WhatsApp New Feature: বিনামূল্যে হবে ইন্টারন্যাশনাল কল, এবার iPhone-এ ডিফল্ট কলিং অ্যাপ হিসাবে কাজ করবে WhatsApp
- Published by:Ananya Chakraborty
- Reported by:Trending Desk
Last Updated:
WhatsApp New Feature: এই আপডেটের ফলে ব্যবহারকারীরা WhatsApp Calls ট্যাব থেকে সরাসরি একটি মোবাইল নম্বর ডায়াল করতে পারবেন।
advertisement
1/7

এবার থেকে স্ট্যান্ডার্ড Phone app রিপ্লেস করে তার জায়গায় iOS-এ ডিফল্ট কলিং অ্যাপ হিসেবে WhatsApp-কেই সেট করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। আসলে সাম্প্রতিক আপডেটের কারণে এমন সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। এই আপডেটের ফলে ব্যবহারকারীরা WhatsApp Calls ট্যাব থেকে সরাসরি একটি মোবাইল নম্বর ডায়াল করতে পারবেন।
advertisement
2/7
শুধু তা-ই নয়, এখানে নম্বর টাইপ করে কল করাও সম্ভব হবে, যদি সেটা WhatsApp অ্যাকাউন্টের লিঙ্ক করা থাকে। আর এই ফিচারের সম্পূর্ণ উপযোগিতা লাভ করতে ব্যবহারকারীরা WhatsApp-কে নিজেদের গো-টু-কলিং অ্যাপ বানাতে পারেন। কিন্তু কীভাবে? সেটাই বিশদে দেওয়া হল নীচে। iOS-এ WhatsApp-কে ডিফল্ট কলিং অ্যাপ হিসেবে সেট করতে এই ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
advertisement
3/7
ধাপ ১:এর জন্য প্রথমে নিজের iOS ডিভাইসে গিয়ে Settings অ্যাপ ওপেন করতে হবে। তবে তার আগে এটা নিশ্চিত করতে হবে যেন, WhatsApp লেটেস্ট ভার্সনে আপডেট করা থাকে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় যে, এই ফিচারটি WhatsApp-এর 25.10.72 ভার্সনে কাজ করে।
advertisement
4/7
ধাপ ২: এরপর Settings-এ গিয়ে Apps-এ যেতে হবে। Apps-এ গিয়ে Default Apps খুলতে হবে। যা তালিকার একেবারে উপরের দিকে থাকে। Default Apps সেকশনে Calling বিকল্প খুঁজে বার করতে হবে।
advertisement
5/7
ধাপ ৩: Calling সেকশনের আওতায় WhatsApp-কে নিজের ডিফল্ট কলিং অ্যাপ হিসেবে সিলেক্ট করতে হবে। এরপর ব্যবহারকারীর সামনে একটি মেসেজ ভেসে উঠবে। যেখানে বলা হবে যে, WhatsApp will now be used to make calls। যদি ব্যবহারকারীর মাল্টিপল কলিং অ্যাপ থাকে, তাহলে যে কোনও সময়ে তা ডিফল্টে পরিবর্তন করা যাবে।
advertisement
6/7
আর এটা একবার সিলেক্ট করা হলে ব্যবহারকারীর ডিফল্ট কলিং অ্যাপ হিসেবে কাজ করবে WhatsApp। যদিও মাথায় রাখতে হবে যে, ব্যবহারকারীর ফোন যেন অন্ততপক্ষে iOS 18.2 ভার্সনে চলে। তাহলেই ডিফল্ট অ্যাপ বেছে নেওয়া যাবে।
advertisement
7/7
WhatsApp-কে নিজের ডিফল্ট কলিং অ্যাপ হিসেবে কেন বেছে নেবেন ব্যবহারকারীরা? এমন অনেক সময় এসে উপস্থিত হয়, যখন ব্যবহারকারীদের কাছে সেলুলার রিসেপশন থাকে না। কিন্তু Wi-Fi কানেকশনের অ্যাকসেস হয়তো থাকে। যা দুর্গম বা প্রত্যন্ত জায়গায় সুবিধাজনক হয়ে যায়, বিশেষ করে পাহাড়ি এলাকা। আসলে সেখানে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু সেলুলার সিগনাল দুর্বল থাকে কিংবা অনেক সময় সেলুলার সিগনাল পাওয়াও যায় না।