Corona Vaccine: আশার আলো, প্রতি মাসে ১০ কোটি উৎপাদনের লক্ষ্যে কাজ করবে ৩টি নয়া ল্যাব

Last Updated:

সরকারের তরফ থেকে চলছে পৃষ্ঠপোষকতা, তৈরি হচ্ছে কোভিড ১৯-এর টিকা উৎপাদনকারী তিনটি নতুন ল্যাব

#নয়াদিল্লি: কোভিড ১৯-এর দ্বিতীয় ধাক্কার সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাওয়া দিন দিন কঠিন হয়ে উঠছে। হাসপাতালে শয্যা অপ্রতুল, শ্মশানভূমিতে চিতা অনির্বাণ। এক দিকে যেমন ঝড়ের গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে সংক্রমণ, অন্য দিকে তেমনই ঘাটতি পড়েছে কোভিড ১৯ ভ্যাকসিনের ভাঁড়ারে। প্রাথমিক পর্যায়ে সরকার চেষ্টা চালাচ্ছিল বিদেশ থেকে ভ্যাকসিন আমদানি করার। প্রতিশ্রুতি মতো রাশিয়ার Sputnik V খুব সম্ভবত এই মাসেই দেশে এসে পৌঁছবে। কিন্তু যে দেশকে আত্মনির্ভর হওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), যে দেশ প্রতিবেশীকেও সরবরাহ করছে করোনার ভ্যাকসিন, সে এত সহজে হাল ছাড়তে রাজি নয়। ফলে সরকারের তরফ থেকে চলছে পৃষ্ঠপোষকতা, তৈরি হচ্ছে কোভিড ১৯-এর টিকা উৎপাদনকারী তিনটি নতুন ল্যাব।
জানা গিয়েছে মূলত Covaxin উৎপাদনের লক্ষ্যেই সরকারের তরফে আত্মনির্ভর ভারত ৩.০ মিশন কোভিড সুরক্ষা কর্মসূচীর অধীনে ভারত বায়োটেকের ল্যাবগুলি ঘুরে দেখেছেন আধিকারিকরা। তার পর তাঁরা ভ্যাকসিন উৎপাদনের জন্য একদিকে যেমন ভারত বায়োটেকের প্রযুক্তিগত উন্নতির লক্ষ্যে পদক্ষেপ করছেন, তেমনই আরও তিনটি নতুন ল্যাব স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছেন যাতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই প্রতি মাসে ১০ কোটি কোভিড ১৯ ভ্যাকসিন প্রস্তুত করা সম্ভব হয়।
advertisement
এই লক্ষ্যে সবার প্রথমে বেঙ্গালুরুতে ভারত বায়োটেকের যে নতুন ল্যাব তৈরি হয়েছে, তার উন্নতিকল্পে ৬৫ কোটি টাকা সরকারি অনুদান দেওয়া হয়েছে। আশা করা হচ্ছে যে মে থেকে জুন মাসের মধ্যে দেশে কোভিড ১৯ ভ্যাকসিনের উৎপাদন দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে। সরকারের দাবি- এই পদক্ষেপের ফলে জুলাই থেকে অগস্ট মাসে পরবর্তী ধাপে ভ্যাকসিনের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে ৬ থেকে ৭ গুণ বেশি!
advertisement
advertisement
ভারত বায়োটেকের মূল কেন্দ্র ছাড়া আরও যে তিন ল্যাবকে এই প্রকল্পের অন্তর্গত করা হয়েছে, তারা হল মুম্বইয়ের হ্যাফকিন বায়োফার্মাসিউটিক্যাল কর্পোরেশন লিমিটেড (Haffkine Biopharmaceutical Corporation Ltd), হায়দরাবাদের ইন্ডিয়ান ইমিউনোলজিক্যালস লিমিটেড (Indian Immunologicals Limited) এবং বেঙ্গালুরুর ভারত ইমিউনোলজিক্যালস অ্যান্ড বায়োলজিক্যালস লিমিটেড (Bharat Immunologicals and Biologicals Limited)। এদের মধ্যে প্রথমটি রয়েছে মহারাষ্ট্র সরকারের অধীনে, দ্বিতীয়টি ন্যানাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের অধীনে এবং তৃতীয়টি ডিপার্টমেন্ট অফ বায়োটেকনোলজির অধীনে।
advertisement
জানা গিয়েছে যে সব দিক গুছিয়ে নেওয়ার জন্য হ্যাফকিন বায়োফার্মাসিউটিক্যাল কর্পোরেশন লিমিটেড সরকারের কাছ থেকে ১২ মাসের সময় চেয়েছিল, কিন্তু তাদের ৬ মাস সময় দেওয়া হয়েছে। বাকি দুই ল্যাবেও চলছে উৎপাদন শুরু করার তোড়জোড়। দাবি মতো হ্যাফকিন প্রতি মাসে ২০ মিলিয়ন এবং বাকি দুই ল্যাব ১০-১৫ মিলিয়ন কেোভিড ১৯ ভ্যাকসিন উৎপন্ন করতে পারবে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Corona Vaccine: আশার আলো, প্রতি মাসে ১০ কোটি উৎপাদনের লক্ষ্যে কাজ করবে ৩টি নয়া ল্যাব
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement