TRENDING:

নিবিড় বন্ধুত্ব, মাখো মাখো প্রেম! WhatsApp-এ ভুলেও এই কাজগুলো করবেন না! সারা জীবন পস্তাতে হবে...

Last Updated:
WhatsApp-এর মাধ্যমে গ্রাহকদের প্রতারণা করার জন্য নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করছে প্রতারকরা। স্প্যামের বিষয়ে অভিযোগ গ্রহণ করে পদক্ষেপও গ্রহণ করে WhatsApp।
advertisement
1/16
নিবিড় বন্ধুত্ব, মাখো মাখো প্রেম! WhatsApp-এ ভুলেও এই কাজগুলো করবেন না! পস্তাতে হবে...
ভারতের কোটি কোটি WhatsApp ব্যবহারকারীকেই নিশানা করছে সাইবার অপরাধীরা। বিগত কয়েক মাস ধরে এই জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপের মাধ্যমে প্রতারণার ঘটনা ক্রমে বেড়েই চলেছে। আর এই জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে গ্রাহকদের প্রতারণা করার জন্য নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করছে প্রতারকরা। স্প্যামের বিষয়ে অভিযোগ গ্রহণ করে পদক্ষেপও গ্রহণ করে WhatsApp। প্রতি মাসে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয় যে, প্রতারণার জন্য কত কত অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।
advertisement
2/16
যদিও আমাদের বা ব্যবহারকারীদের কোনও ফাঁদে পা দেওয়া উচিত নয়। কিন্তু কখনও কখনও তো সতর্ক হলেও এই প্রতারকরা নিজেদের স্মার্ট উপায়ে ব্যবহারকারীদের বোকা বানিয়ে ফেলতে পারে। সেই কারণে আমাদের এটা বুঝতে হবে সেই পন্থাগুলি, যেগুলি অবলম্বন করে স্ক্যামারারা WhatsApp-এ প্রতারণার ফাঁদ পাতে।
advertisement
3/16
প্রশ্ন ১: WhatsApp-এর এই স্ক্যামার কারা আর তারা কী করে?উত্তর ১: স্ক্যামাররা আসলে প্রতারণা করে। তারা এর জন্য WhatsApp-এর মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যবহারকারীদের জন্য ফাঁদ পাতে। ব্যবহারকারীদের ঠকিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয় অথবা তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্য পর্যন্ত চুরি করে নিতে পারে। মূলত ভুয়ো মেসেজ, কল অথবা লিঙ্ক পাঠিয়ে ব্যবহারকারীদের প্রতারণা করে এই স্ক্যামাররা।
advertisement
4/16
প্রশ্ন ২: WhatsApp-এ কী কী উপায়ে স্ক্যাম করে থাকে স্ক্যামাররা?উত্তর ২: WhatsApp-এ ক্রমাগত বেড়েই চলেছে স্ক্যাম বা প্রতারণা। আর এর জন্য তারা নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করছে। WhatsApp-এর কোনও সাধারণ স্ক্যামের কথা বলতে গেলে নিম্নলিখিত কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে:
advertisement
5/16
লটারি অথবা প্রাইজ স্ক্যাম: ব্যবহারকারীদের স্ক্যামাররা মেসেজ পাঠিয়ে বলে যে, লটারি জিতেছেন সেই ব্যবহারকারী। অথবা একটি উপহার জিতেছেন তাঁরা। এর পরিবর্তে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য এবং টাকা চায় স্ক্যামাররা।
advertisement
6/16
ভুয়ো চাকরির অফার স্ক্যাম: ভুয়ো সংস্থাগুলির নাম করে চাকরির অফার দেওয়া হয় ব্যবহারকারীদের। পরে রেজিস্ট্রেশন এবং ট্রেনিংয়ের কথা বলে টাকা চাওয়া হয়।
advertisement
7/16
ওটিপি স্ক্যাম: কোনও কারণে ব্যবহারকারীর থেকে ওটিপি চায় স্ক্যামাররা। আর একবার ওটিপি শেয়ার করলেই ব্যবহারকারীর WhatsApp অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে তারা।
advertisement
8/16
ইমপার্সোনেশন স্ক্যাম: ব্যবহারকারীর কোনও বন্ধু অথবা আত্মীয়ের নাম এবং ছবি ব্যবহার করে টাকা দাবি করে স্ক্যামাররা।
advertisement
9/16
ভুয়ো লিঙ্ক অথবা ফিশিং স্ক্যাম: স্ক্যামাররা এক্ষেত্রে সাধারণত ব্যবহারকারীদের ফোনে লিঙ্ক পাঠায়। যেগুলি দেখে মনে হয়, ভুয়ো নয়। কিন্তু একবার ক্লিক করলেই সমস্ত তথ্য চুরি করে নেয় তারা।
advertisement
10/16
ইমোশনাল ব্ল্যাকমেল অথবা রোম্যান্স স্ক্যাম: স্ক্যামার প্রথমে বন্ধুত্ব করে। তারপর আবেগ-অনুভূতির কথা বলতে থাকে। এরপর ফাঁদ পেতে সাহায্য প্রার্থনা করে টাকা হাতিয়ে নেয়।
advertisement
11/16
প্রশ্ন ৩: WhatsApp-এ স্ক্যাম এড়াতে কী করণীয়?উত্তর ৩: স্ক্যাম থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য ব্যবহারকারীদের কিছু প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে:
advertisement
12/16
১. কারও সঙ্গে ওটিপি শেয়ার করা চলবে না। এমনকী নিজের বন্ধুবান্ধব কিংবা আত্মীয়দের সঙ্গেও নয়। ২. অজানা নম্বর থেকে আসা লিঙ্কে ক্লিক করা চলবে না। সে অফারই হোক কিংবা উপহারের প্রলোভনই থাক, তা সত্ত্বেও ক্লিক করা উচিত নয়। ৩. WhatsApp-এ টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন অন করতে হবে। এটা অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা বাড়াবে।
advertisement
13/16
৪. কাউকে টাকা পাঠানোর আগে কল করে কনফার্ম করতে হবে। বিশেষ করে জরুরিকালীন বা আকস্মিক পরিস্থিতিতে তো বটেই! ৫. ভুয়ো চাকরি অথবা লটারির মতো অফার উড়িয়ে চলতে হবে। কারণ ভাল কোম্পানি কখনও WhatsApp-এ চাকরির অফার দেয় না।
advertisement
14/16
৬. অজানা গ্রুপে জয়েন করা চলবে না। আর এমনিতে কোনও অজানা গ্রুপে অ্যাড করা হলে WhatsApp অ্যালার্ট পাঠিয়ে দেয়। ৭. যদি সন্দেহজনক মেসেজ আসে, তাহলে WhatsApp-এর রিপোর্ট এবং ব্লক ফিচার ব্যবহার করতে হবে।
advertisement
15/16
প্রশ্ন ৪: স্ক্যামারের সঙ্গে কথা বলে ফেললে কিংবা কোনও তথ্য ভাগ করে ফেললে কী করা উচিত?উত্তর ৪: এমনটা ঘটলে সেই ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে ব্লক অথবা রিপোর্ট করতে হবে।
advertisement
16/16
১. যদি ব্যবহারকারীর ফোনে কোনও ওটিপি আসে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে নিজের WhatsApp অ্যাকাউন্ট রিসেট করতে হবে। এরপর টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন অন করতে হবে। ২. ব্যবহারকারী যদি ভুলবশত টাকা পাঠিয়েও ফেলেন, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যাঙ্ক এবং সাইবার ক্রাইম হেল্পলাইন (1930 অথবা www.cybercrime.gov.in)-এ অভিযোগ দায়ের করতে হবে। ৩. নিজের ফোনে অ্যান্টিভাইরাস অথবা সিকিউরিটি অ্যাপ ইনস্টল করতে হবে।
বাংলা খবর/ছবি/প্রযুক্তি/
নিবিড় বন্ধুত্ব, মাখো মাখো প্রেম! WhatsApp-এ ভুলেও এই কাজগুলো করবেন না! সারা জীবন পস্তাতে হবে...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল