#শিলিগুড়ি: পাহাড়েও ক্রমেই বাড়ছে সংক্রমণ। শৈলশহর দার্জিলিং থেকে মিরিক। কার্শিয়ং থেকে কালিম্পং। পুর এলাকা তো বটেই পাহাড়ের প্রত্যন্ত গ্রামীন এলাকাতেও আছড়ে পড়েছে কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউ। ভরসা বলতে মহকুমা এবং সদর হাসপাতাল। সঙ্গে ত্রিবেণীতে কোভিড হাসপাতাল। সংকটজনক হলে নীচে সমতলের শিলিগুড়িতে নামিয়ে আনা। বেডের সংখ্যাও সীমিত পাহাড়ে। চিকিৎসা পরিকাঠামো নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন দার্জিলিংয়ের বিধায়ক নিরজ জিম্বা। তবুই জেলা প্রশাসন এবং জিটিএ পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে পিঁছিয়ে নেই। ইতিমধ্যেই দার্জিলিং সদর হাসপাতালে অত্যাধুনিক যন্ত্রাংশ তুলে দিয়েছে প্রশাসন। সাংসদ রাজু বিস্তাও বেশ কয়েকটি গ্রামীণ এবং ব্লক হাসপাতালে চিকিৎসা সরঞ্জাম তুলে দিয়েছে। তবুও চাপ কমেনি সরকারি হাসপাতালগুলোতে। বাড়ছে বেডের চাহিদা।
জিটিএ এবং জেলা স্বাস্থ্য দফতরের উদ্যোগেই মিরিক কলেজকে সেফ হোম করা হয়েছে। আজ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন মিরিক পুরসভার চেয়ারম্যান লাল বাহাদুর রাই, মহকুমাশাসক জামিল ফাতিমা সহ জিটিএ এবং স্বাস্থ্য বিভাগের আধিকারিকরা। সেফ হোম চালু হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি মিরিকবাসীর। কেননা এখান থেকে ত্রিবেণী কোভিড হাসপাতাল অনেকটাই দূরে। নইলে ভরসা শিলিগুড়ি। মিরিকের মহকুমাশাসক জামিল ফাতিমা বলেন, "এখন থেকে এই সেফ হোমেই সন্দেহজনক করোনা আক্রান্তদের আর অন্যত্র যেতে হবে না। এখানেই সেই পরিষেবা মিলবে। প্রয়োজনে অন্যত্র রেফার করা হবে। সমস্যাটা কিছুটা কাটলো।"
Partha Sarkar
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Coronavirus, Darjeeling, Mirik, Safe home