মরণোত্তর দেহদান করতে গিয়ে হয়রানির শিকার মৃতার পরিজনরা

Last Updated:

মরণোত্তর দেহদান করতে গিয়ে হয়রানির শিকার মৃতার পরিজনরা

 #মেদিনীপুর: মরণোত্তর দেহদান করতে গিয়ে হয়রানির শিকার মৃতার পরিজনরা। রবিবার ছুটির দিনে মেডিক্যাল কলেজের সমস্ত বিভাগ বন্ধ থাকায় দেহ সংরক্ষণে দেরি। প্রায় ১১ ঘণ্টা পর মর্গে স্থান পায় দেহ। ৬ ঘণ্টার গোল্ডেন আওয়ার পেরিয়ে যাওয়ায় সম্ভব হয়নি দেহদান। যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক বলেই মনে করছেন দেহদান আন্দোলনকারীরা।
২০১৪ সালে মরনোত্তর দেহদানের অঙ্গিকার করেন ঘাটালের গোপমহলের বাসিন্দা কল্যাণী বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু মৃত্যুর পর তা করতে গিয়েই চূড়ান্ত হয়রানির শিকার হলেন পরিবার-পরিজন।
শনিবার রাত ১২:৫০-এ ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালে মৃত্যু হয় কল্যাণী বন্দ্যোপাধ্যায়ের। মায়ের দেহদানের ইচ্ছে পূরণ করতে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন মৃতার ছেলে। যদিও হাসপাতালের তরফে দেহ সংরক্ষণে কোনও রকম সাহায্য করা হয়নি বলে অভিযোগ।
advertisement
advertisement
এরপর মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ পঞ্চানন কুণ্ডুকে বিষয়টি জানান মৃতার ছেলে। মেদিনীপুর মেডিক্যালে এনে দেহটি দ্রুত সংরক্ষণের আশ্বাস দেন তিনি। কিন্তু রবিবার মেডিক্যাল কলেজের সব বিভাগ বন্ধ থাকায় দেহ সংরক্ষণে দেরি হয়।
অবশেষে রবিবার প্রায় ১১ ঘণ্টা পর মরদেহ পৌঁছয় মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ মর্গে। চিকিৎসকদের মতে,মৃত্যুর পর ৬ ঘণ্টার মধ্যে বিভিন্ন অঙ্গ সংরক্ষণ করতে হবে ৷
advertisement
এক্ষেত্রে প্রায় ১১ ঘণ্টা দেরি হওয়ায় সম্ভব হয়নি দেহদান। যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক বলেই মনে করছেন দেহদান আন্দোলনকারীরা।
ইচ্ছে সত্ত্বেও শুধুমাত্র রবিবার হওয়ায় সরকারি হাসপাতালে সম্ভব হল না দেহদান প্রক্রিয়া। পূরণ করা গেল না কল্যাণী বন্দ্যোপাধ্যায়ের শেষ ইচ্ছে। আফশোস পরিবারের।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
মরণোত্তর দেহদান করতে গিয়ে হয়রানির শিকার মৃতার পরিজনরা
Next Article
advertisement
SSKM-এ নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ! গ্রেফতার এনআরএসের অস্থায়ী কর্মী
SSKM-এ নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ! গ্রেফতার এনআরএসের অস্থায়ী কর্মী
  • এসএসকেএমে ‘যৌন হেনস্থা’র অভিযোগ নাবালিকাকে

  • ডাক্তার পরিচয় দিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন শৌচাগারে!

  • অভিযুক্ত গ্রেফতার

VIEW MORE
advertisement
advertisement