নারদ তদন্তে নতুন তথ্য, ফুটেজে মিলল নতুন দুই সাংসদের নাম

Last Updated:

নারদ তদন্তে উঠে এল নতুন তথ্য ৷ নারদ স্টিং অপারেশেনের অসম্পাদিত ফুটেজের মধ্যে দিয়ে পাওয়া গেল শাসকদলের নতুন দুই সাংসদের নাম ৷

#কলকাতা: নারদ তদন্তে উঠে এল নতুন তথ্য ৷ নারদ স্টিং অপারেশেনের অসম্পাদিত ফুটেজের মধ্যে দিয়ে পাওয়া গেল শাসকদলের নতুন দুই সাংসদের নাম ৷ যদিও নারদের ফুটেজে নেই এই দুই সাংসদ ৷ ২ সাংসদের নাম করে টাকা নেওয়া হয় ৷ নারদ ফুটেজে নেই ওই ২ সাংসদ ৷ বয়ানের সত্যতা যাচাইয়ে ডাকার সম্ভাবনা ৷ ডাকার সম্ভাবনা ফুটেজে না থাকা ২ সাংসদকেও ৷ ডাকা হতে পারে তহেলকার কলকাতার কর্মীদেরও ৷
স্টিং চলাকালীন ম্যাথু তহেলকা অফিসে যান ৷ ম্যাথু সূত্রেই কয়েকজন কর্মীর নাম পাওয়া গিয়েছে ৷ ওই কর্মীদেরও বয়ান রেকর্ডের জন্য ডাকা হতে পারে
নারদের অসম্পাদিত ফুটেজ দেখা হচ্ছে ৷ দ্বিতীয় দফায় ফুটেজ খতিয়ে দেখা শুরু সিবিআইয়ের ৷
advertisement
নারদ তদন্তে প্রাথমিক তালিকা তৈরি করেছে সিবিআই। কোন দিন ম্যাথু স্যামুয়েল কার কার সঙ্গে দেখা করেছেন। কে কত টাকা নিয়েছেন। কী কী কথা হয়েছে তার ইংরেজি ও হিন্দি অনুবাদসহ এই নথির ভিত্তিতেই এফআইআর করার প্রস্তুতি নিয়েছে সিবিআই। আর ম্যাথুর দেওয়া সেই তালিকা ও তথ্য নিয়েই ইটিভি নিউজ বাংলার এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট।
advertisement
দেখে নিন এক নজরে,
দেখে নিন এক নজরে,
২৩ মার্চ, ২০১৪
প্রথম স্টিং অপারেশন। পরদিন হোটেল টিউলিপে একটি যোগাযোগ দিয়ে পৌঁছনোর চেষ্টা নেতাদের কাছে
৫ এপ্রিল, ২০১৪
সুলতান আহমেদ ৫ লক্ষ টাকা ভাইকে দিতে বলেন
১১ এপ্রিল, ২০১৪
৪ লক্ষ টাকা নেন ইকবাল আহেমেদ
১৩ এপ্রিল, ২০১৪
শুভেন্দু অধিকারী হলদিয়া অফিসে বসে ৫ লক্ষ টাকা নেন
advertisement
১৫ এপ্রিল, ২০১৪
৫ লক্ষ টাকা নেন কাকলী ঘোষ দস্তিদার
১৬ এপ্রিল, ২০১৪
প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় ৪ লক্ষ টাকা নেন
নিজের জন্য ৫ লক্ষ ও সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের নাম করে আরও ১ লক্ষ টাকা নেন ইকবাল আহমেদ
১৭ এপ্রিল, ২০১৪
টাইগারের মাধ্যমে মন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগের পাকা কথা। বিনিময়ে টাইগার আগেই ১ লক্ষ টাকা নেয়।
advertisement
১৮ এপ্রিল, ২০১৪
আইপিএস মির্জা বিভিন্ন মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক ঠিক করে দেন
২৫ এপ্রিল, ২০১৪
মদন মিত্র ৫ লক্ষ টাকা নেন
মুকুল রায় টাকা দিতে বলেন মির্জার কাছে
২৬ এপ্রিল, ২০১৪
অপরূপা পোদ্দার ৩ লক্ষ টাকা নেন
২৭ এপ্রিল, ২০১৪
৫ লক্ষ টাকা নেন সৌগত রায়
১ মে, ২০১৪
৪ লক্ষ টাকা নেন শোভন চট্টোপাধ্যায়
advertisement
২ মে, ২০১৪
ববি হাকিম ৫ লক্ষ টাকা নেন
সিবিআইয়ের এই তালিকায় আরও কিছু নাম রয়েছে। তবে গুরুত্বপূর্ণ এগুলিই। আর ম্যাথ্যুর দেওয়া তথ্য অনুসারে সব মিলিয়ে এর জন্য ব্যয় হয় প্রায় ৮০ লক্ষ টাকা। টাকা দেন তৃণমূলেরই এক সময়ের সাংসদ কে ডি সিং। কিন্তু সব থেকে বড় প্রশ্ন, এই ঘটনায় এফআইআর করে তদন্ত করলেও তা কি আদৌ দুর্নীতি বা অপরাধ বলে গণ্য হবে?
advertisement
বিশেষজ্ঞদের মতে, মূল্যবান দ্রব্য বা সম্পত্তির বিনিময়ে কাউকে অন্যায় সুযোগ পাইয়ে দিলেই তা আইনঅনুসারে দুর্নীতি বা অপরাধ বলে গণ্য হবে ৷ এক্ষেত্রে এই টাকা দেওয়ায় লেনদেন সম্পূর্ণ হল না ৷ অর্থাৎ ওই নেতা বা মন্ত্রীরা কেউ ঘুষের বিনিময়ে কোনও বাড়তি সুবিধা দিলে তবে সরাসরি দুর্নীতির অভিযোগ তোলা যেত ৷ বঙ্গারু লক্ষ্মণের ক্ষেত্রে যে কারণে দোষ প্রমাণিত হয়েছিল।
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
নারদ তদন্তে নতুন তথ্য, ফুটেজে মিলল নতুন দুই সাংসদের নাম
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement