‘সেক্স ফর ডিপ্লোমা’ নিয়ে মহিলা সাংবাদিকের প্রশ্নে পাল্টা আদর রাজ্যপালের
Last Updated:
মহিলা সাংবাদিকের প্রশ্ন এড়াতে গালে হালকা ছোঁয়া ৷ আর তাতেই ফের বিতর্কের শিরোনামে রাজ্যপাল বানওয়ারিলাল পুরোহিত ৷
#চেন্নাই: মহিলা সাংবাদিকের প্রশ্ন এড়াতে গালে হালকা ছোঁয়া ৷ আর তাতেই ফের বিতর্কের শিরোনামে রাজ্যপাল বানওয়ারিলাল পুরোহিত ৷
পরীক্ষায় ৮৫ শতাংশ নম্বর এবং আর্থিক সমৃদ্ধির জন্য বিশেষ সম্পর্ক স্থাপন করার পরামর্শ দিয়েছিলেন তামিলনাড়ুর মাদুরাই কামারাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা ৷ বিতর্কে নাম জড়িয়েছিল পুরোহিতের ৷ সেই বিতর্কের মাঝেই ফের ‘সেক্স ফর ডিপ্লোমা’ নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে মহিলা সাংবাদিকের গালে হালকা চাপোড় যেন বিতর্কের আগুনে ঘি ঢালল ৷
advertisement
advertisement
আরও পড়ুন: ধর্ষণের প্রতিবাদে মিছিলেই মহিলাদের দেখে গেরুয়া বসনধারীর হস্তমৈথুন!
মঙ্গলবার রাজভবনে ‘সেক্স ফর ডিপ্লোমা’ বিতর্ক নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন পুরোহিত ৷ সেই সাংবাদিক সম্মেলনেই শেষে এক মহিলা সাংবাদিক তাঁকে একটি প্রশ্ন করেন ৷ সেই প্রশ্নের উত্তরেই এমন একটি বিতর্কিত কাজ করে বসেন তিনি ৷ ম্যাগাজিনে কাজ করেন ওই মহিলা সাংবাদিক ৷ তিনি নিজের টুইটারেও পুরো ঘটনাটি জানান এবং এই ঘটনাটি তিনি যে একেবারেই হালকাভাবে নেননি ৷ সেই বিষয়টি কিন্তু একেবারে স্পষ্ট ৷
advertisement
I asked TN Governor Banwarilal Purohit a question as his press conference was ending. He decided to patronisingly – and without consent – pat me on the cheek as a reply. @TheWeekLive pic.twitter.com/i1jdd7jEU8
— Lakshmi Subramanian (@lakhinathan) April 17, 2018
advertisement
মহিলা সাংবাদিকের টুইটের পরই সমালোচনার ঝড় ওঠে বিভিন্ন মহলে ৷ ডিএমকের রাজ্যসভার সাংসদ কানিমোঝি টুইট করে বলেন, একজন সাংবিধানিক পদাধিকারি ব্যক্তি বিনা অনুমতিতে কাউকে এভাবে ছুঁতে পারেন না ৷ যদি তাঁর খারাপ অভিসন্ধি নাও থাকে ৷ তবু, কাউকে এভাবে ছোঁয়া অনুচিত ৷
Even if the intention is above suspicion, a person who holds a public office has to understand that there is a decorum to it and violating a woman journalist’s personal space does not reflect the dignity or the respect which should be shown to any human being. — Kanimozhi (கனிமொழி) (@KanimozhiDMK) April 17, 2018
advertisement
ডিএমকে-র প্রেসিডেন্ট এমকে স্ট্যালিন এই ঘটনাটির প্রতিবাদ করে জানিয়েছেন, এই ঘটনাটি শুধুমাত্র দুর্ভাগ্যজনক নয় ৷ সাংবিধানিক পদে অধিষ্ঠিত কোনও ব্যক্তির এহেন আচরণ অত্যন্ত নিন্দনীয় বলে উল্লেখ করলেন স্ট্যালিন ৷
উল্লেখ্য, তামিলনাড়ুর এক নামজাদা কলেজের অধ্যাপিকা এক অভিনব প্রস্তাব দিয়েছিলেন ৷ তামিলনাড়ু বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ আধিকারিকদের সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপন করলেই হাতের মুঠোয় মিলবে চাকরি ৷ এই প্রসঙ্গে সেই অধ্যাপিকা বলেন, তার সঙ্গে নাকি রাজ্যপালেরও যোগাযোগ রয়েছে ৷ সেই সংক্রান্ত একটি অডিও টেপও ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়াতে ৷ কিন্তু রাজ্যপাল সেই সাংবাদিক বৈঠকে গোটা বিষয়টাই অস্বীকার করেন ৷
view commentsLocation :
First Published :
April 18, 2018 2:17 PM IST