লকডাউনের জেরে বহুদিন বাজারে দেখা নেই খাসির মাংসের, মন খারাপ ভোজনরসিক বাঙালির
- Published by:Siddhartha Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
বাঙালির পাতে বড্ড প্রিয় খাসির মাংস আর ভাত। সেই খাসির জোগান দিতে ভরসা বিহার, উত্তরপ্রদেশ, ঝাড়খন্ডের মতো পড়শি রাজ্য।
#কলকাতা: খুশির ইদের আগে অনেকের মন খারাপ। করোনা-লকডাউনের জেরে বিপাকে দিন আনা দিন খাওয়া মানুষগুলোর। তাই রমজানের খরচ জোগানো যেমন একদিকে দুশ্চিন্তার কারণ। তেমনই কোরবানির জন্য লালিত পশুর খাবার জোগানের চিন্তা। তাই বাধ্য হয়ে অনেকেই তা বিক্রির পথে।
করোনা। লকডাউন। এই শব্দগুলো সবার জীবন ওলটপালট করে দিয়েছে। ওলটপালট হয়ে গিয়ে গিয়েছে নিত্যদিনের অভ্যেস। তারমধ্যেও প্রতিদিন বাঁচার লড়াই। এই লড়াইয়ের মাসে শুরু হয়েছে রমজান। একমাসের উপবাসের পর খুশির ইদ। তার কয়েকমাস পরেই কোরবানি। কিন্তু, খুশির ইদে খুুশি কই? লকডাউনের জেরে রোজগার কার্যত বন্ধ। পকেট গড়ের মাঠ। এমন সময়ে খরচ কোথা থেকে আসবে? জানেন না রোজ আনা রোজ খাওয়া মানুষগুলো। তাই ইদে প্রতিবছরের মতো আড়ম্বর আদৌ হবে কী না তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় অধিকাংশ। অতএব উপায় ? খুশির ইদের খরচ জোগাতে তাই নজর পড়েছে কোরবানির জন্য লালিত পশুর দিকে। বাধ্য হয়েই আগেভাগেই খাসি বিক্রি করে দিচ্ছেন অনেকেই।
advertisement

advertisement
বাঙালির পাতে বড্ড প্রিয় খাসির মাংস আর ভাত। সেই খাসির জোগান দিতে ভরসা বিহার, উত্তরপ্রদেশ, ঝাড়খন্ডের মতো পড়শি রাজ্য। কিন্তু, লকডাউনের জেরে রফতানি নেই। মুর্শিদাবাদ, মালদহ থেকেও খাসি আসছে না। জোগান কম থাকায় দামও বাড়ছে। ব্যবসায়ীদের আশা, এবার জোগান বাড়বে। কারও সর্বনাশ হলেও পৌষমাস হতে পারে অনেকের। কারণ, রসনাবিলাসীদের পাতে পাঁঠা পড়ার সম্ভাবনা।
Location :
First Published :
May 03, 2020 10:29 AM IST
বাংলা খবর/ খবর/করোনা ভাইরাস/
লকডাউনের জেরে বহুদিন বাজারে দেখা নেই খাসির মাংসের, মন খারাপ ভোজনরসিক বাঙালির