রাত্রে দীর্ঘক্ষণ জেগে কাজ করেন? ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে, জানুন

Last Updated:

নারীরা গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করলে স্তন ক্যান্সার, ত্বকের ক্যান্সার এবং ফুসফুসের ক্যান্সারের মত রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

রাত্রে দীর্ঘক্ষণ কাজ করলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনেকেই নাইট ডিউটিতে অভ্যস্ত। সারাদিন অন্যান্য কাজ সেরে রাতে অফিসের কাজ সারেন। কিন্তু জানেন কী? অজান্তই নিজের ক্ষতি করছেন আপনি। রাতে না ঘুমিয়ে কাজ করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
রাত জাগা নারীদের জন্য অত্যন্ত খারাপ। নারীরা গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করলে স্তন ক্যান্সার, ত্বকের ক্যান্সার এবং ফুসফুসের ক্যান্সারের মত রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।  রাতে কাজ করা স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে যেমন পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া, বিষণ্ণতা, মাথাব্যথা, স্ট্রেস, কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস এবং স্থূলতা। এছাড়াও একাধিক রোগের কারণ হতে পারে রাতে না ঘুমানো।
advertisement
advertisement
এছাড়া স্তনের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনাও বহুগুণ বেড়ে যায়। গভীর রাত পর্যন্ত ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে কাজ করলে বিভিন্ন হরমোন যেমন গ্লুকোকোর্টিকয়েডস, প্রোল্যাকটিন, সেরোটোনিন এবং মেলাটোনিন সার্কাডিয়ানের মাত্রায় প্রভাব পড়তে পারে। যার দরুণ ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা বাড়ে। তাই সুস্থ থাকতে বেশিক্ষণ রাত জেগে কাজ না করাই ভাল।
advertisement
ক্যান্সার থেকে বাঁচতে মানতে হবে কিছু সহজ নিয়ম, যেমন-
-প্রতিদিন ৬-৭ ঘন্টা পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে
- স্বাস্থ্যকর ও সুষম খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন
- নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে
-সময়ে সময়ে সম্পূর্ণ দেহ চেকআপ করাতে হবে
-রাত জাগা চলবে না                                                                                                                -বেশি করে জল পান করতে হবে।
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
রাত্রে দীর্ঘক্ষণ জেগে কাজ করেন? ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়তে পারে, জানুন
Next Article
advertisement
রাজ্য কমিটি তৈরিতে বিরাট জট, এক ব্যক্তি এক পদের 'গেঁড়োয়' আটকে বঙ্গ বিজেপি
রাজ্য কমিটি তৈরিতে বিরাট জট, এক ব্যক্তি এক পদের 'গেঁড়োয়' আটকে বঙ্গ বিজেপি
  • রাজ্য কমিটি তৈরিতে বিরাট জট

  • এক ব্যক্তি এক পদের 'গেঁড়োয়' আটকে বঙ্গ বিজেপি

  • অধিকাংশ নেতা নির্বাচন লড়তে চান অথচ সংগঠনের কাজে অনীহা

VIEW MORE
advertisement
advertisement