Santipur State General Hospital: সরকারি হাসপাতালের কামাল! চিকিৎসকদের চেষ্টায় দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেলেন প্রসূতি

Last Updated:

Santipur State General Hospital: এমন ঘটনা আবারও সীমিত পরিকাঠামো নিয়েই সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকদের উন্নতমানের পরিষেবা প্রদানের বিষয়টি সামনে নিয়ে এল

চিকিৎসকদের প্রচেষ্টায় প্রাণ ফিরে পেলেন সদ্যজাতের মা
চিকিৎসকদের প্রচেষ্টায় প্রাণ ফিরে পেলেন সদ্যজাতের মা
নদিয়া: সাড়া ফেলে দেওয়ার মত কাণ্ড ঘটালেন জেলার সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা। শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসকদের কৃতিত্বের দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেলেন প্রসূতি। এমন ঘটনা আবারও সীমিত পরিকাঠামো নিয়েই সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকদের উন্নতমানের পরিষেবার বিষয়টি সামনে নিয়ে এল।
যে কোনও এমারজেন্সি পেশেন্টের ক্ষেত্রে হাসপাতালে দরকার হয় সিসিইউ অর্থাৎ ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিট। যেখানে উন্নত বিভিন্ন চিকিৎসা যন্ত্র এবং অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয় থাকে। যেমনটা আর পাঁচটা নামিদামি সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে দেখা যায়। তবে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে এমন কোনও ব্যবস্থা না থাকলেও চিকিৎসক, নার্স এবং এবং প্যারামেডিকেল স্টাফেদের সমবেত প্রচেষ্টায় মাঝেমধ্যেই গুরুতর অসুস্থ রোগীরা উন্নতমানের চিকিৎসা পেয়ে সুস্থ হয়ে ওঠেন। এবার এক প্রসূতিকে শুধু প্রাণে বাঁচনোই নয়, রীতিমতো তাঁর দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিলেন এই সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক ও চিকিৎসা কর্মীরা মিলে।
advertisement
advertisement
নদীয়ার শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতাল থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরতে পেরে খুশি মাম্পি খাতুন এবং তাঁর পরিবার। এই প্রসঙ্গে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালের গাইনোকোলজিস্ট পবিত্র ব্যাপারী বলেন, সুপার তারক বর্মনের অনুমতিক্রমে এবং রোগীর পরিবারের সম্মতির কারণেই মাম্পি খাতুনকে সম্পূর্ণ সুস্থ করে তোলা গেছে। এই বিষয়ে ডঃ তন্ময় সরকার, ডঃ প্রদীপ দাস, ডঃ তরুণ বক্সী সহ গাইনি ডিপার্টমেন্টের সকল চিকিৎসক এবং নার্সদের অভিজ্ঞতা এবং বিচক্ষণতার প্রশংসা করেছেন ডঃ ব্যাপারী।
advertisement
রোগী সম্পর্কে তিনি বলেন, প্রসবের আগে, প্রসবের সময় কিংবা পরে কনভালশন খিচুনি হয়ে থাকে অনেক মায়ের ক্ষেত্রে। এক্ষেত্রে মাম্পি খাতুন কালনায় একটি নার্সিংহোমে সম্প্রতি সিজারে সন্তান প্রসব করার পর এই সমস্যা নিয়ে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন। তবে ওনার সমস্যা ছিল প্রেসারের, যা সেসময় ছিল ২১২/১১০। আর সেই কারণেই দৃষ্টিশক্তি প্রথমে ঝাপসা, পরবর্তীতে একেবারেই দেখতে পাচ্ছিলেন না তিনি। বিভিন্ন বিভাগের চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শ করে তাঁর নিয়মিত চিকিৎসার ফলে আজ সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠেছেন। আবার দৃষ্টি শক্তি ফিরে পেয়েছেন।
advertisement
মৈনাক দেবনাথ
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Santipur State General Hospital: সরকারি হাসপাতালের কামাল! চিকিৎসকদের চেষ্টায় দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেলেন প্রসূতি
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement