৩০০ বছরের পুরনো কালী পুজো, লোকে বলে ‘পুলিশ বাড়ি’র পুজো

Last Updated:

দেশভাগের কারণে চক্রবর্তী পরিবার পৈত্রিক ভিটে ত্যাগ করে চলে আসে পশ্চিমবঙ্গে। বুকে দেশভাগের যন্ত্রণা থাকলেও ছেদ পড়েনি কালীপুজোয়।

#মহিষাদল: পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলের চক্রবর্তী বাড়ির কালীপুজো শুরু হয়েছিল ওপার বাংলায়। দেশভাগের পর এপারে চলে এলেও দীর্ঘদিন কোনও এক জায়গায় থিতু হয়নি পরিবার। ঠিকানা হয়েছে এক জেলা থেকে আরেক জেলায়। ফলে প্রায় বছর বছর বদলেছে কালীপুজোর স্থান। তবে পঞ্চাশ বছর ধরে মহিষাদলেই হচ্ছে পুজো। মহিষাদলের চক্রবর্তী বাড়ির পুজো তিনশো বছরের পুরোন। ঢাকার গলাচিবা গ্রামে পুজোর সূচনা হয়েছিল। এরপর দেশভাগের কারণে চক্রবর্তী পরিবার পৈত্রিক ভিটে ত্যাগ করে চলে আসে পশ্চিমবঙ্গে। বুকে দেশভাগের যন্ত্রণা থাকলেও ছেদ পড়েনি কালীপুজোয়।
তবে তা কখনই এক জায়গায় সীমাবদ্ধ থাকেনি। পরিবারের সদস্য দীজেন্দ্রচন্দ্র চক্রবর্তী পুলিশ অফিসার ছিলেন। ফলে কর্মসূত্রে যেখানে বদলি হয়েছেন সেখানেই মা তারার আরাধনা করেছেন তিনি। ১৯৬৪-তে চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর মহিষাদলেই পাকাপাকিভাবে থাকা শুরু করেন তিনি। তখন থেকে এখানেই পুজো হচ্ছে।
পুজোর আর বেশি দেরি নেই। ফলে চক্রবর্তী বাড়িতে ব্যস্ততা তুঙ্গে। আর কদিন পরই পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজনের ভিড়ে গমগম করবে মন্দির চত্বর। মহিষাদল থেকে সুজিত ভৌমিক, নিউজ এইটিন বাংলা।
advertisement
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
৩০০ বছরের পুরনো কালী পুজো, লোকে বলে ‘পুলিশ বাড়ি’র পুজো
Next Article
advertisement
'কেন Gen Z তাঁর কথা শুনবে...?' বিহারের যুবসমাজের উপর রাহুলের প্রভাব, নস্যাৎ করলেন প্রশান্ত কিশোর
'কেন Gen Z তাঁর কথা শুনবে...?' বিহারের যুবসমাজের উপর রাহুলের প্রভাব নস্যাৎ করলেন পিকে
  • 'যখন বিহারের মানুষই রাহুল গান্ধির কথা শুনছেন না, তখন Gen Z -রা কেন তার কথা শুনবেন?' বিহার নির্বাচনী আবহে রবিবার লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধিকে তীব্র আক্রমণ করলেন প্রশান্ত কিশোর

VIEW MORE
advertisement
advertisement