advertisement
1/6

বিধাননগর কমিশনারেটের তিনটি আসনে ভোটগ্রহণ। পুরভোট-সন্ত্রাসের পুনরাবৃত্তি রুখতে তৎপর নির্বাচন কমিশন। শনিবার থেকেই শুরু হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুট মার্চ। নিউটাউন, রাজারহাট, এয়ারপোর্ট, বাগুইআটি, বিধাননগর। সর্বত্রই চলছে দিন-রাতের নাকা-চেকিং। বহিরাগতদের ঠেকাতে বিধাননগরের গেস্টহাউজগুলিতেও তল্লাশি চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী।
advertisement
2/6
গতবছর পুরভোটে ভোট-সন্ত্রাসের সাক্ষী থেকেছিল বিধাননগর-নিউটাউন। কেন্দ্রীয় বাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতি সত্বেও বহু অভিযোগ জমা পড়েছিল কমিশনে। সোমবারের ভোটে সেই ঘটনার পুরনাবৃত্তি রুখতেই তৎপর নির্বাচন কমিশন। বিধাননগর কমিশনারেটের অধীনে রয়েছে তিনটি বিধানসভা আসন। বিধাননগর, রাজারহাট-গোপালপুর এবং রাজারহাট-নিউটাউন। তিনটি কেন্দ্রের নিরাপত্তায় একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে কমিশন।
advertisement
3/6
নিরাপত্তায় রাখা হয়েছে ৫১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ৷ রয়েছে ২ হাজার রাজ্য পুলিশ ৷ বহিরাগতদের রুখতে দিনের পাশাপাশি রাতেও থাকবে টহলদারি ৷ জায়গায় জায়গায় নাকা চেকিং বিধাননগরের গেস্টহাউস গুলিতে তল্লাশি ৷ ভোটের দিন বহিরাগতদের এলাকা ছাড়তে মাইকিং ৷
advertisement
4/6
শনিবার থেকেই ডিসি ডিডি কঙ্করপ্রসাদ বাড়ুই, এডিসিপি দেবাশিস ধর, এসিপি সন্দীপ মণ্ডল এবং কমিশনারেটের পদস্থ আধিকারিকদের নেতৃ্ত্বে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশিতে নেমেছে রাজ্য পুলিশ। তবে টহলদারিতে অবশ্য কেন্দ্রীয় বাহিনীর আধিক্যই বেশি। এতকিছুর পরও কি নিশ্চিতে ভোট দিতে পারবে বিধাননগর? আশঙ্কা দূর হচ্ছে না এলাকাবাসীর।
advertisement
5/6
তবে সব নিরাপত্তার মধ্যেই সকাল সকাল সল্টলেক জুড়ে ভোটের লম্বা লাইন ৷
advertisement
6/6
সল্টলেকের প্রবীণ ভোটাররাও সকাল সকাল লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিলেন ৷