Air Cooler: ভাল ব্র্যান্ডেই কাজ হবে না, কুলার ব্যবহারের এই নিয়ম জানলেই ঘর হবে হিমশীতল!

ভারতে শুরু হয়ে গিয়েছে গ্রীষ্মের মরশুম। ভারতের বিভিন্ন জায়গায় গরমের প্রভাব খুবই বেশি। এই গরম থেকে বাঁচার জন্য একমাত্র ভরসা এসি এবং এয়ার কুলার। এসির দাম একটু বেশি হওয়ায় অনেকেরই প্রথম পছন্দ এয়ার কুলার।

গ্রীষ্মকালে ঠান্ডা বাতাস পাওয়ার জন্য এয়ার কুলার ব্যবহার করা যেতে পারে। এর জন্য ভাল বায়ু চলাচল যুক্ত জায়গার প্রয়োজন, যাতে ঘরে আর্দ্রতা না থাকে। কিন্তু যদি বন্ধ ঘরে এয়ার কুলার ব্যবহার করতে হয়, তাহলে উপায় কী যাতে ঘর ঠান্ডাও হতে পারে এবং আর্দ্রতাও বৃদ্ধি না পায়?

প্রথমেই জেনে রাখা প্রয়োজন যে এয়ার কুলার কী ভাবে কাজ করে। আসলে, একটি কুলিং প্যাড এয়ার কুলারে লাগানো হয় এবং সেটি জলে ভিজিয়ে রাখা হয়। তারপর গরম বাতাস সেটিকে আঘাত করলে তা বাষ্পীভূত হয়ে পাখা দিয়ে ঠান্ডা বাতাস নিক্ষেপ করে। কিন্তু ঘর ঠান্ডা করার পাশাপাশি এটি আর্দ্রতাও বাড়ায়। এই ক্ষেত্রে এটি শুষ্ক এলাকায় ব্যবহার করা হয়। প্রতীকী ছবি

এমন পরিস্থিতিতে কুলার ব্যবহার করতে হলে জানালা-দরজা খোলা থাকা প্রয়োজন। যাতে বাইরে থেকে তাজা বাতাস আসতে পারে এবং গরম বাতাস বাইরে যেতে পারে। কিন্তু, যদি জানালা-দরজা খোলার কোনও বিকল্প না থাকে, তাহলে কী ভাবে এয়ার কুলার ব্যবহার করা উচিত? প্রতীকী ছবি

এয়ার কুলার আসলে একটি ফ্যান। জলের পাম্প এবং কুলিং প্যাডের কারণে এটি ঘর শীতল রাখে। এমন পরিস্থিতিতে, প্রায় প্রতিটি কুলারে জলের পাম্প বন্ধ করার বিকল্প রয়েছে। এই ক্ষেত্রে, এটি একটি বন্ধ ঘরে শুধুমাত্র ফ্যান মোডে ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রতীকী ছবি

শুধুমাত্র ফ্যান মোডে এয়ার কুলার ব্যবহার করার ফলে আর্দ্রতা হ্রাস পাবে। কিন্তু এটি খুব বেশি শীতলতা প্রদান করবে না। এমন অবস্থায় কেউ চাইলে বন্ধ ঘরে উত্তপ্ত বাতাস এবং আর্দ্র বাতাস বের করতে একজস্ট ব্যবহার করতে পারেন। প্রতীকী ছবি

একটি ছোট জায়গাতেও একজস্ট ফ্যান ইনস্টল করা যেতে পারে। মনে রাখতে হবে যে একজস্ট ফ্যানটি দেয়ালের সর্বোচ্চ স্থানে স্থাপন করা উচিত, যাতে এটি সহজেই গরম বাতাস বের করতে পারে। প্রতীকী ছবি