Vastu Tips For Wall Clock: খবরদার নয়...! ঘরের 'এই' কোণে দেওয়াল ঘড়ি লাগালেই সর্বনাশ! নিঃস্ব তো হবেন, পথের ভিখারি করে ছাড়বে...

Last Updated:
Vastu Tips For Wall Clock: ঘড়ি এমন একটি জিনিস যা সাধারণত প্রতিটি বাড়ি, অফিস বা দোকানে দেখা যায়, কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে এর দিক আপনার জীবনকেও প্রভাবিত করতে পারে?
1/6
ঘড়ি এমন একটি জিনিস যা সাধারণত প্রতিটি বাড়ি, অফিস বা দোকানে দেখা যায়, কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে এর দিক আপনার জীবনকেও প্রভাবিত করতে পারে? সঠিক দিকে ঘড়ি রাখলে কি আপনার জীবনে অর্থের প্রবাহ বৃদ্ধি পেতে পারে? এই বিষয়ে আরও তথ্য দিচ্ছেন ইন্দোরের বাসিন্দা জ্যোতিষী, বাস্তু বিশেষজ্ঞ এবং সংখ্যাতত্ত্ববিদ হিমাচল সিং।
ঘড়ি এমন একটি জিনিস যা সাধারণত প্রতিটি বাড়ি, অফিস বা দোকানে দেখা যায়, কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে এর দিক আপনার জীবনকেও প্রভাবিত করতে পারে? সঠিক দিকে ঘড়ি রাখলে কি আপনার জীবনে অর্থের প্রবাহ বৃদ্ধি পেতে পারে? এই বিষয়ে আরও তথ্য দিচ্ছেন ইন্দোরের বাসিন্দা জ্যোতিষী, বাস্তু বিশেষজ্ঞ এবং সংখ্যাতত্ত্ববিদ হিমাচল সিং।
advertisement
2/6
মানুষের মনে একটা বিশ্বাস আছে যে ঘড়িটি যদি একটি নির্দিষ্ট দিকে রাখা হয়, তাহলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভাগ্যও উজ্জ্বল হতে পারে। এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় দিক হল দক্ষিণ-পূর্ব অর্থাৎ অগ্নি কোণ। ইংরেজিতে একে সাউথ-ইস্ট বলা হয়। এই দিকটি দক্ষিণ এবং পূর্বের মাঝামাঝি।
মানুষের মনে একটা বিশ্বাস আছে যে ঘড়িটি যদি একটি নির্দিষ্ট দিকে রাখা হয়, তাহলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভাগ্যও উজ্জ্বল হতে পারে। এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় দিক হল দক্ষিণ-পূর্ব অর্থাৎ অগ্নি কোণ। ইংরেজিতে একে সাউথ-ইস্ট বলা হয়। এই দিকটি দক্ষিণ এবং পূর্বের মাঝামাঝি।
advertisement
3/6
বাস্তু বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, যে এই দিকে ঘড়ি রাখলে সম্পদ বৃদ্ধি পেতে পারে। যদি এই স্থানে লাল বা বাদামী রঙের ত্রিভুজ আকৃতির ঘড়ি স্থাপন করা হয়, তাহলে এটি ঘরে টাকা রাখে। এই ঘড়িটি আপনার সময়কেও শৃঙ্খলাবদ্ধ করে এবং ঘরে একটি ইতিবাচক পরিবেশ বজায় রাখে।
বাস্তু বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, যে এই দিকে ঘড়ি রাখলে সম্পদ বৃদ্ধি পেতে পারে। যদি এই স্থানে লাল বা বাদামী রঙের ত্রিভুজ আকৃতির ঘড়ি স্থাপন করা হয়, তাহলে এটি ঘরে টাকা রাখে। এই ঘড়িটি আপনার সময়কেও শৃঙ্খলাবদ্ধ করে এবং ঘরে একটি ইতিবাচক পরিবেশ বজায় রাখে।
advertisement
4/6
এখন প্রশ্ন জাগে এটা কি শুধুই একটা বিশ্বাস নাকি এর পেছনে কোন যুক্তি আছে? কেউ কেউ এটিকে কেবল একটি মানসিক ভারসাম্য বলে মনে করেন, অর্থাৎ, যদি কোনও ব্যক্তি ঘড়িটি একটি নির্দিষ্ট দিকে রাখে এই বিশ্বাসে যে এটি সম্পদ বৃদ্ধি করবে, তাহলে তিনি নিজেও একই দিকে কঠোর পরিশ্রম করেন। এই কঠোর পরিশ্রমই তাকে এগিয়ে নিয়ে যায়। একই সঙ্গে কিছু লোক এটিকে সম্পূর্ণরূপে বিজ্ঞান এবং শক্তির নীতির সঙ্গে যুক্ত করে।
এখন প্রশ্ন জাগে এটা কি শুধুই একটা বিশ্বাস নাকি এর পেছনে কোন যুক্তি আছে? কেউ কেউ এটিকে কেবল একটি মানসিক ভারসাম্য বলে মনে করেন, অর্থাৎ, যদি কোনও ব্যক্তি ঘড়িটি একটি নির্দিষ্ট দিকে রাখে এই বিশ্বাসে যে এটি সম্পদ বৃদ্ধি করবে, তাহলে তিনি নিজেও একই দিকে কঠোর পরিশ্রম করেন। এই কঠোর পরিশ্রমই তাকে এগিয়ে নিয়ে যায়। একই সঙ্গে কিছু লোক এটিকে সম্পূর্ণরূপে বিজ্ঞান এবং শক্তির নীতির সঙ্গে যুক্ত করে।
advertisement
5/6
অগ্নিকোণকে শক্তির কেন্দ্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই দিকটি ঘরের সেই স্থানকে প্রতিনিধিত্ব করে যেখান থেকে কার্যকলাপ এবং পরিবর্তন আসে। এই কারণেই এ বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যদি এখানে কোনও বাস্তু ত্রুটি থাকে, যেমন ভাঙা দেওয়াল, আবর্জনা বা ময়লা, তাহলে তা জীবনেও বাধা সৃষ্টি করতে পারে।
অগ্নিকোণকে শক্তির কেন্দ্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই দিকটি ঘরের সেই স্থানকে প্রতিনিধিত্ব করে যেখান থেকে কার্যকলাপ এবং পরিবর্তন আসে। এই কারণেই এ বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যদি এখানে কোনও বাস্তু ত্রুটি থাকে, যেমন ভাঙা দেওয়াল, আবর্জনা বা ময়লা, তাহলে তা জীবনেও বাধা সৃষ্টি করতে পারে।
advertisement
6/6
যে কেবল দিক নয়, ঘড়ির অবস্থানও স্পষ্ট এবং সময় অনুসারে হওয়া উচিত। ঘরে এমন ঘড়ি রাখা ভাল বলে মনে করা হয় না যা বন্ধ থাকে বা সময়ের পিছনে দৌড়ায়। এটি জীবনের স্থবিরতা এবং বিভ্রান্তির ইঙ্গিত দেয়।
যে কেবল দিক নয়, ঘড়ির অবস্থানও স্পষ্ট এবং সময় অনুসারে হওয়া উচিত। ঘরে এমন ঘড়ি রাখা ভাল বলে মনে করা হয় না যা বন্ধ থাকে বা সময়ের পিছনে দৌড়ায়। এটি জীবনের স্থবিরতা এবং বিভ্রান্তির ইঙ্গিত দেয়।
advertisement
advertisement
advertisement