Tokyo Olympics 2020: অসমের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা লাভলীনা, বক্সারে মুষ্টিতে টোকিও অলিম্পিক্সে পদকের স্বপ্ন

Last Updated:

টোকিও অলিম্পিক্সে সোনার স্বপ্ন, গ্রামে নেই বক্সিং প্রশিক্ষক, নেই বক্সিং রিং, তবুও অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও প্রস্তুতি লাভলীনার ...

#টোকিও: Tokyo 2020 Olympic Games করোনা ভাইরাসের ধাক্কায় এক বছরের জন্যে পিছিয়ে গিয়েছিল৷ জুলাই ২৩ তারিখে তিরন্দাজি, শ্যুটিং, রোয়িং, এবং ইকুস্ট্রিয়ান গেমসের প্রথম দিনেই আয়োজিত হচ্ছে৷ তবে জাপানে ভারতীয়দের জন্য দিনের শুরুটাই ভালো হয়নি৷ বিশ্বের এক নম্বর দীপিকা কুমারী ব্যক্তিগত রাউন্ডে (women's recurve category) নবম হয়ে শেষ করেন৷ এদিকে এদিন বিকেল সাড়ে চারটায় হবে টোকিও অলিম্পিক্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান৷ পরের দিন যে যে অ্যাথলিটের ইভেন্ট রয়েছে তারা এদিনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন না যেহেতু করোনা ভাইরাস প্রভাব রয়েছে৷ অতনু দাস এদিন নিজের ইন্ডিভিজুয়াল ইভেন্টে অংশ নেবেন৷
এদিন বক্সিং রিংয়ে নামবেন ভারতের লাভলীনা বোরগোহেন (Lovlina Borgohain)  তিনি ৬৯ কিলো বিভাগে নামবেন৷ মাত্র ২৪ বছরের বক্সার অসমের এক ছোট্ট গ্রাম থেকে টোকিও-র টিকিট নিশ্চিত করেছেন৷ অসমের গোলাঘাট জেলার সরুপথর বিধানসভার বরোমুখিয়া গ্রামের বাসিন্দা লাভলীনা৷ তাঁর গ্রামে মাত্র ২০০০ মানুষের বাস৷ তিনি দুবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতেছেন৷ তিনিই প্রথম ভারতীয় বক্সার হিসেবে এবারের অলিম্পিক্সের টিকিট পেয়েছিলেন৷ লাভলীনা ১.৭৭ মিটার লম্বা৷ লাভলীনাকে নিয়ে তাঁর পরিবার ও তাঁর প্রতিবেশীদের গর্বের শেষ নেই৷ লাভলীনার বাবা আশা মেয়ে পদক এনে দেশের মুখ উজ্জ্বল করবেন৷
advertisement
 Boxer lovlina borgohain from assam to tokyo olympics 2021 muhammad ali fan Boxer lovlina borgohain from assam to tokyo olympics 2021 muhammad ali fan
advertisement
তাঁর এক প্রতিবেশী স্বপন চক্রবর্তী বলেন, ‘‘গ্রামে বক্সিংয়ের কোনও প্রশিক্ষক নেই, রিং নেই, খালি নিজের পরিশ্রমে লাভলীনা এই জায়গায় পৌঁছেছে৷ আশা ও স্বর্নপদক জিতে দেশের নাম উজ্জ্বল করবে৷’’ ম্যাচের আগে অসমে প্রস্তুতি সেরেছেন এই ২৪ বছরের বক্সার৷ ১৩ বছর বয়সে লাভলীনা ও তাঁর যমজ বোনকে কিক বক্সিং শেখানোর জন্য পাঠানো হয় .তাঁরা জাতীয় স্তরে পৌঁছে গিয়েছিলেন৷ এরপর লাভলীনা বক্সিংয়ে চলে আসেন৷ তাঁর মা মমোনী জানিয়েছেন তাঁর মেয়ে স্কুলে থাকাকালীন সবধরণের খেলায় অংশ নিতেন৷
advertisement
তিনি আরও জানিয়েছেন , ‘‘একবার লাভলীনা-র বাবা কাগজে মুড়ে মিষ্টি নিয়ে এসেছিলেন, সেখানে মহম্মদ আলির বিষয়ে খবর বেরিয়েছিল৷ সেটা পড়েই বক্সিংয়ে প্রথম আগ্রহ তৈরি হয়৷ ’’
ক্লাস ৯ থাকাকালীন সাইয়ের এক প্রশিক্ষকের নজর তাঁর ওপর পড়ে তখন থেকেই তিনি বক্সিংয়েই আরও উন্নতি শুরু করেন৷ লাভলীনা মহম্মদ আলির পাশাপাশি মাইক টাইসনেরও ফ্যান৷
view comments
বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
Tokyo Olympics 2020: অসমের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা লাভলীনা, বক্সারে মুষ্টিতে টোকিও অলিম্পিক্সে পদকের স্বপ্ন
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement