমানজি অবশ্যই সন্তুষ্ট হবেন। এতে কেবল সমস্ত রোগ, ত্রুটি এবং কষ্টই দূর হবে না, বরং সব অমীমাংসিত কাজও সম্পন্ন হবে।
পণ্ডিত মুদগল বলেন যে, ভক্তরা যদি এই প্রতিকারটি সত্য হৃদয়ে অবলম্বন করেন, তাহলে হনুমানজি অবশ্যই সন্তুষ্ট হবেন। এতে কেবল সমস্ত রোগ, ত্রুটি এবং কষ্টই দূর হবে না, বরং সব অমীমাংসিত কাজও সম্পন্ন হবে।
advertisement
advertisement
advertisement